আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জনপ্রিয়তার (গ্রাহক আনুগত্যে) শীর্ষে ছিল। কিন্তু সিইও ইলন মাস্ক গত বছরের জুলাইয়ে মার্কিন নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানানোর পর এই জনপ্রিয়তা হঠাৎ করেই কমে গেছে। গবেষণা সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি এমন তথ্য জানিয়েছে। এসঅ্যান্ডপি এই তথ্য বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে শেয়ার করেছে।
এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই আনুগত্যের হার দ্রুত কমতে থাকে।
২০২৫ সালের মার্চে এই হার নেমে আসে ৪৯.৯ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পে গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের চেয়ে সামান্য কম। এ সময় মাস্ক ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) চালু করেন এবং হাজার হাজার সরকারি কর্মী ছাঁটাই শুরু করেন।
এরপর চলতি বছরের মে পর্যন্ত এই হার কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭.৪ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পের গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের ওপরে হলেও শেভ্রোলেট ও ফোর্ডের পেছনে এবং টয়োটার সমান। এসঅ্যান্ডপির বিশ্লেষক টম লিবি বলেন, একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড এত দ্রুত জনপ্রিয়তার গড় পর্যায়ে নেমে যেতে পারে, এটা নজিরবিহীন।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, মাস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া টেসলা গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি তৈরি করেছে, বিশেষত যাঁদের ডেমোক্র্যাটপন্থী মনোভাব রয়েছে। তাঁরা বিকল্প ব্র্যান্ড বিবেচনা করতে শুরু করেন। একই সঙ্গে টেসলার পুরোনো মডেল তালিকা ও জেনারেল মোটরস, হুন্দাই, বিএমডব্লিউর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানের নতুন ইভি–মডেল বাজারে আসায় প্রতিযোগিতা আরও বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালের পর টেসলার একমাত্র নতুন মডেল ‘সাইবারট্রাক’ বাজারে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলের আয় সম্পর্কে জানতে চাইলে টেসলার সিএফও বৈভব তানেজা উল্লেখ করেন, টেসলার বিভিন্ন শোরুমে ভাঙচুর ও কর্মীদের প্রতি শত্রুতামূলক আচরণ এবং উৎপাদন বন্ধ রেখে কারখানা পুনর্গঠনের কারণে বিক্রি কমে গেছে। তবে মাস্ক দাবি করেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাদ দিলে চাহিদায় কোনো হ্রাস হয়নি।
তবে এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার বিক্রি ৮ শতাংশ ও ইউরোপে প্রথম ছয় মাসে ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ইউরোপে মাস্কের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
বিশ্লেষক গ্যারেট নেলসন বলেন, চীনা ইভি ও কিছু বাজারে বিদ্যমান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার সময় মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ছিল ‘খুবই খারাপ’ সিদ্ধান্ত। এখন তাঁর প্রধান উদ্বেগ, কীভাবে হারানো বাজার ও ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার করবেন।
গত চার বছর ধরে টেসলা নতুন গ্রাহক আনার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল—প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা প্রায় পাঁচজন নতুন গ্রাহক পেত। কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এই হার দ্রুত কমতে শুরু করে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা গড়ে দুজনেরও কম নতুন গ্রাহক পাচ্ছে, যা কোম্পানির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে রিভিয়ান, পোলস্টার, পোর্শে ও ক্যাডিলাক এখন টেসলার তুলনায় বেশি গ্রাহক পাচ্ছে।
তবে কিছু বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে টেসলার আয়ের বিষয়ে আশাবাদী। তাঁদের মতে, অন্য কোম্পানিগুলোকে রোবোট্যাক্সি সেবা (চালকবিহীন ট্যাক্সি সেবা) ও স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং প্রযুক্তির লাইসেন্স দিয়ে টেসলা বিশাল মুনাফা করতে পারে। গত জুনে টেসলা সীমিত পরিসরে পরীক্ষামূলক রোবোট্যাক্সি চালু করেছে। যদি এই প্রযুক্তি সফল হয়, বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস—টেসলার হয়তো আর গাড়ি বিক্রির ওপর নির্ভর করতে হবে না।

মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জনপ্রিয়তার (গ্রাহক আনুগত্যে) শীর্ষে ছিল। কিন্তু সিইও ইলন মাস্ক গত বছরের জুলাইয়ে মার্কিন নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানানোর পর এই জনপ্রিয়তা হঠাৎ করেই কমে গেছে। গবেষণা সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি এমন তথ্য জানিয়েছে। এসঅ্যান্ডপি এই তথ্য বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে শেয়ার করেছে।
এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই আনুগত্যের হার দ্রুত কমতে থাকে।
২০২৫ সালের মার্চে এই হার নেমে আসে ৪৯.৯ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পে গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের চেয়ে সামান্য কম। এ সময় মাস্ক ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) চালু করেন এবং হাজার হাজার সরকারি কর্মী ছাঁটাই শুরু করেন।
এরপর চলতি বছরের মে পর্যন্ত এই হার কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭.৪ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পের গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের ওপরে হলেও শেভ্রোলেট ও ফোর্ডের পেছনে এবং টয়োটার সমান। এসঅ্যান্ডপির বিশ্লেষক টম লিবি বলেন, একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড এত দ্রুত জনপ্রিয়তার গড় পর্যায়ে নেমে যেতে পারে, এটা নজিরবিহীন।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, মাস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া টেসলা গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি তৈরি করেছে, বিশেষত যাঁদের ডেমোক্র্যাটপন্থী মনোভাব রয়েছে। তাঁরা বিকল্প ব্র্যান্ড বিবেচনা করতে শুরু করেন। একই সঙ্গে টেসলার পুরোনো মডেল তালিকা ও জেনারেল মোটরস, হুন্দাই, বিএমডব্লিউর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানের নতুন ইভি–মডেল বাজারে আসায় প্রতিযোগিতা আরও বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালের পর টেসলার একমাত্র নতুন মডেল ‘সাইবারট্রাক’ বাজারে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলের আয় সম্পর্কে জানতে চাইলে টেসলার সিএফও বৈভব তানেজা উল্লেখ করেন, টেসলার বিভিন্ন শোরুমে ভাঙচুর ও কর্মীদের প্রতি শত্রুতামূলক আচরণ এবং উৎপাদন বন্ধ রেখে কারখানা পুনর্গঠনের কারণে বিক্রি কমে গেছে। তবে মাস্ক দাবি করেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাদ দিলে চাহিদায় কোনো হ্রাস হয়নি।
তবে এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার বিক্রি ৮ শতাংশ ও ইউরোপে প্রথম ছয় মাসে ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ইউরোপে মাস্কের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
বিশ্লেষক গ্যারেট নেলসন বলেন, চীনা ইভি ও কিছু বাজারে বিদ্যমান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার সময় মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ছিল ‘খুবই খারাপ’ সিদ্ধান্ত। এখন তাঁর প্রধান উদ্বেগ, কীভাবে হারানো বাজার ও ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার করবেন।
গত চার বছর ধরে টেসলা নতুন গ্রাহক আনার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল—প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা প্রায় পাঁচজন নতুন গ্রাহক পেত। কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এই হার দ্রুত কমতে শুরু করে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা গড়ে দুজনেরও কম নতুন গ্রাহক পাচ্ছে, যা কোম্পানির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে রিভিয়ান, পোলস্টার, পোর্শে ও ক্যাডিলাক এখন টেসলার তুলনায় বেশি গ্রাহক পাচ্ছে।
তবে কিছু বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে টেসলার আয়ের বিষয়ে আশাবাদী। তাঁদের মতে, অন্য কোম্পানিগুলোকে রোবোট্যাক্সি সেবা (চালকবিহীন ট্যাক্সি সেবা) ও স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং প্রযুক্তির লাইসেন্স দিয়ে টেসলা বিশাল মুনাফা করতে পারে। গত জুনে টেসলা সীমিত পরিসরে পরীক্ষামূলক রোবোট্যাক্সি চালু করেছে। যদি এই প্রযুক্তি সফল হয়, বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস—টেসলার হয়তো আর গাড়ি বিক্রির ওপর নির্ভর করতে হবে না।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জনপ্রিয়তার (গ্রাহক আনুগত্যে) শীর্ষে ছিল। কিন্তু সিইও ইলন মাস্ক গত বছরের জুলাইয়ে মার্কিন নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানানোর পর এই জনপ্রিয়তা হঠাৎ করেই কমে গেছে। গবেষণা সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি এমন তথ্য জানিয়েছে। এসঅ্যান্ডপি এই তথ্য বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে শেয়ার করেছে।
এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই আনুগত্যের হার দ্রুত কমতে থাকে।
২০২৫ সালের মার্চে এই হার নেমে আসে ৪৯.৯ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পে গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের চেয়ে সামান্য কম। এ সময় মাস্ক ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) চালু করেন এবং হাজার হাজার সরকারি কর্মী ছাঁটাই শুরু করেন।
এরপর চলতি বছরের মে পর্যন্ত এই হার কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭.৪ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পের গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের ওপরে হলেও শেভ্রোলেট ও ফোর্ডের পেছনে এবং টয়োটার সমান। এসঅ্যান্ডপির বিশ্লেষক টম লিবি বলেন, একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড এত দ্রুত জনপ্রিয়তার গড় পর্যায়ে নেমে যেতে পারে, এটা নজিরবিহীন।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, মাস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া টেসলা গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি তৈরি করেছে, বিশেষত যাঁদের ডেমোক্র্যাটপন্থী মনোভাব রয়েছে। তাঁরা বিকল্প ব্র্যান্ড বিবেচনা করতে শুরু করেন। একই সঙ্গে টেসলার পুরোনো মডেল তালিকা ও জেনারেল মোটরস, হুন্দাই, বিএমডব্লিউর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানের নতুন ইভি–মডেল বাজারে আসায় প্রতিযোগিতা আরও বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালের পর টেসলার একমাত্র নতুন মডেল ‘সাইবারট্রাক’ বাজারে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলের আয় সম্পর্কে জানতে চাইলে টেসলার সিএফও বৈভব তানেজা উল্লেখ করেন, টেসলার বিভিন্ন শোরুমে ভাঙচুর ও কর্মীদের প্রতি শত্রুতামূলক আচরণ এবং উৎপাদন বন্ধ রেখে কারখানা পুনর্গঠনের কারণে বিক্রি কমে গেছে। তবে মাস্ক দাবি করেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাদ দিলে চাহিদায় কোনো হ্রাস হয়নি।
তবে এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার বিক্রি ৮ শতাংশ ও ইউরোপে প্রথম ছয় মাসে ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ইউরোপে মাস্কের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
বিশ্লেষক গ্যারেট নেলসন বলেন, চীনা ইভি ও কিছু বাজারে বিদ্যমান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার সময় মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ছিল ‘খুবই খারাপ’ সিদ্ধান্ত। এখন তাঁর প্রধান উদ্বেগ, কীভাবে হারানো বাজার ও ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার করবেন।
গত চার বছর ধরে টেসলা নতুন গ্রাহক আনার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল—প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা প্রায় পাঁচজন নতুন গ্রাহক পেত। কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এই হার দ্রুত কমতে শুরু করে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা গড়ে দুজনেরও কম নতুন গ্রাহক পাচ্ছে, যা কোম্পানির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে রিভিয়ান, পোলস্টার, পোর্শে ও ক্যাডিলাক এখন টেসলার তুলনায় বেশি গ্রাহক পাচ্ছে।
তবে কিছু বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে টেসলার আয়ের বিষয়ে আশাবাদী। তাঁদের মতে, অন্য কোম্পানিগুলোকে রোবোট্যাক্সি সেবা (চালকবিহীন ট্যাক্সি সেবা) ও স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং প্রযুক্তির লাইসেন্স দিয়ে টেসলা বিশাল মুনাফা করতে পারে। গত জুনে টেসলা সীমিত পরিসরে পরীক্ষামূলক রোবোট্যাক্সি চালু করেছে। যদি এই প্রযুক্তি সফল হয়, বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস—টেসলার হয়তো আর গাড়ি বিক্রির ওপর নির্ভর করতে হবে না।

মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জনপ্রিয়তার (গ্রাহক আনুগত্যে) শীর্ষে ছিল। কিন্তু সিইও ইলন মাস্ক গত বছরের জুলাইয়ে মার্কিন নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানানোর পর এই জনপ্রিয়তা হঠাৎ করেই কমে গেছে। গবেষণা সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি এমন তথ্য জানিয়েছে। এসঅ্যান্ডপি এই তথ্য বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে শেয়ার করেছে।
এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই আনুগত্যের হার দ্রুত কমতে থাকে।
২০২৫ সালের মার্চে এই হার নেমে আসে ৪৯.৯ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পে গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের চেয়ে সামান্য কম। এ সময় মাস্ক ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) চালু করেন এবং হাজার হাজার সরকারি কর্মী ছাঁটাই শুরু করেন।
এরপর চলতি বছরের মে পর্যন্ত এই হার কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭.৪ শতাংশে, যা গাড়িশিল্পের গড় ব্র্যান্ড আনুগত্যের ওপরে হলেও শেভ্রোলেট ও ফোর্ডের পেছনে এবং টয়োটার সমান। এসঅ্যান্ডপির বিশ্লেষক টম লিবি বলেন, একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড এত দ্রুত জনপ্রিয়তার গড় পর্যায়ে নেমে যেতে পারে, এটা নজিরবিহীন।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, মাস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া টেসলা গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি তৈরি করেছে, বিশেষত যাঁদের ডেমোক্র্যাটপন্থী মনোভাব রয়েছে। তাঁরা বিকল্প ব্র্যান্ড বিবেচনা করতে শুরু করেন। একই সঙ্গে টেসলার পুরোনো মডেল তালিকা ও জেনারেল মোটরস, হুন্দাই, বিএমডব্লিউর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানের নতুন ইভি–মডেল বাজারে আসায় প্রতিযোগিতা আরও বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২০ সালের পর টেসলার একমাত্র নতুন মডেল ‘সাইবারট্রাক’ বাজারে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলের আয় সম্পর্কে জানতে চাইলে টেসলার সিএফও বৈভব তানেজা উল্লেখ করেন, টেসলার বিভিন্ন শোরুমে ভাঙচুর ও কর্মীদের প্রতি শত্রুতামূলক আচরণ এবং উৎপাদন বন্ধ রেখে কারখানা পুনর্গঠনের কারণে বিক্রি কমে গেছে। তবে মাস্ক দাবি করেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাদ দিলে চাহিদায় কোনো হ্রাস হয়নি।
তবে এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে টেসলার বিক্রি ৮ শতাংশ ও ইউরোপে প্রথম ছয় মাসে ৩৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ইউরোপে মাস্কের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
বিশ্লেষক গ্যারেট নেলসন বলেন, চীনা ইভি ও কিছু বাজারে বিদ্যমান গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার সময় মাস্কের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ছিল ‘খুবই খারাপ’ সিদ্ধান্ত। এখন তাঁর প্রধান উদ্বেগ, কীভাবে হারানো বাজার ও ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার করবেন।
গত চার বছর ধরে টেসলা নতুন গ্রাহক আনার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল—প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা প্রায় পাঁচজন নতুন গ্রাহক পেত। কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ের পর থেকে এই হার দ্রুত কমতে শুরু করে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতি একজন গ্রাহক হারানোর বিপরীতে তারা গড়ে দুজনেরও কম নতুন গ্রাহক পাচ্ছে, যা কোম্পানির ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে রিভিয়ান, পোলস্টার, পোর্শে ও ক্যাডিলাক এখন টেসলার তুলনায় বেশি গ্রাহক পাচ্ছে।
তবে কিছু বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে টেসলার আয়ের বিষয়ে আশাবাদী। তাঁদের মতে, অন্য কোম্পানিগুলোকে রোবোট্যাক্সি সেবা (চালকবিহীন ট্যাক্সি সেবা) ও স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং প্রযুক্তির লাইসেন্স দিয়ে টেসলা বিশাল মুনাফা করতে পারে। গত জুনে টেসলা সীমিত পরিসরে পরীক্ষামূলক রোবোট্যাক্সি চালু করেছে। যদি এই প্রযুক্তি সফল হয়, বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস—টেসলার হয়তো আর গাড়ি বিক্রির ওপর নির্ভর করতে হবে না।

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৭ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেআসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতা বজায় আছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৪৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ১৩.৮৯ শতাংশ।
তবে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো—রাজস্ব আদায়ে বৃদ্ধি হয়েছে ১৫.১৫ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় হয়েছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৭৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা-বাণিজ্যের ধীরগতির কারণে রাজস্ব আদায় প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে। তবে বছরের শেষ দিকে সাধারণত আদায় বাড়ে। করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন জোরদার করা এবং ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআর সক্রিয়।
অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক মন্দাভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সক্ষমতার অভাব সরাসরি রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া অর্থবছরের মাঝপথে লক্ষ্যমাত্রা একলাফে ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর কারণে বাস্তবতার সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার ব্যবধান আরও প্রকট হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের জন্য মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। তবে ১০ নভেম্বর বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটি তা ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করে। ফলে বাকি সাত মাসে এনবিআরকে ৪ লাখ ৫ হাজার ২৪ কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি থাকে। প্রধান কারণ হলো এনবিআরের সক্ষমতার চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ। মানবসম্পদ, কারিগরি দক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা পর্যাপ্ত নয়; পাশাপাশি করদাতা এবং করযোগ্য ব্যক্তির মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে, কর ফাঁকিও প্রচুর। বর্তমান ব্যবসায়িক মন্দা, খরচ বৃদ্ধি, আয় হ্রাস এবং ব্যক্তিগত বিনিয়োগ কমে যাওয়াও রাজস্ব আদায়ে বাধা সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বাড়ানো, অটোমেশন ও সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন করলে রাজস্ব ফাঁকি রোধ করে আদায় বাড়ানো সম্ভব।
সাবেক আমলা ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, এনবিআরের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি প্রশাসনিক পদে বড় রদবদলের কারণে কার্যক্রম গোছাতে কিছুটা সময় লাগা স্বাভাবিক।
রাজস্ব খাত অনুযায়ী, ভ্যাট থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় হয়েছে। প্রথম পাঁচ মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৫৮ হাজার ২৩১ কোটি টাকা, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬২ হাজার ৪৮ কোটি টাকা; ঘাটতি ৩ হাজার ৮১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বা ৬.১৫ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে ভ্যাট আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৯৭ শতাংশ।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আসে আয়কর খাতে। আদায় হয়েছে ৪৭ হাজার ৮৮১ কোটি, লক্ষ্যমাত্রা ৫৯ হাজার ৯৯৫ কোটি ২৫ লাখ; ঘাটতি ২০.১৯ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ। কাস্টমস বা শুল্ক খাতে ৪২ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা আদায় হয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা ৫০ হাজার ৯৭৯ কোটি ৫৬ লাখ; ঘাটতি ১৫.৯১ শতাংশ, তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৮ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার অপরিহার্য। এনবিআরের মানবসম্পদ, প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রক্রিয়ার সরলীকরণ এবং অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন।

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতা বজায় আছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৪৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ১৩.৮৯ শতাংশ।
তবে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো—রাজস্ব আদায়ে বৃদ্ধি হয়েছে ১৫.১৫ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় হয়েছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৭৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা-বাণিজ্যের ধীরগতির কারণে রাজস্ব আদায় প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে। তবে বছরের শেষ দিকে সাধারণত আদায় বাড়ে। করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন জোরদার করা এবং ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআর সক্রিয়।
অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক মন্দাভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সক্ষমতার অভাব সরাসরি রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া অর্থবছরের মাঝপথে লক্ষ্যমাত্রা একলাফে ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর কারণে বাস্তবতার সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার ব্যবধান আরও প্রকট হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের জন্য মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। তবে ১০ নভেম্বর বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটি তা ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করে। ফলে বাকি সাত মাসে এনবিআরকে ৪ লাখ ৫ হাজার ২৪ কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি থাকে। প্রধান কারণ হলো এনবিআরের সক্ষমতার চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ। মানবসম্পদ, কারিগরি দক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা পর্যাপ্ত নয়; পাশাপাশি করদাতা এবং করযোগ্য ব্যক্তির মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে, কর ফাঁকিও প্রচুর। বর্তমান ব্যবসায়িক মন্দা, খরচ বৃদ্ধি, আয় হ্রাস এবং ব্যক্তিগত বিনিয়োগ কমে যাওয়াও রাজস্ব আদায়ে বাধা সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বাড়ানো, অটোমেশন ও সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন করলে রাজস্ব ফাঁকি রোধ করে আদায় বাড়ানো সম্ভব।
সাবেক আমলা ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, এনবিআরের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি প্রশাসনিক পদে বড় রদবদলের কারণে কার্যক্রম গোছাতে কিছুটা সময় লাগা স্বাভাবিক।
রাজস্ব খাত অনুযায়ী, ভ্যাট থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় হয়েছে। প্রথম পাঁচ মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৫৮ হাজার ২৩১ কোটি টাকা, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬২ হাজার ৪৮ কোটি টাকা; ঘাটতি ৩ হাজার ৮১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বা ৬.১৫ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে ভ্যাট আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৯৭ শতাংশ।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আসে আয়কর খাতে। আদায় হয়েছে ৪৭ হাজার ৮৮১ কোটি, লক্ষ্যমাত্রা ৫৯ হাজার ৯৯৫ কোটি ২৫ লাখ; ঘাটতি ২০.১৯ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ। কাস্টমস বা শুল্ক খাতে ৪২ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা আদায় হয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা ৫০ হাজার ৯৭৯ কোটি ৫৬ লাখ; ঘাটতি ১৫.৯১ শতাংশ, তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৮ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার অপরিহার্য। এনবিআরের মানবসম্পদ, প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রক্রিয়ার সরলীকরণ এবং অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন।

এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই
০৪ আগস্ট ২০২৫
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পে প্যাকেজ বা বেতন-ভাতাসংক্রান্ত একটি মামলার রায়ের পর টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্কের সম্পদ গত শুক্রবার রাতে ৭৪৯ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে।
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছর আদালত এই সুবিধাগুলো বাতিল করেছিলেন।
২০১৮ সালে মাস্কের যে বেতন প্যাকেজের মূল্য ৫৬ বিলিয়ন ডলার ছিল, সেটিই গত শুক্রবার ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট পুনর্বহাল করেন। এর দুই বছর আগে নিম্ন আদালত ওই পারিশ্রমিক চুক্তিকে ‘অবিশ্বাস্য’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্ট রায়ে বলেছেন, ২০২৪ সালে দেওয়া যে সিদ্ধান্তে বেতনের প্যাকেজটি বাতিল করা হয়েছিল, তা সঠিক ছিল না এবং মাস্কের প্রতি অন্যায্য ছিল।
এর আগে চলতি সপ্তাহে মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স শেয়ারবাজারে আসতে পারে—এমন প্রতিবেদনের পর মাস্কের সম্পদ ৬০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্য দিয়ে তিনি ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন।
এদিকে গত নভেম্বরে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা আলাদাভাবে মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি পারিশ্রমিক পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।
এটি করপোরেট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বেতন প্যাকেজ। বিনিয়োগকারীরা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটিকসভিত্তিক এক শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে মাস্কের পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন জানান।
ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, মাস্কের বর্তমান সম্পদমূল্য গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজের চেয়ে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার বেশি। ল্যারি পেজ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স

পে প্যাকেজ বা বেতন-ভাতাসংক্রান্ত একটি মামলার রায়ের পর টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্কের সম্পদ গত শুক্রবার রাতে ৭৪৯ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে।
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছর আদালত এই সুবিধাগুলো বাতিল করেছিলেন।
২০১৮ সালে মাস্কের যে বেতন প্যাকেজের মূল্য ৫৬ বিলিয়ন ডলার ছিল, সেটিই গত শুক্রবার ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট পুনর্বহাল করেন। এর দুই বছর আগে নিম্ন আদালত ওই পারিশ্রমিক চুক্তিকে ‘অবিশ্বাস্য’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্ট রায়ে বলেছেন, ২০২৪ সালে দেওয়া যে সিদ্ধান্তে বেতনের প্যাকেজটি বাতিল করা হয়েছিল, তা সঠিক ছিল না এবং মাস্কের প্রতি অন্যায্য ছিল।
এর আগে চলতি সপ্তাহে মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স শেয়ারবাজারে আসতে পারে—এমন প্রতিবেদনের পর মাস্কের সম্পদ ৬০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্য দিয়ে তিনি ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন।
এদিকে গত নভেম্বরে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা আলাদাভাবে মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি পারিশ্রমিক পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।
এটি করপোরেট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বেতন প্যাকেজ। বিনিয়োগকারীরা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটিকসভিত্তিক এক শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে মাস্কের পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন জানান।
ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, মাস্কের বর্তমান সম্পদমূল্য গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজের চেয়ে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার বেশি। ল্যারি পেজ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স

এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই
০৪ আগস্ট ২০২৫
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৭ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম (এসএসএস)।
নতুন এই সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানি ও ফান্ডগুলো মূল্য সংবেদনশীল ঘোষণা, আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য রেগুলেটরি ফাইলিং কাগজ ছাড়াই অনলাইনে জমা দিতে পারবে। এতে সময় ও খরচ কমার পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা এবং ট্র্যাকিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসই সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া এই প্ল্যাটফর্ম ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ দুটি নতুন মডিউল যুক্ত হওয়ায় এখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তথ্য একই ডিজিটাল গেটওয়ে দিয়ে জমা দেওয়া সম্ভব। ফলে দ্বৈত সাবমিশনের ঝামেলা প্রায় সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে কাগুজে নথির ওপর নির্ভরতা পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল সাবমিশন শুধু সুবিধার বিষয় নয়, এটি বাজার শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার একটি কাঠামোগত পরিবর্তন।
ডিএসই জানায়, চায়নিজ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে কাজ করে প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ানোর পর সিস্টেমটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন ফিচার যুক্ত করা সহজ হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. মো. আসিফুর রহমান বলেন, একক ডিজিটাল সাবমিশন পয়েন্ট চালু হওয়ায় ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপজনিত ভুল কমবে এবং তথ্য জমার প্রতিটি ধাপ ডিজিটালি যাচাইযোগ্য থাকবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের প্রভাব শুধু স্টক এক্সচেঞ্জেই সীমাবদ্ধ থাকবে না।

দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম (এসএসএস)।
নতুন এই সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানি ও ফান্ডগুলো মূল্য সংবেদনশীল ঘোষণা, আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য রেগুলেটরি ফাইলিং কাগজ ছাড়াই অনলাইনে জমা দিতে পারবে। এতে সময় ও খরচ কমার পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা এবং ট্র্যাকিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসই সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া এই প্ল্যাটফর্ম ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ দুটি নতুন মডিউল যুক্ত হওয়ায় এখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তথ্য একই ডিজিটাল গেটওয়ে দিয়ে জমা দেওয়া সম্ভব। ফলে দ্বৈত সাবমিশনের ঝামেলা প্রায় সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে কাগুজে নথির ওপর নির্ভরতা পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল সাবমিশন শুধু সুবিধার বিষয় নয়, এটি বাজার শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার একটি কাঠামোগত পরিবর্তন।
ডিএসই জানায়, চায়নিজ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে কাজ করে প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ানোর পর সিস্টেমটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন ফিচার যুক্ত করা সহজ হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. মো. আসিফুর রহমান বলেন, একক ডিজিটাল সাবমিশন পয়েন্ট চালু হওয়ায় ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপজনিত ভুল কমবে এবং তথ্য জমার প্রতিটি ধাপ ডিজিটালি যাচাইযোগ্য থাকবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের প্রভাব শুধু স্টক এক্সচেঞ্জেই সীমাবদ্ধ থাকবে না।

এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই
০৪ আগস্ট ২০২৫
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৭ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার চট্টগ্রামে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এই তথ্য জানান।
গভর্নর বলেন, ‘২০২৭ সালের মধ্যে দেশের অন্তত ৭৫ শতাংশ খুচরা লেনদেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে দেশের প্রতিটি নাগরিকের হাতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।’
চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক এই সভায় গভর্নর চট্টগ্রামকে দেশের ‘অর্থনৈতিক লাইফলাইন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান সমুদ্রবন্দর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড), ভারী শিল্প এবং জ্বালানি অবকাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু এই চট্টগ্রাম। সিঙ্গাপুর, দুবাই বা হংকংয়ের মতো চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সংযোগ শক্তিশালী করতে হবে। তবেই এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো সম্ভব হবে।’
আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজ করতে দেশের সব সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরে শিগগিরই ২৪ ঘণ্টা রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) সিস্টেম চালু করা হবে বলে জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এটি একটি তাৎক্ষণিক ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ব্যবস্থা যা বাণিজ্যের গতি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ছাড়া, তৃণমূল পর্যায়ে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএমই) এবং কৃষি খাতে পর্যাপ্ত ও সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন গভর্নর। জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনশীল খাতের বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ব্যাংকগুলোকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়িক চেম্বার, ব্যাংকার, সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি এবং শিক্ষাবিদ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার চট্টগ্রামে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এই তথ্য জানান।
গভর্নর বলেন, ‘২০২৭ সালের মধ্যে দেশের অন্তত ৭৫ শতাংশ খুচরা লেনদেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে দেশের প্রতিটি নাগরিকের হাতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।’
চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক এই সভায় গভর্নর চট্টগ্রামকে দেশের ‘অর্থনৈতিক লাইফলাইন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান সমুদ্রবন্দর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড), ভারী শিল্প এবং জ্বালানি অবকাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু এই চট্টগ্রাম। সিঙ্গাপুর, দুবাই বা হংকংয়ের মতো চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সংযোগ শক্তিশালী করতে হবে। তবেই এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো সম্ভব হবে।’
আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজ করতে দেশের সব সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরে শিগগিরই ২৪ ঘণ্টা রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) সিস্টেম চালু করা হবে বলে জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এটি একটি তাৎক্ষণিক ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ব্যবস্থা যা বাণিজ্যের গতি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ছাড়া, তৃণমূল পর্যায়ে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএমই) এবং কৃষি খাতে পর্যাপ্ত ও সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন গভর্নর। জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনশীল খাতের বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ব্যাংকগুলোকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়িক চেম্বার, ব্যাংকার, সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি এবং শিক্ষাবিদ উপস্থিত ছিলেন।

এসঅ্যান্ডপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুনে টেসলার জনপ্রিয়তা বা ব্র্যান্ড আনুগত্য ছিল সর্বোচ্চ পর্যায়ে। সে সময় নতুন গাড়ি কিনতে গিয়ে টেসলামালিকদের ৭৩ শতাংশ আবারও টেসলাই কিনেছিল। কিন্তু জুলাইয়ে পেনসিলভানিয়ায় ট্রাম্পের ওপর হামলার পর মাস্ক প্রকাশ্যে রিপাবলিকান প্রার্থীর প্রতি সমর্থন জানালে এই
০৪ আগস্ট ২০২৫
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৭ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৯ ঘণ্টা আগে