চৌদ্দগ্রাম ও কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার লাকসামে ডাকাতি করার সময় তিন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যার ঘটনার ১৭ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রধান আসামি মো. রাসেলকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১ সিপিসি কোম্পানি-২ এর একটি টিম। গতকাল রোববার রাতে কুমিল্লা সদর উপজেলার আলেখার চর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার জানান, ২০০৭ সালে লাকসামে এক রাতে শ্রীয়াং বাজার থেকে ব্যবসা শেষে কাঁচামাল ও পান ব্যবসায়ী দেবনাথের ছেলে উত্তম দেবনাথ ও পরীক্ষিত দেবনাথ এবং পান ব্যবসায়ী সামছুল হকের ছেলে বাচ্চু মিয়া বাড়ি ফিরছিলেন। পথে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাসেল ও তাঁর সহযোগীরা টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ভুক্তভোগীরা আক্রমণকারীদের চিনতে পারায় পার্শ্ববর্তী মাঠে নিয়ে তাঁদের গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় বাচ্চু মিয়ার ভাই কবির হোসেন লাকসাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারপর থেকে রাসেল মিয়াসহ তাঁর সহযোগীরা পালিয়ে যান। ২০১৮ সালে ১৪ নভেম্বর কুমিল্লার তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতে বিচারক নাহার বেগম শিউলি হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচজন আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড রায় প্রদান করেন। আসামিদের মধ্যে রাসেল ও স্বপন পলাতক ছিলেন। এ মামলার অন্য তিন আসামি আবদুর রহমান, ফারুক হোসেন ও শহীদুল্লাহ কারাগারে রয়েছেন।
মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. রাসেল, সবুজ ও বাবুকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ঘটনার পরের দিন সকালে রাসেল ও তাঁর পরিবার কুমিল্লা জেলা ত্যাগ করে ঢাকা জেলার সাভার থানাধীন ডগরমুরা এলাকায় তার বাবার এক বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরবর্তীতে স্ব-পরিবারে সেখানে ভাড়া বাসায় বসবাস শুরু করেন। নিজের আসল পরিচয় গোপন রাখার জন্য আসামি রাসেল ডগরমুরা এলাকায় পরিচিতি লাভ করে সবুজ নামে। এই এলাকায় তিন থেকে চার বছর অর্থাৎ ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত হকার ব্যবসা করে বসবাস করছিলেন। ২০১০ সালের শেষের দিকে তাদের পার্শ্ববর্তী গ্রামের একটি পরিবারের ডগরমুরা এলাকায় যাতায়াত করতে দেখা দিলে তাঁরা সাভার নবীনগর থানাধীন নিরিবিলি এলাকায় নতুন বাসা ভাড়া নেয়।
কুমিল্লার লাকসামে ডাকাতি করার সময় তিন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যার ঘটনার ১৭ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রধান আসামি মো. রাসেলকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১ সিপিসি কোম্পানি-২ এর একটি টিম। গতকাল রোববার রাতে কুমিল্লা সদর উপজেলার আলেখার চর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার জানান, ২০০৭ সালে লাকসামে এক রাতে শ্রীয়াং বাজার থেকে ব্যবসা শেষে কাঁচামাল ও পান ব্যবসায়ী দেবনাথের ছেলে উত্তম দেবনাথ ও পরীক্ষিত দেবনাথ এবং পান ব্যবসায়ী সামছুল হকের ছেলে বাচ্চু মিয়া বাড়ি ফিরছিলেন। পথে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাসেল ও তাঁর সহযোগীরা টাকা পয়সা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ভুক্তভোগীরা আক্রমণকারীদের চিনতে পারায় পার্শ্ববর্তী মাঠে নিয়ে তাঁদের গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় বাচ্চু মিয়ার ভাই কবির হোসেন লাকসাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারপর থেকে রাসেল মিয়াসহ তাঁর সহযোগীরা পালিয়ে যান। ২০১৮ সালে ১৪ নভেম্বর কুমিল্লার তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতে বিচারক নাহার বেগম শিউলি হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচজন আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড রায় প্রদান করেন। আসামিদের মধ্যে রাসেল ও স্বপন পলাতক ছিলেন। এ মামলার অন্য তিন আসামি আবদুর রহমান, ফারুক হোসেন ও শহীদুল্লাহ কারাগারে রয়েছেন।
মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. রাসেল, সবুজ ও বাবুকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ঘটনার পরের দিন সকালে রাসেল ও তাঁর পরিবার কুমিল্লা জেলা ত্যাগ করে ঢাকা জেলার সাভার থানাধীন ডগরমুরা এলাকায় তার বাবার এক বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরবর্তীতে স্ব-পরিবারে সেখানে ভাড়া বাসায় বসবাস শুরু করেন। নিজের আসল পরিচয় গোপন রাখার জন্য আসামি রাসেল ডগরমুরা এলাকায় পরিচিতি লাভ করে সবুজ নামে। এই এলাকায় তিন থেকে চার বছর অর্থাৎ ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত হকার ব্যবসা করে বসবাস করছিলেন। ২০১০ সালের শেষের দিকে তাদের পার্শ্ববর্তী গ্রামের একটি পরিবারের ডগরমুরা এলাকায় যাতায়াত করতে দেখা দিলে তাঁরা সাভার নবীনগর থানাধীন নিরিবিলি এলাকায় নতুন বাসা ভাড়া নেয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫