নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে ‘জেড’ ক্যাটাগরি হিসেবে পরিচিত দুর্বল শ্রেণির কোম্পানির বিশেষ ছাড় দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিনিয়োগকারীদের দিলে কোম্পানিকে ‘জেড’ থেকে উন্নীত করা হবে।
আজ রোববার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে কমিশনের ৯২৭তম জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়, পুঁজিবাজারে জেড শ্রেণিতে স্থানান্তরিত যেসব কোম্পানি ইতোমধ্যে অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ সম্পন্ন করেছে, সেসব কোম্পানিকে জেড থেকে প্রযোজ্য ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জগুলো এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
একইসঙ্গে সভায় বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পিএলসি যুক্ত করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ফি গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানানো হয়।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন গত সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে প্রায় ৩১টি কোম্পানিকে শ্রেণি অবনমন করে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামায়। এরপর থেকেই পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতন চলছে। ফলে সেই সিদ্ধান্তে কিছুটা ছাড় দিতে চাচ্ছে কমিশন। যদিও এরই মধ্যে শর্ত পরিপালন করায় বেশ কয়েকটি কোম্পানিকে জেড থেকে উন্নীত করা হয়েছে।
আজ রোববার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ১০০ পয়েন্টের মতো সূচক পতন হয়েছে। আর গত ১৬ কর্মদিবসের মধ্যে ১৩ দিনই পতন হয়েছে। এই সময়ে সূচক কমেছে ৬০০ পয়েন্টের বেশি।
অন্যদিকে গত ১৬ কর্মদিবসে সম্মিলিতভাবে সব শেয়ারের দাম বা বাজার মূলধন কমেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি। লেনদেনও তলানিতে ঠেকেছে। নিয়মিতভাবে লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে।
পুঁজিবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে ‘জেড’ ক্যাটাগরি হিসেবে পরিচিত দুর্বল শ্রেণির কোম্পানির বিশেষ ছাড় দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিনিয়োগকারীদের দিলে কোম্পানিকে ‘জেড’ থেকে উন্নীত করা হবে।
আজ রোববার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে কমিশনের ৯২৭তম জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়, পুঁজিবাজারে জেড শ্রেণিতে স্থানান্তরিত যেসব কোম্পানি ইতোমধ্যে অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ সম্পন্ন করেছে, সেসব কোম্পানিকে জেড থেকে প্রযোজ্য ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জগুলো এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
একইসঙ্গে সভায় বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পিএলসি যুক্ত করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ফি গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানানো হয়।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন গত সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে প্রায় ৩১টি কোম্পানিকে শ্রেণি অবনমন করে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামায়। এরপর থেকেই পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতন চলছে। ফলে সেই সিদ্ধান্তে কিছুটা ছাড় দিতে চাচ্ছে কমিশন। যদিও এরই মধ্যে শর্ত পরিপালন করায় বেশ কয়েকটি কোম্পানিকে জেড থেকে উন্নীত করা হয়েছে।
আজ রোববার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ১০০ পয়েন্টের মতো সূচক পতন হয়েছে। আর গত ১৬ কর্মদিবসের মধ্যে ১৩ দিনই পতন হয়েছে। এই সময়ে সূচক কমেছে ৬০০ পয়েন্টের বেশি।
অন্যদিকে গত ১৬ কর্মদিবসে সম্মিলিতভাবে সব শেয়ারের দাম বা বাজার মূলধন কমেছে ৩১ হাজার কোটি টাকার বেশি। লেনদেনও তলানিতে ঠেকেছে। নিয়মিতভাবে লেনদেন হচ্ছে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে।
ইরানের ৫০ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও জাহাজের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে বাংলাদেশমুখী একাধিক ইরানি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) চালানের জাহাজও রয়েছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, তেহরানের জ্বালানি রপ্তানি নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়া এবং ইরানের সহায়তাপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর অর্থায়ন...
৯ ঘণ্টা আগেশতাব্দীপ্রাচীন একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম সমিতি-ঢাকা। সম্প্রতি ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ও ঐতিহ্য নষ্ট করার জন্য পরিকল্পিতভাবে একটি চক্র সমিতির কার্যালয়ে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে স্বাভাবিক কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করছে বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেবর্ষায় উৎপাদন ব্যাহত, বৃষ্টিতে সরবরাহ সমস্যা আর দুই মৌসুমের ফাঁদসহ নানা কারণে সবজির দাম কয়েক মাস ধরেই বেশি। সেই বাড়তি দাম আরও বেড়েছে চলতি সপ্তাহে। ১ কেজি বেগুন কিনতে এখন ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৪০ টাকা বেশি। শুধু বেগুনই নয়, চলতি সপ্তাহে পটোল, ঢ্যাঁড়স, বরবটি, কাঁকরোল
১ দিন আগেইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
১ দিন আগে