চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কক্সবাজার জেলা বিএনপির সহসভাপতি এনামুল হকের বাড়িতে দুই দফা দুর্বৃত্তের ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় ও ২টায় উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের পুলেরছড়া এলাকায় এই দুই দফা গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এনামুল হকের পরিবারের সদস্যরা অক্ষত রয়েছেন।
সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে এনামুল হক বলেন, ‘শনিবার বিকেল ৪টায় আমার বাড়িতে কাকারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সভা ছিল। সভা উপলক্ষে নেতা-কর্মীদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়। সভাকে বানচাল করতে রাত পৌনে ১টার সময় একটি প্রাডো ও ল্যান্ড ক্রুজার নিয়ে দুর্বৃত্তরা আমার বাড়ি লক্ষ্য করে ৪ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এর ৩০-৪০ মিনিট পর ফের ৩ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। তবে দ্বিতীয়বার মোটরসাইকেল কিংবা হেঁটে এসে গুলি করেছে। এর আগে গত ২৪ আগস্ট রাতেও তিনিসহ মোট চারজন বিএনপি নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা।’
অস্ত্রধারীরা আওয়ামী লীগের লোকজন দাবি করেন এনামুল হক বলেন, ‘গুলিবর্ষণের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মারফতে জানতে পারি, গুলিবর্ষণের সময় প্রাডো ও ল্যান্ড ক্রুজারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গাড়িতে ছিলেন। প্রথমবার ৪ রাউন্ড গুলির শব্দ শুনেই আমি শোবার ঘর থেকে বের হয়নি। দ্রুতসময়ে গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাই।’
এদিকে বিএনপি রাজপথে নামতে না পেরে মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছে দাবি করে চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা বলেন, ‘কোনো তথ্য-প্রমাণ ছাড়া আওয়ামী লীগের লোকজন গুলিবর্ষণ করেছে এমন অভিযোগ তোলা ভিত্তিহীন। তবে ওই এলাকায় কে বা কারা বাজি ফুটিয়েছে এমন তথ্য আমার কাছে রয়েছে। ওনার (এনামুল হক) বাড়িতে শনিবার সরকার বিরোধী মিটিং চলেছে বলে শুনেছি। এ ছাড়া কিছুই জানি না।’
জানতে চাইলে চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ আব্দুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে শনিবার দুপুরে বিএনপি নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে কাকারা সড়কে বিশৃঙ্খলা করতে পারে এমন খবরে পুলিশ টহলে যায়।’
চকরিয়া সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. তফিকুল আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা এনামুল হকের বাড়িতে গুলিবর্ষণের বিষয়ে কেউ পুলিশকে জানায়নি।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কক্সবাজার জেলা বিএনপির সহসভাপতি এনামুল হকের বাড়িতে দুই দফা দুর্বৃত্তের ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় ও ২টায় উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের পুলেরছড়া এলাকায় এই দুই দফা গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এনামুল হকের পরিবারের সদস্যরা অক্ষত রয়েছেন।
সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে এনামুল হক বলেন, ‘শনিবার বিকেল ৪টায় আমার বাড়িতে কাকারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সভা ছিল। সভা উপলক্ষে নেতা-কর্মীদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়। সভাকে বানচাল করতে রাত পৌনে ১টার সময় একটি প্রাডো ও ল্যান্ড ক্রুজার নিয়ে দুর্বৃত্তরা আমার বাড়ি লক্ষ্য করে ৪ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এর ৩০-৪০ মিনিট পর ফের ৩ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। তবে দ্বিতীয়বার মোটরসাইকেল কিংবা হেঁটে এসে গুলি করেছে। এর আগে গত ২৪ আগস্ট রাতেও তিনিসহ মোট চারজন বিএনপি নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা।’
অস্ত্রধারীরা আওয়ামী লীগের লোকজন দাবি করেন এনামুল হক বলেন, ‘গুলিবর্ষণের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মারফতে জানতে পারি, গুলিবর্ষণের সময় প্রাডো ও ল্যান্ড ক্রুজারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গাড়িতে ছিলেন। প্রথমবার ৪ রাউন্ড গুলির শব্দ শুনেই আমি শোবার ঘর থেকে বের হয়নি। দ্রুতসময়ে গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাই।’
এদিকে বিএনপি রাজপথে নামতে না পেরে মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছে দাবি করে চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা বলেন, ‘কোনো তথ্য-প্রমাণ ছাড়া আওয়ামী লীগের লোকজন গুলিবর্ষণ করেছে এমন অভিযোগ তোলা ভিত্তিহীন। তবে ওই এলাকায় কে বা কারা বাজি ফুটিয়েছে এমন তথ্য আমার কাছে রয়েছে। ওনার (এনামুল হক) বাড়িতে শনিবার সরকার বিরোধী মিটিং চলেছে বলে শুনেছি। এ ছাড়া কিছুই জানি না।’
জানতে চাইলে চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ আব্দুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে শনিবার দুপুরে বিএনপি নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে কাকারা সড়কে বিশৃঙ্খলা করতে পারে এমন খবরে পুলিশ টহলে যায়।’
চকরিয়া সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. তফিকুল আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা এনামুল হকের বাড়িতে গুলিবর্ষণের বিষয়ে কেউ পুলিশকে জানায়নি।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫