নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদে বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে বেতন তুলে নিচ্ছেন পশ্চিম অলংকারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি মো. সুমন মিয়া। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যুবলীগের নাম ভাঙিয়ে এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। যে কারণে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভয়ে বিদ্যালয়ে আসছেন না।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সানজিদা নার্গিস দপ্তরি সুমনকে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে সাহায্য করার কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘সুমন বিদ্যালয়ে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে চলে যায়। স্বাক্ষরে তাকে কোনো সাহায্য করিনি। তবে রাজনৈতিক কারণে সুমনের একটু সমস্যা হচ্ছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম ফরাজি অভিযোগ করে বলেন, ‘সুমন যুবলীগের ক্ষমতা দেখিয়ে এইস্কুলে দপ্তরির চাকরি নিয়েছিল। চাকরি নেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ে ছিলেন অনিয়মিত। তিন-চার দিন এসে হাজিরা খাতায় পুরো মাসের স্বাক্ষর করতেন। এ নিয়ে কেউ কিছু বললে হয়রানির শিকার হতেন। গত ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি বিদ্যালয়ে আসেন না। বিদ্যালয়ে না এলেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর থাকে তাঁর। সুমনের সব অপকর্মে সাপোর্ট দেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সানজিদা নার্গিস।
বিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দা মো. নাসির অভিযোগ করে বলেন, সুমন মূলত রাজনৈতিক শক্তিতে এলাকার অনেক যোগ্য লোক থাকতেও বিদ্যালয়ে দপ্তরির চাকরি নিয়েছেন। তিনি এখানে দপ্তরির পদে চাকরি নেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ে ঠিকমতো আসতেন না। তিনি এলাকার একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ। আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশের গণগ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে অনেকের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছেন। যে ব্যক্তি তাঁকে চাঁদা দেয়নি, তাকে নানাভাবে হয়রানি করেছে। তাই ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর কৃতকর্মের ভয়ে বিদ্যালয়ে আসেন না। বিদ্যালয়ে না এসেও নিয়মিত বেতন-ভাতা তুলে নিচ্ছেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা নাহিদা আফরোজ বলেন, রাজনৈতিক কারণে গত ৫ আগস্টের পর সুমন বিদ্যালয়ে আসেন না। তবু হাজিরা খাতায় কীভাবে স্বাক্ষর করেন, তা প্রধান শিক্ষিকা ভালো বলতে পারবেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একই কথা বলেন বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষিকা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে দপ্তরি সুমন বলেন, ‘আমি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতি করি। তাই আমাকে বিএনপির কিছু লোক বিদ্যালয়ে আসতে দিচ্ছে না। তারা আমার কাছে চাঁদা দাবি করছে। আমি বিদ্যালয়ে এসে স্বাক্ষর দিয়ে চলে যাই। আমার স্বাক্ষর অন্য কেউ দেয় না।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে বেতন তুলে নিচ্ছেন পশ্চিম অলংকারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি মো. সুমন মিয়া। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যুবলীগের নাম ভাঙিয়ে এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। যে কারণে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভয়ে বিদ্যালয়ে আসছেন না।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সানজিদা নার্গিস দপ্তরি সুমনকে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে সাহায্য করার কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘সুমন বিদ্যালয়ে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে চলে যায়। স্বাক্ষরে তাকে কোনো সাহায্য করিনি। তবে রাজনৈতিক কারণে সুমনের একটু সমস্যা হচ্ছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম ফরাজি অভিযোগ করে বলেন, ‘সুমন যুবলীগের ক্ষমতা দেখিয়ে এইস্কুলে দপ্তরির চাকরি নিয়েছিল। চাকরি নেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ে ছিলেন অনিয়মিত। তিন-চার দিন এসে হাজিরা খাতায় পুরো মাসের স্বাক্ষর করতেন। এ নিয়ে কেউ কিছু বললে হয়রানির শিকার হতেন। গত ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি বিদ্যালয়ে আসেন না। বিদ্যালয়ে না এলেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর থাকে তাঁর। সুমনের সব অপকর্মে সাপোর্ট দেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সানজিদা নার্গিস।
বিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দা মো. নাসির অভিযোগ করে বলেন, সুমন মূলত রাজনৈতিক শক্তিতে এলাকার অনেক যোগ্য লোক থাকতেও বিদ্যালয়ে দপ্তরির চাকরি নিয়েছেন। তিনি এখানে দপ্তরির পদে চাকরি নেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ে ঠিকমতো আসতেন না। তিনি এলাকার একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ। আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশের গণগ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে অনেকের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছেন। যে ব্যক্তি তাঁকে চাঁদা দেয়নি, তাকে নানাভাবে হয়রানি করেছে। তাই ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁর কৃতকর্মের ভয়ে বিদ্যালয়ে আসেন না। বিদ্যালয়ে না এসেও নিয়মিত বেতন-ভাতা তুলে নিচ্ছেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা নাহিদা আফরোজ বলেন, রাজনৈতিক কারণে গত ৫ আগস্টের পর সুমন বিদ্যালয়ে আসেন না। তবু হাজিরা খাতায় কীভাবে স্বাক্ষর করেন, তা প্রধান শিক্ষিকা ভালো বলতে পারবেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একই কথা বলেন বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষিকা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে দপ্তরি সুমন বলেন, ‘আমি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতি করি। তাই আমাকে বিএনপির কিছু লোক বিদ্যালয়ে আসতে দিচ্ছে না। তারা আমার কাছে চাঁদা দাবি করছে। আমি বিদ্যালয়ে এসে স্বাক্ষর দিয়ে চলে যাই। আমার স্বাক্ষর অন্য কেউ দেয় না।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫