নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের লক্ষ্মীপুর গ্রামে সরকারি খাস জায়গা, পুকুর ও খাল দখল করে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। সরকারি জায়গায় নির্মাণ করা এসব দোকানঘর সাধারণ মানুষের কাছে নিজের সম্পত্তি বলে বিক্রি করে প্রতারণার অভিযোগও আছে।
এ নিয়ে সম্প্রতি স্থানীয় এক বাসিন্দা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগও করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রশাসনের সঙ্গে আঁতাত করেই স্থানীয় প্রভাবশালীরা লক্ষ্মীপুর গ্রামে এত বছর ধরে অবৈধভাবে খাসজমি দখল করে এই দোকান নির্মাণ ও কেনা-বেচা চলছে। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে সরকারি খাস জায়গা দখল করে ৩৮টি দোকান নির্মাণ করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। দখল করা জায়গায় নির্মিত এসব দোকান প্রতিনিয়ত কেনা-বেচা হচ্ছে।
এদিকে সরকারি জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ করে সাধারণ মানুষের কাছে নিজের সম্পত্তি বলে বিক্রি করে প্রতারণার অভিযোগও রয়েছে। এ নিয়ে মাফিয়া আক্তার নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা গত ৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগও করেছেন।
অভিযোগে মাফিয়া উল্লেখ করেন, লক্ষ্মীপুর গ্রামের আশব আলীর ছেলে মো. শাহআলম মিয়া ২০১৯ সালে ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে একটি দোকান নির্মাণ করে মাফিয়ার কাছে বিক্রি করেন। পরে মাফিয়া জানতে পারেন ওই দোকান সরকারি খাস জায়গায় নির্মিত। পরে শাহআলমের কাছে দোকানের টাকা ফেরত চাইলে তিনি টাকা না দিয়েই বিদেশে চলে যান।
সরেজমিন দেখা গেছে, ৩০ বছর ধরে সরকারি খাস জায়গা দখল করে স্থানীয়রা ব্যবসা করছেন। নিজেদের ইচ্ছামতো ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দিচ্ছেন। অনেকে আবার দোকানের জামানত বাবদ ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে ২-৩ লাখ করে টাকা নিচ্ছেন।
বাজারে ভাড়ায় ব্যবসা করে এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের মধ্যে কামাল মিয়া বলেন, তাঁরা প্রায় ১০ বছর ধরে এই বাজারে ব্যবসা করছেন। তবে দোকানের জায়গা সরকারি।
কম্পিউটার ও হার্ডওয়্যারের দোকানি বশির মিয়া, সুহেল মিয়া, বাছির মিয়া বলেন, ‘আমরা লক্ষ্মীপুর গ্রামের স্থানীয়দের কাছ থেকে ভাড়া নিয়ে দোকানে ব্যবসা করছি। তবে সরকার ওঠাই দিলে আমরা চলে যাব।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মেহেদি হাসান খান শাওন বলেন, ‘সরকারি খাস জায়গা, খাল ও পুকুর দখল করে দোকানঘর নির্মাণের বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের লক্ষ্মীপুর গ্রামে সরকারি খাস জায়গা, পুকুর ও খাল দখল করে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। সরকারি জায়গায় নির্মাণ করা এসব দোকানঘর সাধারণ মানুষের কাছে নিজের সম্পত্তি বলে বিক্রি করে প্রতারণার অভিযোগও আছে।
এ নিয়ে সম্প্রতি স্থানীয় এক বাসিন্দা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগও করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রশাসনের সঙ্গে আঁতাত করেই স্থানীয় প্রভাবশালীরা লক্ষ্মীপুর গ্রামে এত বছর ধরে অবৈধভাবে খাসজমি দখল করে এই দোকান নির্মাণ ও কেনা-বেচা চলছে। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে সরকারি খাস জায়গা দখল করে ৩৮টি দোকান নির্মাণ করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। দখল করা জায়গায় নির্মিত এসব দোকান প্রতিনিয়ত কেনা-বেচা হচ্ছে।
এদিকে সরকারি জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ করে সাধারণ মানুষের কাছে নিজের সম্পত্তি বলে বিক্রি করে প্রতারণার অভিযোগও রয়েছে। এ নিয়ে মাফিয়া আক্তার নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা গত ৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগও করেছেন।
অভিযোগে মাফিয়া উল্লেখ করেন, লক্ষ্মীপুর গ্রামের আশব আলীর ছেলে মো. শাহআলম মিয়া ২০১৯ সালে ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে একটি দোকান নির্মাণ করে মাফিয়ার কাছে বিক্রি করেন। পরে মাফিয়া জানতে পারেন ওই দোকান সরকারি খাস জায়গায় নির্মিত। পরে শাহআলমের কাছে দোকানের টাকা ফেরত চাইলে তিনি টাকা না দিয়েই বিদেশে চলে যান।
সরেজমিন দেখা গেছে, ৩০ বছর ধরে সরকারি খাস জায়গা দখল করে স্থানীয়রা ব্যবসা করছেন। নিজেদের ইচ্ছামতো ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দিচ্ছেন। অনেকে আবার দোকানের জামানত বাবদ ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে ২-৩ লাখ করে টাকা নিচ্ছেন।
বাজারে ভাড়ায় ব্যবসা করে এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের মধ্যে কামাল মিয়া বলেন, তাঁরা প্রায় ১০ বছর ধরে এই বাজারে ব্যবসা করছেন। তবে দোকানের জায়গা সরকারি।
কম্পিউটার ও হার্ডওয়্যারের দোকানি বশির মিয়া, সুহেল মিয়া, বাছির মিয়া বলেন, ‘আমরা লক্ষ্মীপুর গ্রামের স্থানীয়দের কাছ থেকে ভাড়া নিয়ে দোকানে ব্যবসা করছি। তবে সরকার ওঠাই দিলে আমরা চলে যাব।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মেহেদি হাসান খান শাওন বলেন, ‘সরকারি খাস জায়গা, খাল ও পুকুর দখল করে দোকানঘর নির্মাণের বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫