নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বই মেলায় ইসলামি বই বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়ায় সেখানে হামলা চালানোর জন্য মেলায় যান রুমেল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে এমন তথ্যই জানিয়েছেন গ্রেপ্তার ওই যুবক। আজ বুধবার চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার মো. রুমেল আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রুমেল জানিয়েছে, মেলায় হামলা চালানোর জন্যই সেখানে গিয়েছে। এবার মেলায় ইসলামি বই বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা দেখে সেখানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করে।’
গ্রেপ্তার মো. রুমেল নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার ইব্রাহিমপুর গ্রামের কুদ্দুস মিয়ার ছেলে। বর্তমানে রুমেল চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার বড়বাড়ি এলাকায় থাকেন। দুই দিন আগে গত সোমবার দুপুরে নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম প্রাঙ্গণে সিটি করপোরেশন আয়োজিত বইমেলা থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে তাঁকে আটক করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালি থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে জানা যায় গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রুমেল বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারি পালন খাম্বা ও পিলার পূজা করার সমতুল্য। একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে যারা বইমেলার আয়োজন করেছে তারা ‘তাগুত’ অর্থাৎ সীমা লঙ্ঘনকারী। তাগুতদের আয়োজিত বইমেলায় হামলার উদ্দেশ্যেই তিনি এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন সহযোগীর এই হামলায় যোগ দেওয়ার কথা ছিল।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে ওই দিন আরও কতজন মেলায় গিয়েছেন, তাঁদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। এই ঘটনার সঙ্গে আরও কারা কারা জড়িত ছিলেন সেটি তদন্ত করা হচ্ছে।’
বই মেলায় ইসলামি বই বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়ায় সেখানে হামলা চালানোর জন্য মেলায় যান রুমেল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে এমন তথ্যই জানিয়েছেন গ্রেপ্তার ওই যুবক। আজ বুধবার চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার মো. রুমেল আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রুমেল জানিয়েছে, মেলায় হামলা চালানোর জন্যই সেখানে গিয়েছে। এবার মেলায় ইসলামি বই বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা দেখে সেখানে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করে।’
গ্রেপ্তার মো. রুমেল নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার ইব্রাহিমপুর গ্রামের কুদ্দুস মিয়ার ছেলে। বর্তমানে রুমেল চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার বড়বাড়ি এলাকায় থাকেন। দুই দিন আগে গত সোমবার দুপুরে নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম প্রাঙ্গণে সিটি করপোরেশন আয়োজিত বইমেলা থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে তাঁকে আটক করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালি থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে জানা যায় গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রুমেল বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারি পালন খাম্বা ও পিলার পূজা করার সমতুল্য। একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে যারা বইমেলার আয়োজন করেছে তারা ‘তাগুত’ অর্থাৎ সীমা লঙ্ঘনকারী। তাগুতদের আয়োজিত বইমেলায় হামলার উদ্দেশ্যেই তিনি এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন সহযোগীর এই হামলায় যোগ দেওয়ার কথা ছিল।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত উপকমিশনার আহমেদ পেয়ার বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে ওই দিন আরও কতজন মেলায় গিয়েছেন, তাঁদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। এই ঘটনার সঙ্গে আরও কারা কারা জড়িত ছিলেন সেটি তদন্ত করা হচ্ছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫