বিজ্ঞপ্তি
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) ৫১৩তম পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভা ব্যাংকের ভবিষ্যতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যেখানে ২০২৪ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং ২০২৫ সালের প্রথম তিন মাসের (Q1) অনিরীক্ষিত ফলাফল পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়েছে।
ব্যাংকের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধির কথা ভেবে পর্ষদ একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্ত হয়েছে যে ২০২৪ সালের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না। এর বদলে, ব্যাংকের পুরো মুনাফা ব্যবহার করা হবে মন্দ ঋণের (অবলোপনযোগ্য ঋণ বা NPL) বিপরীতে প্রয়োজনীয় সংরক্ষণ (provision) রাখার জন্য। আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংকিং নীতি অনুসরণ করে লোন শ্রেণীকরণ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ইউসিবি দেখাচ্ছে যে তারা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের আর্থিক ভিত্তি আরও মজবুত করতে এবং ব্যাংকিং নিয়মকানুন সঠিকভাবে মেনে চলতে প্রস্তুত।
গত কয়েক মাসে ইউসিবিতে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার রেকর্ড পরিমাণ আমানত (ডিপোজিট) বেড়েছে, যা গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাংকটির প্রতি আস্থা আরও বাড়িয়েছে। এই ইতিবাচক পরিস্থিতিতে, পর্ষদ ব্যাংকের মূলধন আরও শক্তিশালী করতে নতুন রাইট শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে ইউসিবি তাদের সম্পদ বাড়াতে পারবে এবং পুরোনো খারাপ ঋণ সরিয়ে ভালো মানের ঋণ দিতে পারবে। এতে ব্যাংকটির সার্বিক আর্থিক অবস্থা আরও উন্নত হবে।
পর্ষদ জানিয়েছে, ব্যাংকের সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনা সময়সাপেক্ষ হলেও, ইউসিবি একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কৌশল অনুসরণ করছে, যা খুবই স্বচ্ছ ও কার্যকর। দৃঢ় নেতৃত্ব এবং সবার অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে ইউসিবি বাংলাদেশের অন্যতম শক্তিশালী এবং বিশ্বাসযোগ্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠার পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) ৫১৩তম পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভা ব্যাংকের ভবিষ্যতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যেখানে ২০২৪ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং ২০২৫ সালের প্রথম তিন মাসের (Q1) অনিরীক্ষিত ফলাফল পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়েছে।
ব্যাংকের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধির কথা ভেবে পর্ষদ একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্ত হয়েছে যে ২০২৪ সালের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না। এর বদলে, ব্যাংকের পুরো মুনাফা ব্যবহার করা হবে মন্দ ঋণের (অবলোপনযোগ্য ঋণ বা NPL) বিপরীতে প্রয়োজনীয় সংরক্ষণ (provision) রাখার জন্য। আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংকিং নীতি অনুসরণ করে লোন শ্রেণীকরণ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ইউসিবি দেখাচ্ছে যে তারা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের আর্থিক ভিত্তি আরও মজবুত করতে এবং ব্যাংকিং নিয়মকানুন সঠিকভাবে মেনে চলতে প্রস্তুত।
গত কয়েক মাসে ইউসিবিতে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার রেকর্ড পরিমাণ আমানত (ডিপোজিট) বেড়েছে, যা গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাংকটির প্রতি আস্থা আরও বাড়িয়েছে। এই ইতিবাচক পরিস্থিতিতে, পর্ষদ ব্যাংকের মূলধন আরও শক্তিশালী করতে নতুন রাইট শেয়ার ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে ইউসিবি তাদের সম্পদ বাড়াতে পারবে এবং পুরোনো খারাপ ঋণ সরিয়ে ভালো মানের ঋণ দিতে পারবে। এতে ব্যাংকটির সার্বিক আর্থিক অবস্থা আরও উন্নত হবে।
পর্ষদ জানিয়েছে, ব্যাংকের সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনা সময়সাপেক্ষ হলেও, ইউসিবি একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কৌশল অনুসরণ করছে, যা খুবই স্বচ্ছ ও কার্যকর। দৃঢ় নেতৃত্ব এবং সবার অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে ইউসিবি বাংলাদেশের অন্যতম শক্তিশালী এবং বিশ্বাসযোগ্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠার পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৭ ঘণ্টা আগে