আঞ্চলিক জলবায়ু সামিটে টেকসই বিনিয়োগের অংশীদার হিসেবে যোগ দেয় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। তিন দিনের কর্মসূচিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্যানেলিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন।
আঞ্চলিক জলবায়ু সামিট-২০২৩-এর থিম ছিল ‘একটি স্থিতিশীল দক্ষিণ এশিয়ার পথে’, যেখানে টেকসই উন্নয়নে আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে সবার সংলাপ, প্রতিশ্রুতি ও ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। আঞ্চলিক জলবায়ু শীর্ষক এই সম্মেলনে বিভিন্ন নীতিনির্ধারক, কূটনীতিক, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, গবেষক এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সিনিয়র স্টেকহোল্ডারেরা একত্রিত হন।
এ বছর বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু সংসদ বাংলাদেশ, দ্য আর্থ সোসাইটি, অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ) এবং জলবায়ু সংসদের সহযোগিতায় আঞ্চলিক জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে।
১১৮ বছর ধরে বাংলাদেশের অগ্রগতির সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড জলবায়ু-সংরক্ষিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান পরিবর্তনে জলবায়ু অভিযোজন ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে ও তাদের মূলধনের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সম্মেলনে আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল-জলবায়ু অভিযোজনের প্রয়োজনীয়তা। ‘স্ট্রেংথেনিং রেজিলিয়েন্স: অ্যাড্রেসিং ক্লাইমেট ইমপ্যাক্টস, লস অ্যান্ড ড্যামেজ অ্যান্ড লোকালি লিড অ্যাডাপটেশন’ বিষয়ক প্যানেলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড ও মার্কেটিংয়ের প্রধান বিটপি দাস চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে আমরা ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে যাচ্ছি যা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি পূরণের পাশাপাশি ১১ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের জিডিপি হ্রাসকে রক্ষা করবে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে এই অভিযোজনে সকলের অংশীদারত্ব একান্তভাবে কাম্য। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা “অভিযোজিত অর্থনীতি” প্রকাশ করে যে, জলবায়ু বিষয়ে সামাজিক নিষ্ক্রিয়তা বর্ধিত ব্যয়ের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক বোঝা তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।’ ”
এ ছাড়া, সম্মেলনে ‘ইক্যুইটি অ্যান্ড জাস্টিস ইন অ্যাকসেস টু ক্লাইমেট ফিন্যান্স: ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড রিজওনাল পার্সপেক্টিভ’ শীর্ষক প্যানেলে বক্তব্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের করপোরেট, কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিংয়ের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং হেড অব ক্লায়েন্ট কভারেজ এনামুল হক বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ জনপদগুলো সব সময় তহবিলের অনুদান নিতে পারছে না। এই বৈষম্য মোকাবিলার উদ্ভাবনী ও কার্যকর অর্থায়ন ব্যবস্থা যেমন, গ্রিন বন্ড, ব্লু বন্ড এবং সাসটেইনিবিলিটি-লিংকড লোন গ্রহণ করা আবশ্যক।’
দীর্ঘ ১১৮ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাতির কল্যাণে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে এবং পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে দেশের বাণিজ্য ও উন্নয়ন যাত্রার দীর্ঘস্থায়ী গর্বিত অংশীদার। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ‘দ্য অ্যাডাপটেশন ইকোনমি স্টাডি’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন////
আঞ্চলিক জলবায়ু সামিটে টেকসই বিনিয়োগের অংশীদার হিসেবে যোগ দেয় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। তিন দিনের কর্মসূচিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্যানেলিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন।
আঞ্চলিক জলবায়ু সামিট-২০২৩-এর থিম ছিল ‘একটি স্থিতিশীল দক্ষিণ এশিয়ার পথে’, যেখানে টেকসই উন্নয়নে আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে সবার সংলাপ, প্রতিশ্রুতি ও ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। আঞ্চলিক জলবায়ু শীর্ষক এই সম্মেলনে বিভিন্ন নীতিনির্ধারক, কূটনীতিক, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, গবেষক এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সিনিয়র স্টেকহোল্ডারেরা একত্রিত হন।
এ বছর বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু সংসদ বাংলাদেশ, দ্য আর্থ সোসাইটি, অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ) এবং জলবায়ু সংসদের সহযোগিতায় আঞ্চলিক জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে।
১১৮ বছর ধরে বাংলাদেশের অগ্রগতির সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড জলবায়ু-সংরক্ষিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান পরিবর্তনে জলবায়ু অভিযোজন ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে ও তাদের মূলধনের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সম্মেলনে আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল-জলবায়ু অভিযোজনের প্রয়োজনীয়তা। ‘স্ট্রেংথেনিং রেজিলিয়েন্স: অ্যাড্রেসিং ক্লাইমেট ইমপ্যাক্টস, লস অ্যান্ড ড্যামেজ অ্যান্ড লোকালি লিড অ্যাডাপটেশন’ বিষয়ক প্যানেলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড ও মার্কেটিংয়ের প্রধান বিটপি দাস চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে আমরা ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে যাচ্ছি যা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি পূরণের পাশাপাশি ১১ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের জিডিপি হ্রাসকে রক্ষা করবে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে এই অভিযোজনে সকলের অংশীদারত্ব একান্তভাবে কাম্য। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা “অভিযোজিত অর্থনীতি” প্রকাশ করে যে, জলবায়ু বিষয়ে সামাজিক নিষ্ক্রিয়তা বর্ধিত ব্যয়ের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক বোঝা তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।’ ”
এ ছাড়া, সম্মেলনে ‘ইক্যুইটি অ্যান্ড জাস্টিস ইন অ্যাকসেস টু ক্লাইমেট ফিন্যান্স: ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড রিজওনাল পার্সপেক্টিভ’ শীর্ষক প্যানেলে বক্তব্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের করপোরেট, কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিংয়ের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং হেড অব ক্লায়েন্ট কভারেজ এনামুল হক বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ জনপদগুলো সব সময় তহবিলের অনুদান নিতে পারছে না। এই বৈষম্য মোকাবিলার উদ্ভাবনী ও কার্যকর অর্থায়ন ব্যবস্থা যেমন, গ্রিন বন্ড, ব্লু বন্ড এবং সাসটেইনিবিলিটি-লিংকড লোন গ্রহণ করা আবশ্যক।’
দীর্ঘ ১১৮ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাতির কল্যাণে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে এবং পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে দেশের বাণিজ্য ও উন্নয়ন যাত্রার দীর্ঘস্থায়ী গর্বিত অংশীদার। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ‘দ্য অ্যাডাপটেশন ইকোনমি স্টাডি’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন////
দীর্ঘ ২৯ বছর পর বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম। ১৯৯৫ সাল থেকে শুরু হওয়া এই মেলা আগামী বছর থেকে আর ‘আন্তর্জাতিক’ থাকবে না। এখন থেকে এর নতুন নাম হবে ‘ঢাকা বাণিজ্য মেলা’ (ডিটিএফ)।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির রসুলপুর গ্রামের টিলায় দাঁড়ালে এখন চোখে পড়ে সারি সারি খেজুরগাছ। হলুদাভ বারহি জাতের খেজুর থোকায় থোকায় ঝুলে রয়েছে, যা বছর কয়েক আগেও স্থানীয় বাসিন্দাদের কল্পনায় ছিল না। অথচ এখন সেই বাগানে ভিড় করছেন ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা।
৯ ঘণ্টা আগেগত দশকে পাহাড়ি এলাকায় কাজুবাদামের চাষ দ্রুত বেড়েছে। চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি এলাকা এখন দেশের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের খাদ্যাভ্যাসে কাজুবাদামের চাহিদা বৃদ্ধি এবং দেশীয় প্রক্রিয়াজাত কোম্পানির বিনিয়োগের কারণে দেশীয় উৎপাদন...
১১ ঘণ্টা আগেমিথ্যা ঘোষণা দিয়ে কর ফাঁকির ওই ঘটনায় জড়িত বলে অভিযুক্ত প্রভাবশালী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে তদন্ত হয়েছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে প্রতিবেদনও জমা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ সময়ে এই বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১১ ঘণ্টা আগে