মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে পূর্বশত্রুতার জেরে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের টুমচর গ্রামে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম মো. রুবেল শাহ (৩৮)। তিনি টুমচর গ্রামের সেকান্দার শাহের ছেলে এবং বাটামারা ইউনিয়ন পরিষদের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য নার্গিস বেগমের স্বামী।
বাটামারার হাজি গ্রুপ ও আকন গ্রুপের মধ্যে শান্তিচুক্তির ৫ মাস ১১ দিন পর হত্যার ঘটনা ঘটল। টুমচর গ্রামের আকন গ্রুপের লোকজন শান্তি চুক্তির শর্ত ভেঙে মোকছেদ আকন, মুরাদ হোসেন ফারুকের নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে রুবেল শাহকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে দাবি করেছেন নিহতের স্বজনেরা।
রুবেল শাহ বাটামারার হাজি গ্রুপের লোক ছিলেন এবং সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপুর লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে কাজ করছিলেন। হামলাকারীরা আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. মো. আমিনুল হক কবিরের ঈগল প্রতীকের লোক ছিলেন বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে পুলিশের দাবি, এটা নির্বাচনী সহিংসতা নয়, হাজি ও আকন গ্রুপের দ্বন্দ্বে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
নিহতের স্ত্রী নার্গিস বেগম বলেন, রুবেল নরসিংদী জেলায় বিরিয়ানির ব্যবসা করতেন। সংসদ নির্বাচনে জাপা প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে তিন দিন আগে বাড়িতে আসেন। আজ সকালে রুবেল বাড়ি থেকে জাগরণী বাজারে যাওয়ার পথে মোকছেদ আকনের বাড়ির সামনে পৌঁছালে লোকমান হোসেন, মুরাদ হোসেন ফারুক, রফিক সরদার, আব্বাস ব্যাপারী, মনির সরদার, আ. রাজ্জাক, দুলাল হাওলাদারসহ ৩০-৩৫ জন রামদা, চাপাতি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান। হামলাকারীরা রুবেলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে চলে যান। সংবাদ পেয়ে বাড়ির লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বরিশাল হাসপাতালে নেওয়ার পথে খাসেরহাট এলাকায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বাটামারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দীন অশ্রু বলেন, রুবেল লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে কাজ করছিলেন। তবে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা নিয়ে কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব কিংবা বাগ্বিতণ্ডা হয়নি। বাটামারা ইউনিয়নে হাজি ও আকন গ্রুপের মধ্যে প্রায় ২৩ বছর ধরে বিরোধ ছিল। বরিশাল জেলা পুলিশ ও মুলাদী থানার পুলিশের মধ্যস্থতায় ২০২৩ সালের ২২ জুলাই ওই দুই পক্ষের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জেরে শান্তি চুক্তি ভেঙে একটি গ্রুপ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যা করে থাকতে পারে।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, পূর্বশত্রুতার জেরে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় মামলা হয়নি। হত্যায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
বরিশালের মুলাদীতে পূর্বশত্রুতার জেরে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের টুমচর গ্রামে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম মো. রুবেল শাহ (৩৮)। তিনি টুমচর গ্রামের সেকান্দার শাহের ছেলে এবং বাটামারা ইউনিয়ন পরিষদের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য নার্গিস বেগমের স্বামী।
বাটামারার হাজি গ্রুপ ও আকন গ্রুপের মধ্যে শান্তিচুক্তির ৫ মাস ১১ দিন পর হত্যার ঘটনা ঘটল। টুমচর গ্রামের আকন গ্রুপের লোকজন শান্তি চুক্তির শর্ত ভেঙে মোকছেদ আকন, মুরাদ হোসেন ফারুকের নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে রুবেল শাহকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে দাবি করেছেন নিহতের স্বজনেরা।
রুবেল শাহ বাটামারার হাজি গ্রুপের লোক ছিলেন এবং সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপুর লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে কাজ করছিলেন। হামলাকারীরা আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. মো. আমিনুল হক কবিরের ঈগল প্রতীকের লোক ছিলেন বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে পুলিশের দাবি, এটা নির্বাচনী সহিংসতা নয়, হাজি ও আকন গ্রুপের দ্বন্দ্বে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
নিহতের স্ত্রী নার্গিস বেগম বলেন, রুবেল নরসিংদী জেলায় বিরিয়ানির ব্যবসা করতেন। সংসদ নির্বাচনে জাপা প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে তিন দিন আগে বাড়িতে আসেন। আজ সকালে রুবেল বাড়ি থেকে জাগরণী বাজারে যাওয়ার পথে মোকছেদ আকনের বাড়ির সামনে পৌঁছালে লোকমান হোসেন, মুরাদ হোসেন ফারুক, রফিক সরদার, আব্বাস ব্যাপারী, মনির সরদার, আ. রাজ্জাক, দুলাল হাওলাদারসহ ৩০-৩৫ জন রামদা, চাপাতি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান। হামলাকারীরা রুবেলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে চলে যান। সংবাদ পেয়ে বাড়ির লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বরিশাল হাসপাতালে নেওয়ার পথে খাসেরহাট এলাকায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বাটামারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দীন অশ্রু বলেন, রুবেল লাঙ্গল প্রতীকের পক্ষে কাজ করছিলেন। তবে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা নিয়ে কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব কিংবা বাগ্বিতণ্ডা হয়নি। বাটামারা ইউনিয়নে হাজি ও আকন গ্রুপের মধ্যে প্রায় ২৩ বছর ধরে বিরোধ ছিল। বরিশাল জেলা পুলিশ ও মুলাদী থানার পুলিশের মধ্যস্থতায় ২০২৩ সালের ২২ জুলাই ওই দুই পক্ষের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জেরে শান্তি চুক্তি ভেঙে একটি গ্রুপ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যা করে থাকতে পারে।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, পূর্বশত্রুতার জেরে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় মামলা হয়নি। হত্যায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫