নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার পর থেকেই প্রবাসী আয় ওঠানামা করছে। এই আয় বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে তাঁর ইতিবাচক ফল পাওয়া শুরু হয়েছে। সেই উদ্যোগের অংশ হিসাবে প্রবাসী আয় ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একইভাবে প্রবাসী আয় আসতে থাকলে ডিসেম্বর মাসে রেমিট্যান্স সংগ্রহ ২২০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এটি ডলার সংকটের মধ্যে রিজার্ভের জন্য সুখবর বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর মাসের ২২ দিনে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২৮ কোটি ৪০ লাখ ইউএস ডলার। সেই হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৫ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এদিকে গত নভেম্বর মাসে প্রথম ২৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৪ কোটি ১০ লাখ ডলার। সেই হিসাবে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৫ কোটি ৩৬ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর গত অক্টোবর মাসে ছিল ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। যদিও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ। তা আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার ও ১৫৩ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘রিজার্ভ ও রেমিট্যান্স বাড়াতে হুন্ডি প্রতিরোধের বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এমনকি হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্সে পাঠানোর সঙ্গে জড়িতের অভিযোগে ২৩০ জন বেনিফিশিয়ারির হিসাব সাময়িকভাবে উত্তোলন স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সের বিপরীতে প্রণোদনা বাড়ানো হয়েছে সব মিলে রেমিট্যান্স বেড়েছে। যার প্রভাবে রিজার্ভ বাড়বে।’
করোনার পর থেকেই প্রবাসী আয় ওঠানামা করছে। এই আয় বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে তাঁর ইতিবাচক ফল পাওয়া শুরু হয়েছে। সেই উদ্যোগের অংশ হিসাবে প্রবাসী আয় ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একইভাবে প্রবাসী আয় আসতে থাকলে ডিসেম্বর মাসে রেমিট্যান্স সংগ্রহ ২২০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এটি ডলার সংকটের মধ্যে রিজার্ভের জন্য সুখবর বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর মাসের ২২ দিনে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২৮ কোটি ৪০ লাখ ইউএস ডলার। সেই হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৫ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এদিকে গত নভেম্বর মাসে প্রথম ২৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৪ কোটি ১০ লাখ ডলার। সেই হিসাবে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৫ কোটি ৩৬ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর গত অক্টোবর মাসে ছিল ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। যদিও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ। তা আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার ও ১৫৩ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘রিজার্ভ ও রেমিট্যান্স বাড়াতে হুন্ডি প্রতিরোধের বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এমনকি হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্সে পাঠানোর সঙ্গে জড়িতের অভিযোগে ২৩০ জন বেনিফিশিয়ারির হিসাব সাময়িকভাবে উত্তোলন স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সের বিপরীতে প্রণোদনা বাড়ানো হয়েছে সব মিলে রেমিট্যান্স বেড়েছে। যার প্রভাবে রিজার্ভ বাড়বে।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
১৪ মিনিট আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
১৭ মিনিট আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
১৯ মিনিট আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৮ ঘণ্টা আগে