নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইভ্যালি বন্ধ, নাকি খোলা? তা নিয়ে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি। রাজধানীর ধানমন্ডিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় বন্ধ। গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের কর্মীরাও হোম অফিসে। হটলাইনে ফোন করার পর না পাওয়ার অভিযোগ দিচ্ছেন ক্রেতারা। শুক্রবার দিনভর চলেছে ইভ্যালি বন্ধের গুঞ্জন।
সামাজিক মাধ্যমসহ কিছু গণমাধ্যমে তালা দেওয়া কার্যালয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়লে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ের সামনে আসেন কয়েকজন উৎসুক গ্রাহক। তাদের অভিযোগ, পাঁচ মাস আগে পণ্য অর্ডার করেও ডেলিভারি পাচ্ছেন না।
নানা আলোচনার মাঝে শুক্রবার (১৬ জুলাই) বিকেলে একটি বিবৃতি দেয় ইভ্যালি। সেখানে বলা হয়েছে, 'আমরা আশঙ্কা করছি, কোন এক বা একাধিক স্বার্থান্বেষী মহল ইভ্যালির ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, গুজব ও মিথ্যা তথ্য সংবলিত প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা সবাইকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।'
এ বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয় ইভ্যালির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা (সিএমও) আরিফ আর হোসেনের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, আমাদের কার্যালয় বন্ধ না বরং করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার নির্ধারিত বিধিনিষেধ মেনে হোম অফিস করছেন কর্মীরা। শুধু জরুরি সেবা কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভাগের লোকজনই অফিসে উপস্থিত হয়ে সরাসরি কাজ করছেন। আমাদের তিনটি ওয়্যারহাউস আছে। সেখানেও আমাদের কর্মীরা গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত আছেন এবং আমাদের গ্রাহকেরা নিয়মিতভাবে তাঁদের অর্ডার করা পণ্যের ডেলিভারি পাচ্ছেন।
কাস্টমার কেয়ার বন্ধ থাকার ব্যাপারে তিনি বলেন, লোক সমাগম এড়াতে অফিস থেকে সশরীরে গ্রাহক সেবা দেওয়া সাময়িক বন্ধ আছে। তবে গ্রাহকেরা আমাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম এবং ফেসবুক থেকে নিয়মিত সেবা নিতে পারছেন। আমাদের গ্রাহক সেবা কেন্দ্র হটলাইন নম্বর প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সক্রিয় আছে। লকডাউন ছাড়া এই সেবা ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহের ৭ দিন চালু থাকে।
ইভ্যালি বন্ধ, নাকি খোলা? তা নিয়ে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি। রাজধানীর ধানমন্ডিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় বন্ধ। গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের কর্মীরাও হোম অফিসে। হটলাইনে ফোন করার পর না পাওয়ার অভিযোগ দিচ্ছেন ক্রেতারা। শুক্রবার দিনভর চলেছে ইভ্যালি বন্ধের গুঞ্জন।
সামাজিক মাধ্যমসহ কিছু গণমাধ্যমে তালা দেওয়া কার্যালয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়লে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ের সামনে আসেন কয়েকজন উৎসুক গ্রাহক। তাদের অভিযোগ, পাঁচ মাস আগে পণ্য অর্ডার করেও ডেলিভারি পাচ্ছেন না।
নানা আলোচনার মাঝে শুক্রবার (১৬ জুলাই) বিকেলে একটি বিবৃতি দেয় ইভ্যালি। সেখানে বলা হয়েছে, 'আমরা আশঙ্কা করছি, কোন এক বা একাধিক স্বার্থান্বেষী মহল ইভ্যালির ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, গুজব ও মিথ্যা তথ্য সংবলিত প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা সবাইকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।'
এ বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয় ইভ্যালির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা (সিএমও) আরিফ আর হোসেনের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, আমাদের কার্যালয় বন্ধ না বরং করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার নির্ধারিত বিধিনিষেধ মেনে হোম অফিস করছেন কর্মীরা। শুধু জরুরি সেবা কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভাগের লোকজনই অফিসে উপস্থিত হয়ে সরাসরি কাজ করছেন। আমাদের তিনটি ওয়্যারহাউস আছে। সেখানেও আমাদের কর্মীরা গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত আছেন এবং আমাদের গ্রাহকেরা নিয়মিতভাবে তাঁদের অর্ডার করা পণ্যের ডেলিভারি পাচ্ছেন।
কাস্টমার কেয়ার বন্ধ থাকার ব্যাপারে তিনি বলেন, লোক সমাগম এড়াতে অফিস থেকে সশরীরে গ্রাহক সেবা দেওয়া সাময়িক বন্ধ আছে। তবে গ্রাহকেরা আমাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম এবং ফেসবুক থেকে নিয়মিত সেবা নিতে পারছেন। আমাদের গ্রাহক সেবা কেন্দ্র হটলাইন নম্বর প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সক্রিয় আছে। লকডাউন ছাড়া এই সেবা ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহের ৭ দিন চালু থাকে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫