নাইক্ষ্যংছড়ি

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকার খাল–বিলে একের পর এক ভেসে উঠছে মানুষের মরদেহ। আজ মঙ্গলবার ঘুমধুমের মন্ডলপাড়ার সাইফুল ইসলামের মৎস্য ঘেরে একটি এবং এর সামান্য দক্ষিণে তুমব্রু খালে আরেকটি লাশ ভাসতে দেখা য়ায়। 

মিয়ানমারে চলমান সংঘাতের জেরে এসএসসি পরীক্ষা পরিস্থিতি বিবেচনা করে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সীমান্তবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ওপার থেকে আসা ৩২৭ বিজিপিকে সে দেশে ফ

মিয়ানমারে চলমান সংঘাতের কারণে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র অন্যত্র সরানো হচ্ছে। আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে এ তথ্য জানান চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম। 

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তে মিয়ানমার থেকে ছোড়া আরও দুটি অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার উদ্ধার করেছে বিজিবি। আজ শনিবার সকালে এ দুটি রকেট লঞ্চার উদ্ধার করা হয়েছে। তমব্রু সীমান্তের পশ্চিমকূলে ফসলের খেতে কাজ করার সময় এই অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চর দুটি দেখতে পান স্থানীয়রা। 

মিয়ানমারের রাখাইন ও চিন রাজ্যে দেশটির সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সংঘাতের আঁচ গতকাল বৃহস্পতিবার খুব একটা বোঝা যায়নি সীমান্তের এ পারে। তবে গোলাগুলি থামার পর সীমান্তবর্তী এলাকায় দেখা দিয়েছে ভিন্ন চিত্র। সেখানে এদিক-সেদিক পড়ে আছে অবিস্ফোরিত মর্টার শেল, গুলি ও গুলির খোসা। এ নিয়ে আতঙ্ক

গত রোববার থেকে দফায় দফায় বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন ৩৩০ মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্য। তাঁদের মধ্যে ১০০ জনকে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে টেকনাফের হ্নীলা উচ্চবিদ্যালয় অস্থায়ী ক্যাম্পে নেওয়া হয়েছে। তাঁরা বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। বাকি ২৩০ জন ঘুমধুম সরকারি প্র

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের নয়াপাড়া এলাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি অবিস্ফোরিত মর্টারশেল উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণ করা হচ্ছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিজিপির সদস্যরা এটি রেখে গেছে। 

নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলার পাইনছড়ি সীমান্তেও গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫১-৫২ নম্বর সীমান্ত পিলারের মাঝামাঝি জায়গা দিয়ে গতকাল বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিট থেকে পরপর ৪টি মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনেন স্থানীয়রা।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের উখিয়ার পর টেকনাফের সঙ্গে লাগোয়া মিয়ানমারের সীমান্তে এবার সংঘাত ছড়িয়েছে। মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সংঘাতের জেরে গতকাল বুধবার টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্ত দিয়ে বিজিপির আরও ৬৫ সদস্য এসেছেন। এ নিয়ে ৩২৯ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেন। গতকা

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও। এরই মধ্যে মিয়ানমার থেকে এসে পড়া মর্টারশেলের আঘাতে দুজন নিহত হয়েছেন। এই অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ১৩টি পাড়ার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে নিরাপদ আশ্রয়ে 

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ২২৯ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন।

মিয়ানমার থেকে ছোড়া রকেট লঞ্চার এসে পড়েছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের এক বাড়ির আঙিনায়। আজ মঙ্গলবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।

মিয়ানমারে চলমান সংঘাতে অস্থিরতার কারণে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার 

মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে দুজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী, অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে বিদ্রোহী দল আরাকান আর্মি (এএ) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সঙ্গে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ব্যাপক সংঘাতের ঘটনায় বিজিপির ৬০ জন সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিবির কাছে আশ্রয় নিয়েছেন। 

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মি (এএ) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সঙ্গে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ব্যাপক সংঘাত চলছে। এর মধ্যে বিজিপির ১৪ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে এসে বিজিবির কাছে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের

মিয়ানমারের তুমব্রু রাইট ক্যাম্পে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ চলছে জান্তা সরকারের সেনাদের। এর মধ্যে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৪ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।