উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে মিয়ানমারে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন আরসার এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। সংগঠনটির প্রশাসনিক পর্যায়ের নেতা ছৈয়দ আলম ওরফে মৌলভী ছৈয়দ (৪৭) রোহিঙ্গাদের কাছে ‘জিম্মাদার’ নামে পরিচিত। বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) বিকেলে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ ব্লকে এই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪-এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তার ছৈয়দ আলম ওরফে মৌলভী ছৈয়দ (৪৭) উখিয়ার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ ব্লকের মৃত কাদের হোসেনের ছেলে।
এপিবিএন জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া আরসা নেতা সংগঠনটির গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ের প্রতিনিধি। সংগঠনটির প্রশাসনিক পর্যায়ের কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পকেন্দ্রিক অস্থিরতা সৃষ্টির অভিযোগে উখিয়া থানায় মামলাও রয়েছে।
পুলিশ সুপার নাইমুল বলেন, ‘উখিয়ার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ নম্বর ব্লকে অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে কিছু সশস্ত্র লোক অবস্থান করছে—এ খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল অভিযান চালায়। এপিবিএনের সদস্যরা সন্দেহজনক একটি ঘর ঘিরে ফেললে এক ব্যক্তি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে আটক করতে সক্ষম হয় এপিবিএন।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘আটক ব্যক্তির দেওয়া তথ্য অনুসারে তাঁর শোয়ার ঘরে বিছানার বালিশের নিচ থেকে একটি দেশি বন্দুক ও দুটি গুলি উদ্ধার করা হয়। ওই ব্যক্তি রোহিঙ্গা ক্যাম্পকেন্দ্রিক কথিত সংগঠন আরসার নাম ব্যবহার করে অপরাধ সংঘটনের সঙ্গে জড়িত। তিনি সংগঠনটির শীর্ষপর্যায়ের “জিম্মাদার” হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টার অভিযোগে মামলা রয়েছে।’
আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান নাইমুল হক।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে মিয়ানমারে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন আরসার এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। সংগঠনটির প্রশাসনিক পর্যায়ের নেতা ছৈয়দ আলম ওরফে মৌলভী ছৈয়দ (৪৭) রোহিঙ্গাদের কাছে ‘জিম্মাদার’ নামে পরিচিত। বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) বিকেলে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ ব্লকে এই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪-এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তার ছৈয়দ আলম ওরফে মৌলভী ছৈয়দ (৪৭) উখিয়ার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ ব্লকের মৃত কাদের হোসেনের ছেলে।
এপিবিএন জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া আরসা নেতা সংগঠনটির গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ের প্রতিনিধি। সংগঠনটির প্রশাসনিক পর্যায়ের কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পকেন্দ্রিক অস্থিরতা সৃষ্টির অভিযোগে উখিয়া থানায় মামলাও রয়েছে।
পুলিশ সুপার নাইমুল বলেন, ‘উখিয়ার কুতুপালং ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-২ নম্বর ব্লকে অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে কিছু সশস্ত্র লোক অবস্থান করছে—এ খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল অভিযান চালায়। এপিবিএনের সদস্যরা সন্দেহজনক একটি ঘর ঘিরে ফেললে এক ব্যক্তি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে আটক করতে সক্ষম হয় এপিবিএন।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘আটক ব্যক্তির দেওয়া তথ্য অনুসারে তাঁর শোয়ার ঘরে বিছানার বালিশের নিচ থেকে একটি দেশি বন্দুক ও দুটি গুলি উদ্ধার করা হয়। ওই ব্যক্তি রোহিঙ্গা ক্যাম্পকেন্দ্রিক কথিত সংগঠন আরসার নাম ব্যবহার করে অপরাধ সংঘটনের সঙ্গে জড়িত। তিনি সংগঠনটির শীর্ষপর্যায়ের “জিম্মাদার” হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টার অভিযোগে মামলা রয়েছে।’
আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান নাইমুল হক।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫