চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কাজ করার সময় কথা-কাটাকাটি নিয়ে কুমিল্লার লাকসামে মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স মিল শ্রমিককে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আরেক শ্রমিককে স্থানীয়রা আটকের পর পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার খিলা উত্তর বাজারে এই ঘটনা ঘটেছে। লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেসবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত ওই স মিল শ্রমিকের নাম মনির হোসেন (৩৫)। তিনি পাশের নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়নের উরুকচাউল গ্রামের মৃত হাবিব উল্লার ছেলে। মনির এক ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।
অন্যদিকে অভিযুক্ত মাইনুদ্দিন লাকসাম উপজেলার উত্তরদা ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খিলা বাজারটির দক্ষিণ অংশ পড়েছে মনোহরগঞ্জ উপজেলায়। আর উত্তর অংশ পড়েছে লাকসাম উপজেলার সীমান্তে। বাজারের উত্তর অংশে একটি স মিলের মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন নিহত মনির হোসেন। আর অভিযুক্ত মাইনুদ্দিন ছিলেন ওই স মিলের সহযোগী মিস্ত্রি।
মঙ্গলবার সকালে স মিলে কাজ করার সময় একটি মোবাইল ফোন নিয়ে মনিরের সঙ্গে মাইনুদ্দিনের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে মাইনুদ্দিন ক্ষিপ্ত হয়ে যান। দুপুরের মনির হোসেন পাশের একটি হোটেলে খাবার খেতে যায়। ভাত খাওয়া শেষে বের হওয়ার সময় হোটেলের রান্নার কাজে ব্যবহৃত বটি দিয়ে মনিরের গলায়সহ বিভিন্ন স্থানে কোপ দেন মাইনুদ্দিন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মনির। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মুহূর্তেই মৃত্যু হয় তাঁর।
মনোহরগঞ্জ উপজেলার খিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আল-আমিন ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনার পর লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসে। এরপর তারা নিশ্চিত হয় ঘটনাস্থল লাকসাম উপজেলার অংশে পড়েছে। পরে লাকসাম থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার এবং অভিযুক্তকে আটক করে নিয়ে যায়। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেসবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তকে আটক করে থানায় পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমরা হত্যার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, সেটি তদন্ত করে দেখছি। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
কাজ করার সময় কথা-কাটাকাটি নিয়ে কুমিল্লার লাকসামে মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স মিল শ্রমিককে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আরেক শ্রমিককে স্থানীয়রা আটকের পর পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার খিলা উত্তর বাজারে এই ঘটনা ঘটেছে। লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেসবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত ওই স মিল শ্রমিকের নাম মনির হোসেন (৩৫)। তিনি পাশের নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়নের উরুকচাউল গ্রামের মৃত হাবিব উল্লার ছেলে। মনির এক ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।
অন্যদিকে অভিযুক্ত মাইনুদ্দিন লাকসাম উপজেলার উত্তরদা ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খিলা বাজারটির দক্ষিণ অংশ পড়েছে মনোহরগঞ্জ উপজেলায়। আর উত্তর অংশ পড়েছে লাকসাম উপজেলার সীমান্তে। বাজারের উত্তর অংশে একটি স মিলের মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন নিহত মনির হোসেন। আর অভিযুক্ত মাইনুদ্দিন ছিলেন ওই স মিলের সহযোগী মিস্ত্রি।
মঙ্গলবার সকালে স মিলে কাজ করার সময় একটি মোবাইল ফোন নিয়ে মনিরের সঙ্গে মাইনুদ্দিনের কথা-কাটাকাটি হয়। এতে মাইনুদ্দিন ক্ষিপ্ত হয়ে যান। দুপুরের মনির হোসেন পাশের একটি হোটেলে খাবার খেতে যায়। ভাত খাওয়া শেষে বের হওয়ার সময় হোটেলের রান্নার কাজে ব্যবহৃত বটি দিয়ে মনিরের গলায়সহ বিভিন্ন স্থানে কোপ দেন মাইনুদ্দিন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মনির। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মুহূর্তেই মৃত্যু হয় তাঁর।
মনোহরগঞ্জ উপজেলার খিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আল-আমিন ভূঁইয়া বলেন, ‘ঘটনার পর লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসে। এরপর তারা নিশ্চিত হয় ঘটনাস্থল লাকসাম উপজেলার অংশে পড়েছে। পরে লাকসাম থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার এবং অভিযুক্তকে আটক করে নিয়ে যায়। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেসবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তকে আটক করে থানায় পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমরা হত্যার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, সেটি তদন্ত করে দেখছি। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫