উদ্যোক্তাদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই প্রবৃদ্ধি বাড়াতে চালু হওয়া ‘অর্জন ও বিজয়োল্লাস’ ক্যাম্পেইনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য অর্জনকারী সেরা ডিএসওদের (ডিসট্রিবিউটর সেলস অফিসার) সম্মাননা প্রদান করেছে ‘নগদ’।
এ উপলক্ষে সম্প্রতি রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। পুরো দেশে ছড়িয়ে থাকা ডিএসও এবং উদ্যোক্তাদের ‘নগদ’-এর সেবা বিস্তারের জন্য অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নিয়ে আসাই ছিল ক্যাম্পাইনটির মূল লক্ষ্য।
বিশেষ এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মোট ২৮ জন সেরা ডিএসও-কে পুরস্কৃত করে ‘নগদ’। এর মাধ্যমে দেশের এমএফএস ইন্ডাস্ট্রিতে ডিএসওদের জন্য সর্বপ্রথম ভিন্নধর্মী এমন জমকালো আয়োজন করেছে ‘নগদ’।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ’ লিমিটেড-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালকদের মধ্যে নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, মো. সাফায়েত আলম, মারুফুল ইসলাম ঝলক এবং মোহাম্মদ আমিনুল হক। এ সময় ‘নগদ’-এর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অসাধারণ কর্ম নৈপুণ্যের জন্য ২৮ জন সেরা ডিএসওর হাতে সম্মাননা পুরস্কার, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক।
দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে মূল অনুষ্ঠানের আগে ‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে ডিএসওদের জন্য মধ্যাহ্নভোজ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘নগদ’-এর প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা ডিএসওদের ‘নগদ’ কার্যালয়ে স্বাগত জানান এবং অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে চালু হয় ‘অর্জন ও বিজয়োল্লাস’ ক্যাম্পেইনটি। প্রায় দুই মাসব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে সর্বোচ্চ অর্জনের ওপর ভিত্তি করে সেরা ২৮ জনকে নির্বাচিত করা হয় এবং তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ক্যাম্পেইন চলাকালীন প্রতি ১০ দিন পরপর ধারাবাহিকভাবে অঞ্চলভিত্তিক মোট ৭৫০ জন সেরা ডিএসও এবং প্রায় ৫ হাজারেরও বেশি সেরা উদ্যোক্তাদের ‘নগদ’-এর পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার প্রদান করা হয়। তাদের মধ্য থেকে নির্বাচিত সেরা ২৮ জন ডিএসওদের নিয়ে আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানটি।
সম্মাননাপ্রাপ্ত ২৮ জন বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন-ঢাকা উত্তরের মো. সাব্বির আহমেদ, ফয়েজ আহমেদ, মো. মাহমুদুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণের মোহাম্মাদ শান্ত, মো. রাশেদুল ইসলাম, আকরাম হোসেন, চট্টগ্রামের মো. সাদমান, জীব সাধন চাকমা, মো. রায়হান, খুলনার আসলাম হোসেন, মো. মিরাজুল ইসলাম, মো. রানা হামিদ, বরিশালের মো. এনায়েত, জনাব জহিরুল, মীর হৃদয় আলী, সিলেটের সোহেল মিয়া, বগুড়ার রাজন কুমার দাস রনি, পারভেজ আহমেদ, মো. গোলাম মোস্তফা কুমিল্লার মমিন মিয়া, মো. ইয়াসিন আরাফাত, আরিফ হোসেন ময়মনসিংহের মো. সুজা, জিহাদ হাসান সানি, আতাউর রহমান শান্ত, রংপুরের শ্রী শুভ রায়, মো. রায়হানুল হক এবং তাপস চন্দ্র রায়।
অনুষ্ঠানে ‘নগদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘মাত্র ৩ বছরেই ‘নগদ’ সাড়ে ৬ কোটি গ্রাহক অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে এবং এই সাফল্যের পেছনে যাদের অবদান সবচেয়ে বেশি তারা হলেন আমাদের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীরা। তাদের নিরলস প্রচেষ্টার জন্যই নগদ আজকে দেশসেরা এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজকে এই অনুষ্ঠানে তাঁদের অবদানের স্বীকৃতি দিতে পেরে আমি গর্বিত।’
সেরা ২৮ জন বিজয়ীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি জমকালো এই অনুষ্ঠানে বিশেষ নৈশভোজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ‘নগদ’।
উদ্যোক্তাদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই প্রবৃদ্ধি বাড়াতে চালু হওয়া ‘অর্জন ও বিজয়োল্লাস’ ক্যাম্পেইনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য অর্জনকারী সেরা ডিএসওদের (ডিসট্রিবিউটর সেলস অফিসার) সম্মাননা প্রদান করেছে ‘নগদ’।
এ উপলক্ষে সম্প্রতি রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। পুরো দেশে ছড়িয়ে থাকা ডিএসও এবং উদ্যোক্তাদের ‘নগদ’-এর সেবা বিস্তারের জন্য অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নিয়ে আসাই ছিল ক্যাম্পাইনটির মূল লক্ষ্য।
বিশেষ এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মোট ২৮ জন সেরা ডিএসও-কে পুরস্কৃত করে ‘নগদ’। এর মাধ্যমে দেশের এমএফএস ইন্ডাস্ট্রিতে ডিএসওদের জন্য সর্বপ্রথম ভিন্নধর্মী এমন জমকালো আয়োজন করেছে ‘নগদ’।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ’ লিমিটেড-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালকদের মধ্যে নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, মো. সাফায়েত আলম, মারুফুল ইসলাম ঝলক এবং মোহাম্মদ আমিনুল হক। এ সময় ‘নগদ’-এর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অসাধারণ কর্ম নৈপুণ্যের জন্য ২৮ জন সেরা ডিএসওর হাতে সম্মাননা পুরস্কার, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক।
দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে মূল অনুষ্ঠানের আগে ‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে ডিএসওদের জন্য মধ্যাহ্নভোজ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘নগদ’-এর প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা ডিএসওদের ‘নগদ’ কার্যালয়ে স্বাগত জানান এবং অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে চালু হয় ‘অর্জন ও বিজয়োল্লাস’ ক্যাম্পেইনটি। প্রায় দুই মাসব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে সর্বোচ্চ অর্জনের ওপর ভিত্তি করে সেরা ২৮ জনকে নির্বাচিত করা হয় এবং তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ক্যাম্পেইন চলাকালীন প্রতি ১০ দিন পরপর ধারাবাহিকভাবে অঞ্চলভিত্তিক মোট ৭৫০ জন সেরা ডিএসও এবং প্রায় ৫ হাজারেরও বেশি সেরা উদ্যোক্তাদের ‘নগদ’-এর পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার প্রদান করা হয়। তাদের মধ্য থেকে নির্বাচিত সেরা ২৮ জন ডিএসওদের নিয়ে আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানটি।
সম্মাননাপ্রাপ্ত ২৮ জন বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন-ঢাকা উত্তরের মো. সাব্বির আহমেদ, ফয়েজ আহমেদ, মো. মাহমুদুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণের মোহাম্মাদ শান্ত, মো. রাশেদুল ইসলাম, আকরাম হোসেন, চট্টগ্রামের মো. সাদমান, জীব সাধন চাকমা, মো. রায়হান, খুলনার আসলাম হোসেন, মো. মিরাজুল ইসলাম, মো. রানা হামিদ, বরিশালের মো. এনায়েত, জনাব জহিরুল, মীর হৃদয় আলী, সিলেটের সোহেল মিয়া, বগুড়ার রাজন কুমার দাস রনি, পারভেজ আহমেদ, মো. গোলাম মোস্তফা কুমিল্লার মমিন মিয়া, মো. ইয়াসিন আরাফাত, আরিফ হোসেন ময়মনসিংহের মো. সুজা, জিহাদ হাসান সানি, আতাউর রহমান শান্ত, রংপুরের শ্রী শুভ রায়, মো. রায়হানুল হক এবং তাপস চন্দ্র রায়।
অনুষ্ঠানে ‘নগদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘মাত্র ৩ বছরেই ‘নগদ’ সাড়ে ৬ কোটি গ্রাহক অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে এবং এই সাফল্যের পেছনে যাদের অবদান সবচেয়ে বেশি তারা হলেন আমাদের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীরা। তাদের নিরলস প্রচেষ্টার জন্যই নগদ আজকে দেশসেরা এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজকে এই অনুষ্ঠানে তাঁদের অবদানের স্বীকৃতি দিতে পেরে আমি গর্বিত।’
সেরা ২৮ জন বিজয়ীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি জমকালো এই অনুষ্ঠানে বিশেষ নৈশভোজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ‘নগদ’।
নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
৭ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
৯ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
৯ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশের চেয়ে ভিন্ন। এখানকার রাস্তা, আবহাওয়া আর ট্রাফিকের ধরন গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর বেশ লোড বাড়িয়ে দেয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে Mobil Super™ All-In-One Protection 0 W-16।
১২ ঘণ্টা আগে