আফ্রিকার ২৯তম ও বিশ্বের ১২৯তম দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড রদ করেছে ঘানা। গত ২ আগস্ট দেশটির প্রেসিডেন্ট নানা আদো দাঙ্কোয়া আকুফো এ সংক্রান্ত দুটি বিলে স্বাক্ষর করেছেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ ঘানার মোট আয়তন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৩৫ কিলোমিটার। জনসংখ্যা মাত্র ৩ কোটি ২০ লাখ। ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক কংগ্রেসের নেতা ফ্রান্সিস জেভিয়ার সোসু গত ২৫ জুলাই মৃত্যুদণ্ড রদ বিষয়ক বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেন। পার্লামেন্টে পাস হওয়ার পর সেটি পাঠানো হয়েছিল প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে। গত ২ আগস্ট সেই বিলে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট।
এই বিলে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর করায় এখন থেকে কোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে আর মৃত্যুদণ্ড দিতে পারবে না ঘানার কোনো আদালত। এদিন এ সংক্রান্ত আরও একটি বিলে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট আকুফো। সেই বিলটিতে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজা পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ঘানার বিভিন্ন কারাগারে মোট ১৭৬ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৭০ জন পুরুষ ও ৬ জন নারী। রাষ্ট্রপতি ২য় বিলে স্বাক্ষরের পর তাদের সবার সাজা যাবজ্জীবন কারাবাসে রূপান্তরিত হয়েছে।
সাম্প্রতিক এক জনসমীক্ষায় দেখা গেছে, ঘানার অধিকাংশ জনগণ সাজা হিসেবে মৃত্যদণ্ড বাতিলের পক্ষে।
আজ সোমবার রাষ্ট্রপতি বিলে স্বাক্ষরের পর সরকারি দলের নেতা সোসু সাংবাদিকদের বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড রদ হওয়ার এই আইন প্রমাণ করে যে, আমরা ঘানাকে আর অমানবিক, অসভ্য, বদ্ধ, অন্ধকার ও অধোগতির দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি বেঁচে থাকার অধিকার সর্বাগ্রে।’
উল্লেখ্য, এর আগে বিভিন্ন সময়ে জাম্বিয়া, ইকোয়েটোরিয়াল গিনি, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, সিয়েরা লিওন, শাদসহ আফ্রিকার ২৮টি দেশ সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে মৃত্যুদণ্ড রদ করেছে।
আফ্রিকার ২৯তম ও বিশ্বের ১২৯তম দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড রদ করেছে ঘানা। গত ২ আগস্ট দেশটির প্রেসিডেন্ট নানা আদো দাঙ্কোয়া আকুফো এ সংক্রান্ত দুটি বিলে স্বাক্ষর করেছেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ ঘানার মোট আয়তন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৩৫ কিলোমিটার। জনসংখ্যা মাত্র ৩ কোটি ২০ লাখ। ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক কংগ্রেসের নেতা ফ্রান্সিস জেভিয়ার সোসু গত ২৫ জুলাই মৃত্যুদণ্ড রদ বিষয়ক বিলটি পার্লামেন্টে উত্থাপন করেন। পার্লামেন্টে পাস হওয়ার পর সেটি পাঠানো হয়েছিল প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে। গত ২ আগস্ট সেই বিলে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট।
এই বিলে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর করায় এখন থেকে কোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে আর মৃত্যুদণ্ড দিতে পারবে না ঘানার কোনো আদালত। এদিন এ সংক্রান্ত আরও একটি বিলে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট আকুফো। সেই বিলটিতে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজা পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ঘানার বিভিন্ন কারাগারে মোট ১৭৬ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৭০ জন পুরুষ ও ৬ জন নারী। রাষ্ট্রপতি ২য় বিলে স্বাক্ষরের পর তাদের সবার সাজা যাবজ্জীবন কারাবাসে রূপান্তরিত হয়েছে।
সাম্প্রতিক এক জনসমীক্ষায় দেখা গেছে, ঘানার অধিকাংশ জনগণ সাজা হিসেবে মৃত্যদণ্ড বাতিলের পক্ষে।
আজ সোমবার রাষ্ট্রপতি বিলে স্বাক্ষরের পর সরকারি দলের নেতা সোসু সাংবাদিকদের বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড রদ হওয়ার এই আইন প্রমাণ করে যে, আমরা ঘানাকে আর অমানবিক, অসভ্য, বদ্ধ, অন্ধকার ও অধোগতির দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি বেঁচে থাকার অধিকার সর্বাগ্রে।’
উল্লেখ্য, এর আগে বিভিন্ন সময়ে জাম্বিয়া, ইকোয়েটোরিয়াল গিনি, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, সিয়েরা লিওন, শাদসহ আফ্রিকার ২৮টি দেশ সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে মৃত্যুদণ্ড রদ করেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫