নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় নিজের বাসায় মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হলে কূটনীতিক কাজী আনারকলির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনার সময় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি ফারুক খান সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করেছেন যে, অনির্ধারিত আলোচনায় কূটনীতিক আনারকলির প্রসঙ্গটি এসেছে। কমিটির সদস্যরা তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের হালচাল সম্পর্কে জানতে চান।
মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, আনারকলিকে দেশে ফিরিয়ে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। একজন সচিবের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি দেশের মর্যাদার সঙ্গে সম্পর্কিত বলে তদন্তে প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে সর্বোচ্চ প্রশাসনিক ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ইন্দোনেশিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁর বাসায় অভিযান চালিয়ে ‘মারিজুয়ানা পেয়েছে’ এবং তাঁকে প্রত্যাহার করতে সে দেশের সরকার অনুরোধ করেছে, জাকার্তা থেকে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এমন বার্তার ভিত্তিতে তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ডি এম সালাহ উদ্দিন মাহমুদ এর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অভিযোগের ভিত্তিতে জাকার্তা মিশনের ডেপুটি চিফ অব মিশনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে ইন্দোনেশিয়া সরকারের কাছে বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামসকে প্রধান করে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অভিযোগটি দেশের জন্য বিব্রতকর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যে উচ্চ মর্যাদা, সেখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জাকার্তায় আনারকলির এক বন্ধু ছিলেন, তিনি অন্য দেশের নাগরিক। এ তথ্য জানিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ তাঁর কাছেও যেতে পারে। ঘটনাটি কি আনারকলি করেছেন, না তাঁর বন্ধু করেছেন তা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।’
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় নিজের বাসায় মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হলে কূটনীতিক কাজী আনারকলির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনার সময় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি ফারুক খান সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করেছেন যে, অনির্ধারিত আলোচনায় কূটনীতিক আনারকলির প্রসঙ্গটি এসেছে। কমিটির সদস্যরা তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের হালচাল সম্পর্কে জানতে চান।
মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, আনারকলিকে দেশে ফিরিয়ে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। একজন সচিবের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি দেশের মর্যাদার সঙ্গে সম্পর্কিত বলে তদন্তে প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে সর্বোচ্চ প্রশাসনিক ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ইন্দোনেশিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁর বাসায় অভিযান চালিয়ে ‘মারিজুয়ানা পেয়েছে’ এবং তাঁকে প্রত্যাহার করতে সে দেশের সরকার অনুরোধ করেছে, জাকার্তা থেকে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এমন বার্তার ভিত্তিতে তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ডি এম সালাহ উদ্দিন মাহমুদ এর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অভিযোগের ভিত্তিতে জাকার্তা মিশনের ডেপুটি চিফ অব মিশনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে ইন্দোনেশিয়া সরকারের কাছে বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামসকে প্রধান করে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অভিযোগটি দেশের জন্য বিব্রতকর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যে উচ্চ মর্যাদা, সেখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জাকার্তায় আনারকলির এক বন্ধু ছিলেন, তিনি অন্য দেশের নাগরিক। এ তথ্য জানিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ তাঁর কাছেও যেতে পারে। ঘটনাটি কি আনারকলি করেছেন, না তাঁর বন্ধু করেছেন তা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫