চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
মাত্র এক শতাংশ জমির জন্য কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ছোট ভাই হাফেজ আহমেদকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই সাবেক সেনা সদস্য আবদুল মালেক। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের পাইকোটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পাইকোটা গ্রামের হাফেজ আহমেদ (৬০) ও তাঁর বড় ভাই আবদুল মালেকের (৬৫) দীর্ঘ বছর ধরে জায়গা সম্পত্তির বিরোধ চলছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করতে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে একাধিকবার সালিসও হয়। সালিসে হাফেজ আহমেদকে এক শতাংশ জমি বেশি পান। বিষয়টি বড় ভাই আবদুল মালেক মেনে নিতে পারেননি। ঘটনার জের ধরে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আবদুল মালেক মমতাজ মিয়া নামের অন্য এক ব্যক্তিকে দিয়ে হাফেজ আহমেদকে স্থানীয় জাকিরের চা দোকানে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে দুই ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে দোকানের মধ্যে থাকা একটি ছুরি নিয়ে হাফেজ আহমেদকে ছুরিকাঘাত করে আবদুল মালেক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা হাফেজ আহমেদকে উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
নিহত হাফেজ আহমেদের ছেলে মোস্তফা কামাল জানান, তাঁর দাদা আবদুল মজিদের দুই স্ত্রী। তাঁর বাবা হাফেজ আহমেদ দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। তাঁর জেঠা আবদুল মালেকের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সকালে তাঁর বাবাকে আবদুল মালেক লোক মারফত ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ‘হাফেজ আহমেদ ও আবদুল মালেক সম্পর্কে সৎ ভাই। তাদের দুজনের মধ্যে এক শতক জায়গা নিয়ে দীর্ঘ বছর ধরে বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সকালে হাফেজ আহমেদকে কুপিয়ে হত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
পলাতক খুনি আবদুল মালেককে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
মাত্র এক শতাংশ জমির জন্য কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ছোট ভাই হাফেজ আহমেদকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই সাবেক সেনা সদস্য আবদুল মালেক। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের পাইকোটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পাইকোটা গ্রামের হাফেজ আহমেদ (৬০) ও তাঁর বড় ভাই আবদুল মালেকের (৬৫) দীর্ঘ বছর ধরে জায়গা সম্পত্তির বিরোধ চলছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করতে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে একাধিকবার সালিসও হয়। সালিসে হাফেজ আহমেদকে এক শতাংশ জমি বেশি পান। বিষয়টি বড় ভাই আবদুল মালেক মেনে নিতে পারেননি। ঘটনার জের ধরে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আবদুল মালেক মমতাজ মিয়া নামের অন্য এক ব্যক্তিকে দিয়ে হাফেজ আহমেদকে স্থানীয় জাকিরের চা দোকানে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে দুই ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে দোকানের মধ্যে থাকা একটি ছুরি নিয়ে হাফেজ আহমেদকে ছুরিকাঘাত করে আবদুল মালেক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা হাফেজ আহমেদকে উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
নিহত হাফেজ আহমেদের ছেলে মোস্তফা কামাল জানান, তাঁর দাদা আবদুল মজিদের দুই স্ত্রী। তাঁর বাবা হাফেজ আহমেদ দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। তাঁর জেঠা আবদুল মালেকের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সকালে তাঁর বাবাকে আবদুল মালেক লোক মারফত ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, ‘হাফেজ আহমেদ ও আবদুল মালেক সম্পর্কে সৎ ভাই। তাদের দুজনের মধ্যে এক শতক জায়গা নিয়ে দীর্ঘ বছর ধরে বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সকালে হাফেজ আহমেদকে কুপিয়ে হত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
পলাতক খুনি আবদুল মালেককে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫