সাধারণ গ্রাহকদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধের ঝামেলা দূর করতে অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা চালু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্যুরো বাংলাদেশ। ফলে ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা সহজেই ‘নগদ’-এর মাধ্যমে তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারছেন।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, সম্প্রতি ব্যুরো বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এ সময় ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক, হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান দিপু, হেড অব এমএফআই ও গভর্নমেন্ট সেলস অপারেশন তানভীর চৌধুরী এবং ব্যুরো বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস ফারমিনা হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রাণেশ চন্দ্র বণিক, বিশেষ কর্মসূচি পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলামসহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই সেবার ফলে ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা খুব সহজেই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর মাধ্যমে যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া ‘নগদ’-এর ডিজিটাল সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে বেসরকারি এই উন্নয়ন সংস্থার গ্রাহকদের অতিরিক্ত খরচের পাশাপাশি বাঁচবে মূল্যবান সময়ও।
যাত্রার পর থেকেই ‘নগদ’ ব্যাংক কিংবা আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা সাধারণ মানুষদের নিয়ে কাজ করছে। ইতিমধ্যে পিছিয়ে পড়া জনগণকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় এনে দেশে বিপ্লব ঘটিয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। ব্যুরো বাংলাদেশের সঙ্গে এই সম্পৃক্ততার ফলে ‘নগদ’ বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষকে ডিজিটাল আর্থিক সেবার আওতায় আনতে সক্ষম হবে।
এ বিষয়ে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক বলেন, যাত্রার শুরু থেকেই ‘নগদ’ গ্রাহকদের ঘরে বসে যেকোনো ধরনের লেনদেনের সুবিধা দিতে বিভিন্ন রকম প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনী সেবা চালু রেখেছে। এখন থেকে ‘নগদ’ ও ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি ঘরে বসেই পরিশোধ করতে পারবেন, যা ক্যাশলেস সমাজ প্রতিষ্ঠায় ‘নগদ’-এর জন্য আরেকটি মাইলফলক।
সাধারণ গ্রাহকদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধের ঝামেলা দূর করতে অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা চালু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্যুরো বাংলাদেশ। ফলে ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা সহজেই ‘নগদ’-এর মাধ্যমে তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারছেন।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, সম্প্রতি ব্যুরো বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এ সময় ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক, হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান দিপু, হেড অব এমএফআই ও গভর্নমেন্ট সেলস অপারেশন তানভীর চৌধুরী এবং ব্যুরো বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস ফারমিনা হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রাণেশ চন্দ্র বণিক, বিশেষ কর্মসূচি পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলামসহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই সেবার ফলে ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা খুব সহজেই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর মাধ্যমে যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া ‘নগদ’-এর ডিজিটাল সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে বেসরকারি এই উন্নয়ন সংস্থার গ্রাহকদের অতিরিক্ত খরচের পাশাপাশি বাঁচবে মূল্যবান সময়ও।
যাত্রার পর থেকেই ‘নগদ’ ব্যাংক কিংবা আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা সাধারণ মানুষদের নিয়ে কাজ করছে। ইতিমধ্যে পিছিয়ে পড়া জনগণকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় এনে দেশে বিপ্লব ঘটিয়েছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। ব্যুরো বাংলাদেশের সঙ্গে এই সম্পৃক্ততার ফলে ‘নগদ’ বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষকে ডিজিটাল আর্থিক সেবার আওতায় আনতে সক্ষম হবে।
এ বিষয়ে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক বলেন, যাত্রার শুরু থেকেই ‘নগদ’ গ্রাহকদের ঘরে বসে যেকোনো ধরনের লেনদেনের সুবিধা দিতে বিভিন্ন রকম প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনী সেবা চালু রেখেছে। এখন থেকে ‘নগদ’ ও ব্যুরো বাংলাদেশের গ্রাহকেরা তাঁদের সঞ্চয় ও ঋণের কিস্তি ঘরে বসেই পরিশোধ করতে পারবেন, যা ক্যাশলেস সমাজ প্রতিষ্ঠায় ‘নগদ’-এর জন্য আরেকটি মাইলফলক।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে