প্রতিনিধি, মুন্সিগঞ্জ
দলবেঁধে নৌপথে এল ডাকাতেরা। তাদের সবার হাতে অস্ত্র। অস্ত্রের মুখে বাজারের লোকজনের হাত-পা বেঁধে সোনার দোকানে ডাকাতি করে। ভরি-ভরি সোনা, আর লাখ-লাখ টাকা লুট করে চম্পট দেয়।
মাত্র ১০ দিন আগে এভাবেই ডাকাতি হয়েছিল ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায়। এবার সেই কায়দায়ই ডাকাতেরা হানা দিল মুন্সিগঞ্জ সদরের চিতলিয়া বাজারে। গত বুধবার দিবাগত রাতে এই বাজারের মনুনাগ স্বর্ণশিল্পালয় ও নিখিল বণিক স্বর্ণশিল্পালয় নামের দুটি সোনার দোকান থেকে ডাকাতেরা প্রায় ১০০ ভরি সোনা ও ৪০ লক্ষাধিক টাকা লুট করেছে বলে দাবি করেছেন দোকান দুটি মালিক।
স্থানীয় ও ডাকাতির শিকার ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকেরা জানান, রাত আড়াইটার দিকে নদীপথে স্পিডবোট করে চিতলিয়া বাজারে আসে ১৮-২০ জনের একটি ডাকাত দল। এরপর অস্ত্র দেখিয়ে প্রথমে বাজারের দুই নৈশপ্রহরী ও পরে বণিক স্বর্ণশিল্পালয়ে নামের একটি দোকান ও তার পেছনে থাকা দোকান মালিকের বাড়ির লোকজনকে হাত-পা বেঁধে ফেলে। পরে বণিক স্বর্ণশিল্পালয় লুট করে।
এরপর পার্শ্ববর্তী মনুনাগ নামের আরও একটি স্বর্ণশিল্পালয় লুট করে। একপর্যায়ে আশপাশের লোকজন চিৎকার শুরু করলে এবং এলাকার মসজিদের মাইক থেকে ডাকাত পড়ার ঘোষণা দেওয়ার পর ডাকাতেরা একই পথে পালিয়ে যায়।
নিখিল বণিক স্বর্ণশিল্পালয়ে হিসাবরক্ষক প্রিয়া দাস বলেন, ‘রাতে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলাম। প্রথমে দোকানে ও পরে আমাদের বাসায় আসে ডাকাতেরা। তাদের সবার কাছেই অস্ত্র ছিল। আমরা দীর্ঘদিনের পুরোনো স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তাই আমাদের দোকানে এলাকার লোকজন ছাড়াও বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ স্বর্ণালংকার বন্ধক রেখে টাকা নিয়ে যায়। তাই দোকানে অনেক স্বর্ণ ছিল ও টাকা ছিল। ডাকাতেরা সব লুট করে নিয়ে গেছে। প্রায় ১০০ ভরি স্বর্ণ ও ৩৫-৪০ লক্ষাধিক টাকা লুট হয়েছে।’
মনুনাগ স্বর্ণশিল্পালয়ের মালিক রনি নাগ বলেন, ‘আমার দোকান থেকে ৬-৭ ভরি স্বর্ণ ডাকাতেরা নিয়ে গেছে। দরজা ভাঙতে না পারায় বাড়িতে আর ঢুকতে পারেনি।’
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) সুমন দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীপথে মধ্যরাতে অন্য আসামি ধরার জন্য কাজ করছিল পুলিশ। এ সময় একই পথে পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ট্রলার দেখে বিস্ফোরকদ্রব্য ছুড়ে মারে ডাকাত দলের সদস্যরা। তবে সেটি কোনো পুলিশ সদস্যের শরীরে লাগেনি। ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর রাতে সাভারের আশুলিয়ার নয়ারহাট বাজারে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়। ৮০ থেকে ১০০ জনের ডাকাত দল দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে মাঝরাতে হানা দেয় বাজার। অস্ত্রের মুখে লোকজনকে বেঁধে তারা ১৮টি সোনার দোকান লুট করে।
দলবেঁধে নৌপথে এল ডাকাতেরা। তাদের সবার হাতে অস্ত্র। অস্ত্রের মুখে বাজারের লোকজনের হাত-পা বেঁধে সোনার দোকানে ডাকাতি করে। ভরি-ভরি সোনা, আর লাখ-লাখ টাকা লুট করে চম্পট দেয়।
মাত্র ১০ দিন আগে এভাবেই ডাকাতি হয়েছিল ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায়। এবার সেই কায়দায়ই ডাকাতেরা হানা দিল মুন্সিগঞ্জ সদরের চিতলিয়া বাজারে। গত বুধবার দিবাগত রাতে এই বাজারের মনুনাগ স্বর্ণশিল্পালয় ও নিখিল বণিক স্বর্ণশিল্পালয় নামের দুটি সোনার দোকান থেকে ডাকাতেরা প্রায় ১০০ ভরি সোনা ও ৪০ লক্ষাধিক টাকা লুট করেছে বলে দাবি করেছেন দোকান দুটি মালিক।
স্থানীয় ও ডাকাতির শিকার ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকেরা জানান, রাত আড়াইটার দিকে নদীপথে স্পিডবোট করে চিতলিয়া বাজারে আসে ১৮-২০ জনের একটি ডাকাত দল। এরপর অস্ত্র দেখিয়ে প্রথমে বাজারের দুই নৈশপ্রহরী ও পরে বণিক স্বর্ণশিল্পালয়ে নামের একটি দোকান ও তার পেছনে থাকা দোকান মালিকের বাড়ির লোকজনকে হাত-পা বেঁধে ফেলে। পরে বণিক স্বর্ণশিল্পালয় লুট করে।
এরপর পার্শ্ববর্তী মনুনাগ নামের আরও একটি স্বর্ণশিল্পালয় লুট করে। একপর্যায়ে আশপাশের লোকজন চিৎকার শুরু করলে এবং এলাকার মসজিদের মাইক থেকে ডাকাত পড়ার ঘোষণা দেওয়ার পর ডাকাতেরা একই পথে পালিয়ে যায়।
নিখিল বণিক স্বর্ণশিল্পালয়ে হিসাবরক্ষক প্রিয়া দাস বলেন, ‘রাতে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলাম। প্রথমে দোকানে ও পরে আমাদের বাসায় আসে ডাকাতেরা। তাদের সবার কাছেই অস্ত্র ছিল। আমরা দীর্ঘদিনের পুরোনো স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তাই আমাদের দোকানে এলাকার লোকজন ছাড়াও বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ স্বর্ণালংকার বন্ধক রেখে টাকা নিয়ে যায়। তাই দোকানে অনেক স্বর্ণ ছিল ও টাকা ছিল। ডাকাতেরা সব লুট করে নিয়ে গেছে। প্রায় ১০০ ভরি স্বর্ণ ও ৩৫-৪০ লক্ষাধিক টাকা লুট হয়েছে।’
মনুনাগ স্বর্ণশিল্পালয়ের মালিক রনি নাগ বলেন, ‘আমার দোকান থেকে ৬-৭ ভরি স্বর্ণ ডাকাতেরা নিয়ে গেছে। দরজা ভাঙতে না পারায় বাড়িতে আর ঢুকতে পারেনি।’
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) সুমন দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীপথে মধ্যরাতে অন্য আসামি ধরার জন্য কাজ করছিল পুলিশ। এ সময় একই পথে পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ট্রলার দেখে বিস্ফোরকদ্রব্য ছুড়ে মারে ডাকাত দলের সদস্যরা। তবে সেটি কোনো পুলিশ সদস্যের শরীরে লাগেনি। ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর রাতে সাভারের আশুলিয়ার নয়ারহাট বাজারে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়। ৮০ থেকে ১০০ জনের ডাকাত দল দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে মাঝরাতে হানা দেয় বাজার। অস্ত্রের মুখে লোকজনকে বেঁধে তারা ১৮টি সোনার দোকান লুট করে।
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
৩ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
১০ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫