নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
তথ্য গোপন করে একসঙ্গে সরকারি দুই পদ থেকে বেতন-ভাতা উত্তোলন করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তির নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম কানু কুমার নাথ (৫৮)। আজ রোববার দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে এই মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত কানু কুমার নাথ মিরসরাই উপজেলার কমলদহ ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের বিনোদ বিহারি নাথের ছেলে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, তিনি চট্টগ্রামে ফটিকছড়ি হোয়াকা বনানী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। একই সঙ্গে তিনি চট্টগ্রামে হাটহাজারী উপজেলায় ৩ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব।
দুদক কর্মকর্তা নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কোষাগার থেকে ৫০ লাখ ৫৭ হাজার ২৩৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দণ্ডবিধি ৪০৯ এবং ৪২০ সহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের সচিব থাকা অবস্থায় তথ্য গোপন করে বিনোদ একটি কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। সরকারি কোষাগার থেকে বেতন-ভাতা বাবদ ওসব টাকাগুলো উত্তোলন করেছিলেন। এর আগে গত ২৫ আগস্ট দুদকের প্রধান কার্যালয় মামলা দায়েরের অনুমোদন দেন।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯১ সালে কানু কুমার নাথ মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হিসেবে যোগদান করেন। পরে পূর্বের চাকরির তথ্য গোপন করে ১৯৯৪ সালে ৮ মে ফটিকছড়ি হোয়াকা বনানী ডিগ্রি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে যোগদান করেন। ২০০২ সালে তিনি ওই কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পায়। এ সময় তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন।
এর আগে ২০২১ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি কলেজ কর্তৃপক্ষের অভ্যন্তরীণ তদন্তে দুই পদে চাকরির বিষয়ে সত্যতা পেয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এটা নিয়ে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠিত করা হয়। জেলা প্রশাসনের তদন্তে চাকরি বিধিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে কানু কুমার নাথের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়। এ সময় কানু কুমার নাথের বেতন স্কেল অবনমিত করা হয়। বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
তথ্য গোপন করে একসঙ্গে সরকারি দুই পদ থেকে বেতন-ভাতা উত্তোলন করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তির নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম কানু কুমার নাথ (৫৮)। আজ রোববার দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে এই মামলাটি করেন।
অভিযুক্ত কানু কুমার নাথ মিরসরাই উপজেলার কমলদহ ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের বিনোদ বিহারি নাথের ছেলে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, তিনি চট্টগ্রামে ফটিকছড়ি হোয়াকা বনানী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। একই সঙ্গে তিনি চট্টগ্রামে হাটহাজারী উপজেলায় ৩ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব।
দুদক কর্মকর্তা নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কোষাগার থেকে ৫০ লাখ ৫৭ হাজার ২৩৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দণ্ডবিধি ৪০৯ এবং ৪২০ সহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের সচিব থাকা অবস্থায় তথ্য গোপন করে বিনোদ একটি কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। সরকারি কোষাগার থেকে বেতন-ভাতা বাবদ ওসব টাকাগুলো উত্তোলন করেছিলেন। এর আগে গত ২৫ আগস্ট দুদকের প্রধান কার্যালয় মামলা দায়েরের অনুমোদন দেন।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯১ সালে কানু কুমার নাথ মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হিসেবে যোগদান করেন। পরে পূর্বের চাকরির তথ্য গোপন করে ১৯৯৪ সালে ৮ মে ফটিকছড়ি হোয়াকা বনানী ডিগ্রি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে যোগদান করেন। ২০০২ সালে তিনি ওই কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পায়। এ সময় তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন।
এর আগে ২০২১ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি কলেজ কর্তৃপক্ষের অভ্যন্তরীণ তদন্তে দুই পদে চাকরির বিষয়ে সত্যতা পেয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এটা নিয়ে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকেও একটি তদন্ত কমিটি গঠিত করা হয়। জেলা প্রশাসনের তদন্তে চাকরি বিধিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে কানু কুমার নাথের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়। এ সময় কানু কুমার নাথের বেতন স্কেল অবনমিত করা হয়। বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫