রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
শিশু গৃহকর্মীকে গুরুতর দগ্ধ করে গ্রেপ্তার হয়ে হাজতবাস করেছিলেন এক সরকারি চাকুরে দম্পতি। ফৌজদারি মামলা ও কারাবাসের তথ্য কর্তৃপক্ষকে জানানোর বিধান থাকলেও তাঁরা তথ্য লুকিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নেন। জামিন পাওয়ার পর কারাবাসের দিনগুলো ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিত দেখিয়ে অর্জিত ছুটি মঞ্জুর করান। এরপর ১৯ বছরে দফায় দফায় পদোন্নতিও পান।
তাঁদের একজন বর্তমানে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল, অপরজন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজা।সরকারি চাকরিবিধি অনুযায়ী, ফৌজদারি অভিযোগে কারাগারে থাকা সরকারি কর্মচারী গ্রেপ্তার হওয়ার তারিখ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হিসেবে বিবেচিত হন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বিন্নাকুড়ি গ্রামের মাতৃহীন শিশু গৃহকর্মী মোস্তাকিনাকে ২০০৪ সালে ১ মে গরম ইস্তিরি দিয়ে দগ্ধ করেছিলেন চিকিৎসক দম্পতি ডা. ফাতেমা দোজা ও ডা. আবুল বাশার মো. জামাল। ফাতেমা তখন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার আর জামাল ছিলেন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগের রেজিস্ট্রার। ওই ঘটনার পরদিন ২ মে তাঁদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছিলেন রমনা থানার তৎকালীন এসআই মো. আবদুল্লাহেল বাকী। সেদিনই ঢাকার পরীবাগ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন আদালতের আদেশে দম্পতিকে পাঠানো হয় জেলহাজতে।
কারাগার সূত্রে জানা যায়, মামলার ২ নম্বর আসামি ডা. আবুল বাশার মো. জামাল এক মাস তিন দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকার পর ২০০৪ সালের ৭ জুন জামিনে বেরিয়ে আসেন।
কারাগারে থাকাবস্থায় ১৩ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাঁকে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) পদে বদলি করে। জামিন পাওয়ার পরদিন তিনি সেখানে যোগ দেন। একান্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে হাজতবাসের ১৬ দিনের (২৩ মে থেকে ৭ জুন) অর্জিত ছুটি চেয়ে ৫ জুলাই আবেদন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। ২৬ জুলাই আবেদনটি মঞ্জুর হয়। ডা. জামাল মামলা থেকে অব্যাহতি পান সে বছরের ২১ অক্টোবর।
সরকারি চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী, ডা. জামালের গ্রেপ্তার হওয়ার দিন থেকে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির দিন পর্যন্ত সাময়িক বরখাস্ত হিসেবে থাকার কথা। এই সময়ে তাঁর শুধু খোরপোশ ভাতা প্রাপ্য। তবে তথ্য গোপন করায় তিনি কখনোই সাময়িক বরখাস্ত হননি এবং সম্পূর্ণ বেতন-ভাতা নিয়েছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ফৌজদারি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে হাজতবাসের তথ্য লুকিয়ে তিনি ১৯ বছরে পর্যায়ক্রমে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি থেকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (চিকিৎসা শিক্ষা) দায়িত্ব পালন করছেন।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ডা. আবুল বাসার মো. জামাল গতকাল রোববার প্রথমে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে নয়, মামলা হয়েছিল আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে। সেই মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।’ তিনি কারাগারে ছিলেন কেন—জানতে চাইলে ডা. জামাল বলেন, ‘সন্দেহবশত আমাকে কারাগারে নেওয়া হয়। তা ছাড়া, মামলার বাদীকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।’ ফৌজদারি মামলা ও কারাবাসের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানানোর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জানাব না কেন? জানিয়েছি। তবে এই মামলা ফলস ছিল।’
জানা যায়, ডা. ফাতেমা গ্রেপ্তার হওয়ার পর ১৫ মে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক পত্রে ২ মে থেকে তাঁর অননুমোদিত অনুপস্থিতির বিষয়টি অবহিত করেন।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মামলার ১ নম্বর আসামি ডা. ফাতেমা দোজা চার মাস এক দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থেকে ২০০৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পান। তাঁকে ২৩ আগস্ট বদলি করে পরবর্তী পদায়নের জন্য বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ঢাকার অধীনে ন্যস্ত করা হয়।
জানা যায়, জামিনে মুক্তিলাভের সাত দিন পর ২০০৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ডা. ফাতেমা দোজা কাজে যোগ দেন। ১৯ সেপ্টেম্বর তাঁকে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বদলি করা হয়। তিনি ২২ সেপ্টেম্বর সেখানে যোগ দিয়ে কারাগারে থাকার বিষয়টি গোপন রেখে ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণ দেখিয়ে কারাবাসের সময়সহ চার মাস আট দিনের অর্জিত ছুটি চেয়ে আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুরও হয়।
ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে তথ্য গোপন করে পুরনায় সরকারি চাকরিতে ফেরার অভিযোগ আছে। অভিযোগটি তদন্ত করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে সেমিনারের আমন্ত্রণপত্রে শর্ত পরিবর্তনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টা করার অভিযোগও আছে।
এ বিষয়ে কথা বলতে ডা. ফাতেমা দোজাকে ফোন করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই সংযোগ কেটে দেন। পরে আর সংযোগ পাওয়া যায়নি।
চাকরি থাকা উচিত নয়
এ বিষয়ে সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরাজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা দুটি গর্হিত অপরাধ করেছেন। একটি হলো তথ্য গোপন এবং অন্যটি সরকারকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। এই অপরাধ প্রমাণিত হলে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হবে, এমনকি গুরুদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘যারা সরকারের সঙ্গে এ ধরনের প্রতারণা করতে পারেন, তাঁদের চাকরি থাকা উচিত নয়। কারণ, তাঁদের দ্বারা দেশের মানুষের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’
শিশু গৃহকর্মীকে গুরুতর দগ্ধ করে গ্রেপ্তার হয়ে হাজতবাস করেছিলেন এক সরকারি চাকুরে দম্পতি। ফৌজদারি মামলা ও কারাবাসের তথ্য কর্তৃপক্ষকে জানানোর বিধান থাকলেও তাঁরা তথ্য লুকিয়ে প্রতারণার আশ্রয় নেন। জামিন পাওয়ার পর কারাবাসের দিনগুলো ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিত দেখিয়ে অর্জিত ছুটি মঞ্জুর করান। এরপর ১৯ বছরে দফায় দফায় পদোন্নতিও পান।
তাঁদের একজন বর্তমানে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. জামাল, অপরজন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজা।সরকারি চাকরিবিধি অনুযায়ী, ফৌজদারি অভিযোগে কারাগারে থাকা সরকারি কর্মচারী গ্রেপ্তার হওয়ার তারিখ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হিসেবে বিবেচিত হন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার বিন্নাকুড়ি গ্রামের মাতৃহীন শিশু গৃহকর্মী মোস্তাকিনাকে ২০০৪ সালে ১ মে গরম ইস্তিরি দিয়ে দগ্ধ করেছিলেন চিকিৎসক দম্পতি ডা. ফাতেমা দোজা ও ডা. আবুল বাশার মো. জামাল। ফাতেমা তখন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার আর জামাল ছিলেন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগের রেজিস্ট্রার। ওই ঘটনার পরদিন ২ মে তাঁদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছিলেন রমনা থানার তৎকালীন এসআই মো. আবদুল্লাহেল বাকী। সেদিনই ঢাকার পরীবাগ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন আদালতের আদেশে দম্পতিকে পাঠানো হয় জেলহাজতে।
কারাগার সূত্রে জানা যায়, মামলার ২ নম্বর আসামি ডা. আবুল বাশার মো. জামাল এক মাস তিন দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকার পর ২০০৪ সালের ৭ জুন জামিনে বেরিয়ে আসেন।
কারাগারে থাকাবস্থায় ১৩ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাঁকে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) পদে বদলি করে। জামিন পাওয়ার পরদিন তিনি সেখানে যোগ দেন। একান্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে হাজতবাসের ১৬ দিনের (২৩ মে থেকে ৭ জুন) অর্জিত ছুটি চেয়ে ৫ জুলাই আবেদন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। ২৬ জুলাই আবেদনটি মঞ্জুর হয়। ডা. জামাল মামলা থেকে অব্যাহতি পান সে বছরের ২১ অক্টোবর।
সরকারি চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী, ডা. জামালের গ্রেপ্তার হওয়ার দিন থেকে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির দিন পর্যন্ত সাময়িক বরখাস্ত হিসেবে থাকার কথা। এই সময়ে তাঁর শুধু খোরপোশ ভাতা প্রাপ্য। তবে তথ্য গোপন করায় তিনি কখনোই সাময়িক বরখাস্ত হননি এবং সম্পূর্ণ বেতন-ভাতা নিয়েছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ফৌজদারি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে হাজতবাসের তথ্য লুকিয়ে তিনি ১৯ বছরে পর্যায়ক্রমে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি থেকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (চিকিৎসা শিক্ষা) দায়িত্ব পালন করছেন।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ডা. আবুল বাসার মো. জামাল গতকাল রোববার প্রথমে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে নয়, মামলা হয়েছিল আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে। সেই মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।’ তিনি কারাগারে ছিলেন কেন—জানতে চাইলে ডা. জামাল বলেন, ‘সন্দেহবশত আমাকে কারাগারে নেওয়া হয়। তা ছাড়া, মামলার বাদীকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি।’ ফৌজদারি মামলা ও কারাবাসের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানানোর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জানাব না কেন? জানিয়েছি। তবে এই মামলা ফলস ছিল।’
জানা যায়, ডা. ফাতেমা গ্রেপ্তার হওয়ার পর ১৫ মে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক পত্রে ২ মে থেকে তাঁর অননুমোদিত অনুপস্থিতির বিষয়টি অবহিত করেন।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মামলার ১ নম্বর আসামি ডা. ফাতেমা দোজা চার মাস এক দিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থেকে ২০০৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পান। তাঁকে ২৩ আগস্ট বদলি করে পরবর্তী পদায়নের জন্য বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ঢাকার অধীনে ন্যস্ত করা হয়।
জানা যায়, জামিনে মুক্তিলাভের সাত দিন পর ২০০৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ডা. ফাতেমা দোজা কাজে যোগ দেন। ১৯ সেপ্টেম্বর তাঁকে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বদলি করা হয়। তিনি ২২ সেপ্টেম্বর সেখানে যোগ দিয়ে কারাগারে থাকার বিষয়টি গোপন রেখে ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণ দেখিয়ে কারাবাসের সময়সহ চার মাস আট দিনের অর্জিত ছুটি চেয়ে আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুরও হয়।
ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে তথ্য গোপন করে পুরনায় সরকারি চাকরিতে ফেরার অভিযোগ আছে। অভিযোগটি তদন্ত করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে সেমিনারের আমন্ত্রণপত্রে শর্ত পরিবর্তনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টা করার অভিযোগও আছে।
এ বিষয়ে কথা বলতে ডা. ফাতেমা দোজাকে ফোন করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই সংযোগ কেটে দেন। পরে আর সংযোগ পাওয়া যায়নি।
চাকরি থাকা উচিত নয়
এ বিষয়ে সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরাজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা দুটি গর্হিত অপরাধ করেছেন। একটি হলো তথ্য গোপন এবং অন্যটি সরকারকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। এই অপরাধ প্রমাণিত হলে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হবে, এমনকি গুরুদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘যারা সরকারের সঙ্গে এ ধরনের প্রতারণা করতে পারেন, তাঁদের চাকরি থাকা উচিত নয়। কারণ, তাঁদের দ্বারা দেশের মানুষের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
২ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
৫ দিন আগেশাকিব খান অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘তাণ্ডব’ পাইরেসির শিকার হয়েছে টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে। এ ঘটনায় রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মামলায় ইউটিউবার টিপু সুলতানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
৫ দিন আগেপুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
১২ দিন আগে