নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরপর দুই দিন সূচক কমল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আগের দিনের তুলনায় লেনদেনও কমেছে গতকাল বুধবার। তবে টানা দুই দিন শেয়ারের দরপতনের পরও বিষয়টি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। কারণ, লাগাতার দরপতন বা দরবৃদ্ধি না হওয়ার মানেই পুঁজিবাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ‘স্বাভাবিক’ নিয়মে লেনদেন হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, অর্থনীতির নানামুখী চাপের মধ্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় লেনদেন হচ্ছে। দরবৃদ্ধি হচ্ছে। আবার তা সংশোধন হচ্ছে। এর চেয়ে বেশি ভালো লেনদেন পুঁজিবাজারে প্রত্যাশা করা যায় না।
গত সপ্তাহে উত্থানের জেরে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। আর সূচক বাড়ে ৯৭ পয়েন্ট। এ পরিস্থিতিতে চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কর্মদিবসেই উত্থান হয়। সূচকে যোগ হয় ১১১ পয়েন্ট। আর রোববার আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০৭ কোটি টাকা বেড়ে লেনদেন ৮১৭ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। পরের দিন আরও বেড়ে গত সোমবার ১ হাজার ৯৫ কোটি টাকার বেশি।
তবে গত মঙ্গলবার কিছুটা দরপতনে সূচক কমলেও লেনদেন ১ হাজার ১০৮ কোটি টাকা অতিক্রম করে। এরপর গতকাল বুধবারও দরপতন ও লেনদেন কমে। এতে দুই দিনে সূচক কমে ৩৬ পয়েন্ট। তবে এটাকে সাধারণ বাজার সংশোধন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
বুধবার ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৪ পয়েন্ট কমেছে। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৬৯০ পয়েন্টে।
অন্যদিকে ডিএসইতে ৮৬৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৩৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, অর্থনীতিতে বিভিন্ন চাপ রয়েছে। সুদের হার বেশি। আরও বাড়ানো হচ্ছে। লেনদেন কখনো বেশি হবে, আবার কখনো কম হবে। ধারাবাহিকভাবে সূচকের কমা বা বাড়া কোনোটাই ভালো নয়। মূল্যবৃদ্ধির পর সংশোধন হবে, এটাই শেয়ারবাজারের প্রকৃত কর্মপদ্ধতি। এভাবে চললে পুঁজিবাজারকে ‘হেলদি’ বলা যায়।
পরপর দুই দিন সূচক কমল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আগের দিনের তুলনায় লেনদেনও কমেছে গতকাল বুধবার। তবে টানা দুই দিন শেয়ারের দরপতনের পরও বিষয়টি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। কারণ, লাগাতার দরপতন বা দরবৃদ্ধি না হওয়ার মানেই পুঁজিবাজার নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ‘স্বাভাবিক’ নিয়মে লেনদেন হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, অর্থনীতির নানামুখী চাপের মধ্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় লেনদেন হচ্ছে। দরবৃদ্ধি হচ্ছে। আবার তা সংশোধন হচ্ছে। এর চেয়ে বেশি ভালো লেনদেন পুঁজিবাজারে প্রত্যাশা করা যায় না।
গত সপ্তাহে উত্থানের জেরে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। আর সূচক বাড়ে ৯৭ পয়েন্ট। এ পরিস্থিতিতে চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কর্মদিবসেই উত্থান হয়। সূচকে যোগ হয় ১১১ পয়েন্ট। আর রোববার আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০৭ কোটি টাকা বেড়ে লেনদেন ৮১৭ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। পরের দিন আরও বেড়ে গত সোমবার ১ হাজার ৯৫ কোটি টাকার বেশি।
তবে গত মঙ্গলবার কিছুটা দরপতনে সূচক কমলেও লেনদেন ১ হাজার ১০৮ কোটি টাকা অতিক্রম করে। এরপর গতকাল বুধবারও দরপতন ও লেনদেন কমে। এতে দুই দিনে সূচক কমে ৩৬ পয়েন্ট। তবে এটাকে সাধারণ বাজার সংশোধন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
বুধবার ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৪ পয়েন্ট কমেছে। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৬৯০ পয়েন্টে।
অন্যদিকে ডিএসইতে ৮৬৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৩৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, অর্থনীতিতে বিভিন্ন চাপ রয়েছে। সুদের হার বেশি। আরও বাড়ানো হচ্ছে। লেনদেন কখনো বেশি হবে, আবার কখনো কম হবে। ধারাবাহিকভাবে সূচকের কমা বা বাড়া কোনোটাই ভালো নয়। মূল্যবৃদ্ধির পর সংশোধন হবে, এটাই শেয়ারবাজারের প্রকৃত কর্মপদ্ধতি। এভাবে চললে পুঁজিবাজারকে ‘হেলদি’ বলা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৬ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৬ ঘণ্টা আগে