অনলাইন ডেস্ক
বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেকসই অর্থায়নের গুরুত্ব অপরিসীম। টেকসই এবং সবুজ অর্থায়নে বিনিয়োগের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, নদীভাঙন, জলাবদ্ধতা ও মাটির লবণাক্ততা ক্ষতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়নে বারবার তাগাদা দিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এ বিষয়ে আগ্রহের অভাব রয়েছে। চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) টেকসই ও সবুজ অর্থায়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ কমেছে অন্তত ১১ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুন শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই প্রকল্পে অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৯৯ কোটি টাকা। আর তিন মাস পর অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে টেকসই প্রকল্পে অর্থায়নের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে টেকসই প্রকল্পে অর্থায়ন কমেছে ১০ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফিন্যান্স পলিসি অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো সাসটেইনেবল ফিন্যান্সের ১১টি ক্যাটাগরিতে মোট ৬৮টি পণ্যের বিপরীতে ঋণ দিতে পারে। এসব পণ্যের অধিকাংশই সবুজ অর্থায়নের অন্তর্ভুক্ত।
এ ছাড়া পরিবেশবান্ধব প্রকল্পের মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন, বর্জ্য পরিশোধনাগার বা ইটিপি নির্মাণ, পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদন অন্যতম। এ খাতে মোট মেয়াদি ঋণের ৫ শতাংশ ঋণ দেওয়ার শর্ত রয়েছে। টেকসই ও সবুজ অর্থায়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করতে কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন মানদণ্ডে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই বা সাসটেইনেবল রেটিং বা মান প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, সবুজ প্রকল্পে ২০২৪ সালের জুন শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। আর তিন মাস পর অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে পরিবেশবান্ধব তথা সবুজ প্রকল্পে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে সবুজ প্রকল্পে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন কমেছে ১ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, টেকসই কৃষিতেও জুন প্রান্তিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন কমেছে। জুন শেষে এ খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর শেষে এ খাতে অর্থায়নের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা। সেই হিসাবে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে টেকসই কৃষিতে অর্থায়ন কমেছে ২ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় টেকসই খাতে অর্থায়নের জন্য ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দিন দিন সেই বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে। আশা করা যায়, সামনে সবুজ এবং টেকসই খাতে অর্থায়নের লক্ষ্য পূরণ হবে।
বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেকসই অর্থায়নের গুরুত্ব অপরিসীম। টেকসই এবং সবুজ অর্থায়নে বিনিয়োগের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, নদীভাঙন, জলাবদ্ধতা ও মাটির লবণাক্ততা ক্ষতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়নে বারবার তাগাদা দিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এ বিষয়ে আগ্রহের অভাব রয়েছে। চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) টেকসই ও সবুজ অর্থায়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ কমেছে অন্তত ১১ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুন শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই প্রকল্পে অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৯৯ কোটি টাকা। আর তিন মাস পর অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে টেকসই প্রকল্পে অর্থায়নের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে টেকসই প্রকল্পে অর্থায়ন কমেছে ১০ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফিন্যান্স পলিসি অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো সাসটেইনেবল ফিন্যান্সের ১১টি ক্যাটাগরিতে মোট ৬৮টি পণ্যের বিপরীতে ঋণ দিতে পারে। এসব পণ্যের অধিকাংশই সবুজ অর্থায়নের অন্তর্ভুক্ত।
এ ছাড়া পরিবেশবান্ধব প্রকল্পের মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন, বর্জ্য পরিশোধনাগার বা ইটিপি নির্মাণ, পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদন অন্যতম। এ খাতে মোট মেয়াদি ঋণের ৫ শতাংশ ঋণ দেওয়ার শর্ত রয়েছে। টেকসই ও সবুজ অর্থায়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করতে কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন মানদণ্ডে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই বা সাসটেইনেবল রেটিং বা মান প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, সবুজ প্রকল্পে ২০২৪ সালের জুন শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা। আর তিন মাস পর অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে পরিবেশবান্ধব তথা সবুজ প্রকল্পে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে সবুজ প্রকল্পে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন কমেছে ১ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, টেকসই কৃষিতেও জুন প্রান্তিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন কমেছে। জুন শেষে এ খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নের পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর শেষে এ খাতে অর্থায়নের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা। সেই হিসাবে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে টেকসই কৃষিতে অর্থায়ন কমেছে ২ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় টেকসই খাতে অর্থায়নের জন্য ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দিন দিন সেই বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়েছে। আশা করা যায়, সামনে সবুজ এবং টেকসই খাতে অর্থায়নের লক্ষ্য পূরণ হবে।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৪ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৬ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৬ ঘণ্টা আগে