ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী (১৭ ডিসেম্বর) বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। নজরুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স ও ডিজিটাল ডিভাইস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ।
ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার, করপোরেট অফিসগুলোর পাশাপাশি দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার, প্লাজা এবং পরিবেশক শোরুমগুলোতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শোক দিবস পালনের পালনের পাশাপাশি নজরুল ইসলামের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে এস এম নজরুল ইসলামের স্মরণে শোক দিবস পালনের পাশাপাশি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসসহ মিরপুর ওয়ালটন কমপ্লেক্সেও বাদ আসর বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকেও দেশব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদায় নজরুল ইসলামের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের পাশাপাশি আল্লাহর কাছে রুহের মাগফেরাতের জন্য দোয়া করা হয়।
২০১৭ সালের এই দিনে ৯৩ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন এস এম নজরুল ইসলাম। কর্মজীবনে অত্যন্ত সফল ছিলেন এসএম নজরুল ইসলাম। প্রথমে বাবা এস এম আতাহার আলী তালুকদারের সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত হলেও স্বাধীনতার পর আলাদাভাবে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। সৎ, নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পান সব মহলে। যে ব্যবসাতেই হাত দিয়েছেন, সফলতা পেয়েছেন সেখানেই।
দেশের মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে ইলেকট্রনিকস পণ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে এস এম নজরুল ইসলাম ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন রেজভী অ্যান্ড ব্রাদার্স, সংক্ষেপে আরবি গ্রুপ। পরবর্তীতে তা নাম বদলে হয়ে যায় ওয়ালটন গ্রুপ। ২০০৮ সালে গাজীপুরের চন্দ্রায় নিজস্ব কারখানায় উৎপাদন শুরু হয় ওয়ালটন পণ্যের। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা দিয়ে ওয়ালটন জয় করে নেয় গ্রাহকের আস্থা।
এম নজরুল ইসলামের দূরদর্শিতা ও সুযোগ্য পরিচালনায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ওয়ালটন পণ্যের সুনাম ও খ্যাতি আজ দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ওয়ালটন এখন বিশ্বের কাছে শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশের ইতিবাচক ইমেজ তুলে ধরছে। বাংলাদেশও যে পারে বিশ্বের কাছে সেটিই প্রমাণ করছে মেড ইন বাংলাদেশ খ্যাত ওয়ালটন পণ্য। ওয়ালটনকে এগিয়ে নিতে বিশাল ভূমিকা রাখছেন তাঁর মেধাবী সন্তানরা।
ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি এস এম নজরুল ইসলাম বিভিন্ন আর্থসামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করেছিলেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা সমবায় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, টাঙ্গাইল জেলা সার ডিলার সমিতির সভাপতি, টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের পরিচালক এবং টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জমি বন্ধকি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
নজরুল ইসলাম নিজের গ্রামে এস এম নজরুল ইসলাম কারিগরি বিদ্যালয় নামের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এতিমখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সহযোগিতা দিতেন। তিনি গ্রামের দুস্থ, বৃদ্ধ ও নারীদের জন্য বয়স্ক ভাতা প্রকল্প চালু করেন।
প্রয়াণ দিবসে নজরুল ইসলামকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছেন ওয়ালটন পরিবারের সদস্যরা।
ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী (১৭ ডিসেম্বর) বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। নজরুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স ও ডিজিটাল ডিভাইস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ।
ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার, করপোরেট অফিসগুলোর পাশাপাশি দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার, প্লাজা এবং পরিবেশক শোরুমগুলোতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শোক দিবস পালনের পালনের পাশাপাশি নজরুল ইসলামের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে এস এম নজরুল ইসলামের স্মরণে শোক দিবস পালনের পাশাপাশি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসসহ মিরপুর ওয়ালটন কমপ্লেক্সেও বাদ আসর বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকেও দেশব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদায় নজরুল ইসলামের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের পাশাপাশি আল্লাহর কাছে রুহের মাগফেরাতের জন্য দোয়া করা হয়।
২০১৭ সালের এই দিনে ৯৩ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন এস এম নজরুল ইসলাম। কর্মজীবনে অত্যন্ত সফল ছিলেন এসএম নজরুল ইসলাম। প্রথমে বাবা এস এম আতাহার আলী তালুকদারের সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত হলেও স্বাধীনতার পর আলাদাভাবে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। সৎ, নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পান সব মহলে। যে ব্যবসাতেই হাত দিয়েছেন, সফলতা পেয়েছেন সেখানেই।
দেশের মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে ইলেকট্রনিকস পণ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে এস এম নজরুল ইসলাম ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন রেজভী অ্যান্ড ব্রাদার্স, সংক্ষেপে আরবি গ্রুপ। পরবর্তীতে তা নাম বদলে হয়ে যায় ওয়ালটন গ্রুপ। ২০০৮ সালে গাজীপুরের চন্দ্রায় নিজস্ব কারখানায় উৎপাদন শুরু হয় ওয়ালটন পণ্যের। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা দিয়ে ওয়ালটন জয় করে নেয় গ্রাহকের আস্থা।
এম নজরুল ইসলামের দূরদর্শিতা ও সুযোগ্য পরিচালনায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ওয়ালটন পণ্যের সুনাম ও খ্যাতি আজ দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ওয়ালটন এখন বিশ্বের কাছে শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশের ইতিবাচক ইমেজ তুলে ধরছে। বাংলাদেশও যে পারে বিশ্বের কাছে সেটিই প্রমাণ করছে মেড ইন বাংলাদেশ খ্যাত ওয়ালটন পণ্য। ওয়ালটনকে এগিয়ে নিতে বিশাল ভূমিকা রাখছেন তাঁর মেধাবী সন্তানরা।
ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি এস এম নজরুল ইসলাম বিভিন্ন আর্থসামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করেছিলেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা সমবায় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, টাঙ্গাইল জেলা সার ডিলার সমিতির সভাপতি, টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের পরিচালক এবং টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জমি বন্ধকি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
নজরুল ইসলাম নিজের গ্রামে এস এম নজরুল ইসলাম কারিগরি বিদ্যালয় নামের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এতিমখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সহযোগিতা দিতেন। তিনি গ্রামের দুস্থ, বৃদ্ধ ও নারীদের জন্য বয়স্ক ভাতা প্রকল্প চালু করেন।
প্রয়াণ দিবসে নজরুল ইসলামকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছেন ওয়ালটন পরিবারের সদস্যরা।
ঋণ পুনঃ তফসিলের জন্য সরকারি ব্যাংকের দেওয়া বিশেষ সুযোগ নিতে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০০ আবেদন প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। এই আবেদনগুলোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে চলতি আগস্ট মাসে ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো হবে।
৪ ঘণ্টা আগেসরকার কাগজে-কলমে পাম তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৯ টাকা কমিয়ে ১৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভাষ্য, আন্তর্জাতিক বাজারে দরপতনের কারণে এই সিদ্ধান্ত। ঘোষণার দিন থেকেই নতুন দাম কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষ আলু উৎপাদনকারী জেলা মুন্সিগঞ্জে কৃষকেরা এবার চরম লোকসানে পড়েছেন। বেশি ফলন ও হিমাগার-সংকটে বিপাকে পড়া এ জেলার কৃষকদের উৎপাদন খরচের অর্ধেকও উঠছে না। প্রতি কেজি আলুতে কৃষকের লোকসান গুনতে হচ্ছে ১৪-১৬ টাকা। বর্তমানে পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১২ ও খুচরা বাজারে ১৮-২০ টাকায়।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ৯ হাজার ৩৬১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৬ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা অর্থায়ন করবে সরকার। বৈদেশিক ঋণের অর্থায়ন হবে ২ হাজার ৪২৮ কোটি ৪ লাখ টাকা
৮ ঘণ্টা আগে