বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই) তাদের বিরুদ্ধে আনা মিথ্যা তথ্য ও অভিযোগের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। কতিপয় গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজে প্রকাশিত সব মিথ্যা দাবি জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ২১ এপ্রিল এমজিআই তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ঘোষণার মাধ্যমে এই অবস্থান স্পষ্ট করে। নিচে এমজিআইয়ের বিবৃতিটি দেওয়া হলো:
সম্প্রতি কিছু সংবাদমাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ আমাদের সুনাম ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে প্রকাশিত কিছু বিভ্রান্তিমূলক প্রতিবেদন আমাদের নজরে এসেছে। এমজিআই থেকে আমরা এসব অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। যেকোনো স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত; সেটি দেশি হোক অথবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের, তাতে আমরা প্রচলিত আইন ও নিয়মকানুন মেনে চলার বিষয়টিই পুনর্ব্যক্ত করব। আমাদের নিয়মিত নিরপেক্ষ অডিট সম্পন্ন হয়ে থাকে। নিরপেক্ষ তদন্ত হলে আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া যাবে না।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গ্রহণযোগ্যতার জন্যই আমরা বিশ্বব্যাংক, আইএফসি, ডিইজি, আইডিবি, এডিবি, এফএমও, এইচএসবিসি, সাইনোশিওর ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একাধিক অর্থায়নের চুক্তিতে আসতে পেরেছি। আমরা প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশকে একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে দেখি। তবে আমাদের বিশ্বাস, কিছু অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হয়েছে, যার লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একটি শিল্প গ্রুপকে অস্থিতিশীল করে তোলা।
আমরা সব স্টেকহোল্ডার, বিশেষ করে সংবাদমাধ্যমগুলোকে কোনো ধরনের অনুমান বা গুজব নয়; বরং কেবল বস্তুনিষ্ঠ ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সাংবাদিকতার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। আমরা আমাদের সব সহকর্মী, অংশীদার, বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশ সরকার এবং দেশ-বিদেশের শুভাকাঙ্ক্ষীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাঁরা আমাদের প্রতি আস্থা রেখেছেন। আপনাদের এই আস্থাই আমাদের অনুপ্রেরণা, যা আমাদেরকে সততা ও দৃঢ়তার সঙ্গে জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে উৎসাহিত করে।
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই) তাদের বিরুদ্ধে আনা মিথ্যা তথ্য ও অভিযোগের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। কতিপয় গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজে প্রকাশিত সব মিথ্যা দাবি জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ২১ এপ্রিল এমজিআই তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ঘোষণার মাধ্যমে এই অবস্থান স্পষ্ট করে। নিচে এমজিআইয়ের বিবৃতিটি দেওয়া হলো:
সম্প্রতি কিছু সংবাদমাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ আমাদের সুনাম ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে প্রকাশিত কিছু বিভ্রান্তিমূলক প্রতিবেদন আমাদের নজরে এসেছে। এমজিআই থেকে আমরা এসব অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। যেকোনো স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত; সেটি দেশি হোক অথবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের, তাতে আমরা প্রচলিত আইন ও নিয়মকানুন মেনে চলার বিষয়টিই পুনর্ব্যক্ত করব। আমাদের নিয়মিত নিরপেক্ষ অডিট সম্পন্ন হয়ে থাকে। নিরপেক্ষ তদন্ত হলে আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া যাবে না।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গ্রহণযোগ্যতার জন্যই আমরা বিশ্বব্যাংক, আইএফসি, ডিইজি, আইডিবি, এডিবি, এফএমও, এইচএসবিসি, সাইনোশিওর ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একাধিক অর্থায়নের চুক্তিতে আসতে পেরেছি। আমরা প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশকে একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে দেখি। তবে আমাদের বিশ্বাস, কিছু অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হয়েছে, যার লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একটি শিল্প গ্রুপকে অস্থিতিশীল করে তোলা।
আমরা সব স্টেকহোল্ডার, বিশেষ করে সংবাদমাধ্যমগুলোকে কোনো ধরনের অনুমান বা গুজব নয়; বরং কেবল বস্তুনিষ্ঠ ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সাংবাদিকতার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। আমরা আমাদের সব সহকর্মী, অংশীদার, বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশ সরকার এবং দেশ-বিদেশের শুভাকাঙ্ক্ষীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাঁরা আমাদের প্রতি আস্থা রেখেছেন। আপনাদের এই আস্থাই আমাদের অনুপ্রেরণা, যা আমাদেরকে সততা ও দৃঢ়তার সঙ্গে জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে উৎসাহিত করে।
তৃতীয় পক্ষের অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে ‘নতুন ধারার জালিয়াতি’ হচ্ছে— এমন অভিযোগ আসার কথা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। গতকাল সোমবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগেএবারের ড্রয়ে প্রতি সিরিজে সর্বোচ্চ পুরস্কার হিসেবে থাকছে ৬ লাখ টাকার একটি করে পুরস্কার। দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার একটি, তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকার দুটি, চতুর্থ পুরস্কার হিসেবে ৫০ হাজার টাকার দুটি এবং পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকার মোট ৪০টি পুরস্কার দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেমোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারের ভিত্তিতে এ হিসাব করা হয়েছে। বাংলাদেশের জিডিপির আকার এখন ৪৫০ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪৫ হাজার ৫০ কোটি ডলার। এটি ২০২৪ সালের হিসাবের ভিত্তিতে করা। জাপানকে এই তালিকায় রাখা হলে বাংলাদেশের অবস্থান অবশ্য একধাপ নিচে নেমে আসবে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ের আলোচিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) চুক্তি দুই দেশের মধ্যে হালাল পণ্য আমদানি-রপ্তানি সহজ করবে এবং বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে।
৫ ঘণ্টা আগে