সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে এ বছর দেশজুড়ে মোট ৭৪টি স্কুল এবং ব্যক্তি উদ্যোগের লাইব্রেরিতে ৫০ হাজার বই বিতরণ করেছে বিকাশ। প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বইগুলোর একটি অংশ বিকাশের উদ্যোগে একুশে বইমেলায় আসা পাঠক, লেখক ও দর্শনার্থীদের কাছ থেকে এবং আগোরা সুপারশপ, মীনা বাজার, বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান, মিডিয়া হাউস, সব বিকাশ কাস্টমার কেয়ার, কাস্টমার সেন্টার ও বিকাশের অফিসগুলো থেকে সংগৃহীত হয়। এর সঙ্গে বিকাশের পক্ষ থেকে আরও বই যুক্ত করে মোট ৫০ হাজার বই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
নির্ভয় ফাউন্ডেশন, অদম্য ১৯, চারুলতা, আলোর দিশারি, ইগনাইট ফাউন্ডেশন, আলোর ধারা স্কুল, ড্রিম স্কুল, আলোর ভুবন গ্রন্থাগার, খিলগাঁও পাঠশালা, সবার পাঠশালা, হাতে খড়ি ফাউন্ডেশন, তাকওয়া ফাউন্ডেশন, স্টেশন পাঠাগার, হেল্প স্কুল ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুলসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠানে বইগুলো বিতরণ করা হয়।
২০২০ সাল থেকে বাংলা একাডেমির বইমেলায় আসা পাঠক, লেখক ও দর্শনার্থীদের নিয়ে এই কার্যক্রমকে গতিশীল করতে বই সংগ্রহ করে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের মাঝে বই বিতরণ শুরু করে বিকাশ। এই নিয়ে গত তিন বছরে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য মোট ৭২ হাজার ৫০০ বই বিতরণ করেছে বিকাশ।
বই হাতে পাওয়ার আনন্দে শিশুপল্লি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র শোয়েব বলে, ‘বই আমার কাছে সব। সায়েন্স ফিকশন, নভেল আমার পছন্দের হলেও বিকাশ সব ধরনের বই দিয়েছে। এসব দেশি–বিদেশি বই আমাদের পড়াশোনার বাইরেও আরও অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দিচ্ছে।’
ঢাকার হাইকেয়ার স্কুলের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রওশন আরা বেগম বলেন, ‘বইগুলো আমাদের বাচ্চাদের বুদ্ধি বিকাশে সহায়তা করবে। সেই সঙ্গে তাদের কল্পনাশক্তি বাড়বে এবং তারা নিজেরাও লেখালেখি ও গল্প বলায় অনুপ্রাণিত হবে।’
এ বিষয়ে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, ‘আমরা তিন বছর ধরে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের জন্য বই সংগ্রহ ও বিতরণ করে আসছি। এ বছর আমরা দেশের আটটি বিভাগের স্কুল ও লাইব্রেরিতে বই বিতরণ করেছি। এই কর্মসূচি আমরা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখার চেষ্টা করব।’
বিকাশের চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী বলেন, ‘বিকাশ সব সময়ই সৃজনশীল, মেধা-বিকাশ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার চেষ্টা করে। ভবিষ্যতেও সমাজের পিছিয়ে পড়া শিশু-কিশোররা যাতে সব ধরনের বই পড়ে নিজেদের বিকশিত করতে পারে, সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখবে বিকাশ।’
এ ছাড়া মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে বিকাশের পক্ষ থেকে সারা দেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে ‘মুজিব’ গ্রাফিক নভেলের ২০ হাজার কপি বিতরণ করা হয় যা প্রায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থীর মাঝে পৌঁছায়। বই কিনতে উৎসাহিত করতে গত আট বছর ধরে বইমেলা উপলক্ষে বই কেনায় ক্যাশব্যাকও দিয়ে আসছে বিকাশ। এ ছাড়া বাঙালি জাতির প্রাণের উৎসব অমর একুশে বইমেলায় বিকাশ গত চার বছর ধরে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বাংলা একাডেমির সঙ্গে কাজ করে আসছে।
সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে এ বছর দেশজুড়ে মোট ৭৪টি স্কুল এবং ব্যক্তি উদ্যোগের লাইব্রেরিতে ৫০ হাজার বই বিতরণ করেছে বিকাশ। প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বইগুলোর একটি অংশ বিকাশের উদ্যোগে একুশে বইমেলায় আসা পাঠক, লেখক ও দর্শনার্থীদের কাছ থেকে এবং আগোরা সুপারশপ, মীনা বাজার, বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান, মিডিয়া হাউস, সব বিকাশ কাস্টমার কেয়ার, কাস্টমার সেন্টার ও বিকাশের অফিসগুলো থেকে সংগৃহীত হয়। এর সঙ্গে বিকাশের পক্ষ থেকে আরও বই যুক্ত করে মোট ৫০ হাজার বই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
নির্ভয় ফাউন্ডেশন, অদম্য ১৯, চারুলতা, আলোর দিশারি, ইগনাইট ফাউন্ডেশন, আলোর ধারা স্কুল, ড্রিম স্কুল, আলোর ভুবন গ্রন্থাগার, খিলগাঁও পাঠশালা, সবার পাঠশালা, হাতে খড়ি ফাউন্ডেশন, তাকওয়া ফাউন্ডেশন, স্টেশন পাঠাগার, হেল্প স্কুল ও অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুলসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠানে বইগুলো বিতরণ করা হয়।
২০২০ সাল থেকে বাংলা একাডেমির বইমেলায় আসা পাঠক, লেখক ও দর্শনার্থীদের নিয়ে এই কার্যক্রমকে গতিশীল করতে বই সংগ্রহ করে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের মাঝে বই বিতরণ শুরু করে বিকাশ। এই নিয়ে গত তিন বছরে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য মোট ৭২ হাজার ৫০০ বই বিতরণ করেছে বিকাশ।
বই হাতে পাওয়ার আনন্দে শিশুপল্লি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র শোয়েব বলে, ‘বই আমার কাছে সব। সায়েন্স ফিকশন, নভেল আমার পছন্দের হলেও বিকাশ সব ধরনের বই দিয়েছে। এসব দেশি–বিদেশি বই আমাদের পড়াশোনার বাইরেও আরও অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দিচ্ছে।’
ঢাকার হাইকেয়ার স্কুলের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রওশন আরা বেগম বলেন, ‘বইগুলো আমাদের বাচ্চাদের বুদ্ধি বিকাশে সহায়তা করবে। সেই সঙ্গে তাদের কল্পনাশক্তি বাড়বে এবং তারা নিজেরাও লেখালেখি ও গল্প বলায় অনুপ্রাণিত হবে।’
এ বিষয়ে অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইমতিয়াজ জামি বলেন, ‘আমরা তিন বছর ধরে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের জন্য বই সংগ্রহ ও বিতরণ করে আসছি। এ বছর আমরা দেশের আটটি বিভাগের স্কুল ও লাইব্রেরিতে বই বিতরণ করেছি। এই কর্মসূচি আমরা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখার চেষ্টা করব।’
বিকাশের চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী বলেন, ‘বিকাশ সব সময়ই সৃজনশীল, মেধা-বিকাশ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার চেষ্টা করে। ভবিষ্যতেও সমাজের পিছিয়ে পড়া শিশু-কিশোররা যাতে সব ধরনের বই পড়ে নিজেদের বিকশিত করতে পারে, সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখবে বিকাশ।’
এ ছাড়া মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করতে বিকাশের পক্ষ থেকে সারা দেশে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ৫০০টি স্কুলে ‘মুজিব’ গ্রাফিক নভেলের ২০ হাজার কপি বিতরণ করা হয় যা প্রায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থীর মাঝে পৌঁছায়। বই কিনতে উৎসাহিত করতে গত আট বছর ধরে বইমেলা উপলক্ষে বই কেনায় ক্যাশব্যাকও দিয়ে আসছে বিকাশ। এ ছাড়া বাঙালি জাতির প্রাণের উৎসব অমর একুশে বইমেলায় বিকাশ গত চার বছর ধরে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বাংলা একাডেমির সঙ্গে কাজ করে আসছে।
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে কথিত সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্র ইরানেও সামরিক হস্তক্ষেপ করেছে। চলতি সপ্তাহে মার্কিন যুদ্ধবিমান ইরানের অন্তত তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালায়। যদিও শেষ পর্যন্ত এটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়নি।
৭ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। তবে একই সঙ্গে বাড়ছে তীব্র চাপ ও প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের তুলনায় রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, কিন্তু মাসওয়ারি প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। অর্থাৎ বাজার ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কৌশলী হওয়ার সময় এসে
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রকল্প, পরিবহন ব্যয় ও বিনিয়োগে অসামঞ্জস্য রয়েছে; রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা না বাড়ালে অর্থনীতি এখানেই আটকে থাকবে। বারবার নীতি পরিবর্তন, অপচয়ী ব্যয় আর অপরিকল্পিত উন্নয়নের দুষ্টচক্র ভাঙার একমাত্র উপায় সমন্বিত, বাস্তবমুখী কৌশল। ‘দেশের পরিবহন, সবুজ প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ সংকট’ শীর্ষক ইআরএফ-পলিসি এক
৭ ঘণ্টা আগেতেলের দাম আবার বাড়তে শুরু করেছে। গতকাল বুধবার বৈশ্বিক শেয়ারবাজারে মিশ্র প্রবণতা দেখা গেলেও বিনিয়োগকারীরা নজর রাখছেন ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কতটা স্থায়ী হয়, সেটির দিকে।
৭ ঘণ্টা আগে