নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের অন্ততপুর গ্রামে গৃহবধূ বিবি ফাতেমা আক্তার পলি (৩৯) হত্যা কাণ্ডের দীর্ঘ ১৭ বছর পর তার স্বামী মঈন উদ্দিনকে (৪২) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়েছে।
আজ রোববার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোর্শেদ খান এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মঈন উদ্দিন একলাশপুর ইউনিয়নের অন্ততপুর গ্রামের কাজী বাড়ির গোলাপ রহমানের ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গৃহবধূ বিবি ফাতেমা আক্তার পলি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় কিছু বখাটে তাঁকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগী তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলা থেকে নিজেকে বাঁচাতে বখাটেদের মধ্যে মঈন উদ্দিন কৌশলে ফাতেমাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর মাত্র এক দিন স্বামীর বাড়িতে ছিলেন ফাতেমা। বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে গত ২০০৫ সালের ৩১ আগস্ট ফাতেমাকে হত্যা করে ড্রেনে ফেলে রাখেন মঈন।
মেয়ে বাড়িতে না ফেরায় ফাতেমার বাবা ইব্রাহিম মিয়া বেগমগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই বছরের ২ নভেম্বর ইব্রাহিম মিয়া জানতে পারেন তাঁর মেয়ের মরদেহ পানিতে ভাসছে। মরদেহ উদ্ধারের পরদিন তিনি বাদী হয়ে ফাতেমার স্বামী মঈন উদ্দিনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. এমদাদ হোসেন কৈশোর বলেন, ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তিন ১৬৪ ধারায় নিজের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। এরপর জামিন নিয়ে বের হওয়ার পর পলাতক তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেছেন।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের অন্ততপুর গ্রামে গৃহবধূ বিবি ফাতেমা আক্তার পলি (৩৯) হত্যা কাণ্ডের দীর্ঘ ১৭ বছর পর তার স্বামী মঈন উদ্দিনকে (৪২) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়েছে।
আজ রোববার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোর্শেদ খান এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মঈন উদ্দিন একলাশপুর ইউনিয়নের অন্ততপুর গ্রামের কাজী বাড়ির গোলাপ রহমানের ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গৃহবধূ বিবি ফাতেমা আক্তার পলি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় কিছু বখাটে তাঁকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগী তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলা থেকে নিজেকে বাঁচাতে বখাটেদের মধ্যে মঈন উদ্দিন কৌশলে ফাতেমাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর মাত্র এক দিন স্বামীর বাড়িতে ছিলেন ফাতেমা। বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে গত ২০০৫ সালের ৩১ আগস্ট ফাতেমাকে হত্যা করে ড্রেনে ফেলে রাখেন মঈন।
মেয়ে বাড়িতে না ফেরায় ফাতেমার বাবা ইব্রাহিম মিয়া বেগমগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই বছরের ২ নভেম্বর ইব্রাহিম মিয়া জানতে পারেন তাঁর মেয়ের মরদেহ পানিতে ভাসছে। মরদেহ উদ্ধারের পরদিন তিনি বাদী হয়ে ফাতেমার স্বামী মঈন উদ্দিনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. এমদাদ হোসেন কৈশোর বলেন, ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তিন ১৬৪ ধারায় নিজের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। এরপর জামিন নিয়ে বের হওয়ার পর পলাতক তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫