বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এবং সুইজারল্যান্ডের জুরিখ ভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘সুইসকন্ট্যাক্ট’-এর সারথী ইম্প্রুভিং ফিন্যান্সিয়াল হেলথ প্রকল্পের আওতায় সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
উদ্যোগটির মাধ্যমে তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের সংশ্লিষ্টদের অর্থনৈতিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
তৈরি পোশাক কর্মীদের মধ্যে ‘নগদ’-এর সহজলভ্য সেবাসমূহের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করে তাদের ডিজিটাল শিক্ষা বাড়ানোও এই উদ্যোগটির মূল লক্ষ্য।
‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ’-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাহেল আহমেদ এবং ‘সুইসকন্ট্যাক্ট’-বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান (সেজান)।
সারথী প্রকল্প আওতাধীন এই উদ্যোগটি থেকে দুই প্রতিষ্ঠান আশা করছে ১৭ হাজার ৪০০ তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের পরিবারকে ডিজিটাল পণ্য ও সেবার আওতায় আনা সম্ভব হবে। আশা করা হচ্ছে, প্রোগ্রামটি সুবিধাভোগীদের ডিজিটাল লেনদেন করতে উৎসাহিত করবে। উদ্যোগটি ২০ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে উদ্যোক্তা, মার্চেন্ট এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করা হবে। পাশাপাশি ‘নগদ’ এবং সুইসকন্ট্যাক্ট তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের আশপাশের বিভিন্ন পরিবারের আর্থিক সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করবে। এ ছাড়াও এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রকল্পের আওতাধীন সদস্যদের ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর করতে তাদের বিভিন্ন ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস, যেমন বিল প্রদান, শিক্ষার খরচ প্রদান, মোবাইল টপ-আপ এবং অন্যান্য পেমেন্টের আওতায় নিয়ে আসার জন্যও ‘নগদ’ এবং সুইসকন্ট্যাক্ট কাজ করবে।
এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর সম্পর্কে ‘নগদ’-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাহেল আহমেদ বলেন, ‘তৈরি পোশাক কর্মীদের মতো মানুষেরা, যারা এখনো ডিজিটাল লেনদেনের ব্যবহার থেকে পিছিয়ে আছেন, তাদের সমসাময়িক প্রথাগত ও ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের আওতায় আনার এই উদ্যোগে সম্পৃক্ত হতে পেরে নগদ অত্যন্ত গর্ব বোধ করছে। আমাদের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের ব্যাংকিং সুবিধার বাইরে থাকা আরও বেশি জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক অন্তর্ভূক্তিতে এনে সহজ সেবা প্রদান করা।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান (সেজান) বলেন, ‘সুইসকন্টাক্ট বাংলাদেশে বেশ কিছু বছর যাবত স্বল্প আয় জনগোষ্ঠীর, বিশেষ করে তৈরী পোশাক শিল্প কর্মীদের, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের পেছনে কাজ করে যাচ্ছে। সারথী প্রকল্পের মাধ্যমে ‘নগদ’ এই জনগোষ্ঠীর জীবন মানের উন্নয়নে সফল ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।’
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এবং সুইজারল্যান্ডের জুরিখ ভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘সুইসকন্ট্যাক্ট’-এর সারথী ইম্প্রুভিং ফিন্যান্সিয়াল হেলথ প্রকল্পের আওতায় সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
উদ্যোগটির মাধ্যমে তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের সংশ্লিষ্টদের অর্থনৈতিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
তৈরি পোশাক কর্মীদের মধ্যে ‘নগদ’-এর সহজলভ্য সেবাসমূহের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করে তাদের ডিজিটাল শিক্ষা বাড়ানোও এই উদ্যোগটির মূল লক্ষ্য।
‘নগদ’-এর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ’-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাহেল আহমেদ এবং ‘সুইসকন্ট্যাক্ট’-বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান (সেজান)।
সারথী প্রকল্প আওতাধীন এই উদ্যোগটি থেকে দুই প্রতিষ্ঠান আশা করছে ১৭ হাজার ৪০০ তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের পরিবারকে ডিজিটাল পণ্য ও সেবার আওতায় আনা সম্ভব হবে। আশা করা হচ্ছে, প্রোগ্রামটি সুবিধাভোগীদের ডিজিটাল লেনদেন করতে উৎসাহিত করবে। উদ্যোগটি ২০ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে উদ্যোক্তা, মার্চেন্ট এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করা হবে। পাশাপাশি ‘নগদ’ এবং সুইসকন্ট্যাক্ট তৈরি পোশাক শিল্প কর্মী এবং তাদের আশপাশের বিভিন্ন পরিবারের আর্থিক সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করবে। এ ছাড়াও এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রকল্পের আওতাধীন সদস্যদের ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর করতে তাদের বিভিন্ন ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস, যেমন বিল প্রদান, শিক্ষার খরচ প্রদান, মোবাইল টপ-আপ এবং অন্যান্য পেমেন্টের আওতায় নিয়ে আসার জন্যও ‘নগদ’ এবং সুইসকন্ট্যাক্ট কাজ করবে।
এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর সম্পর্কে ‘নগদ’-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাহেল আহমেদ বলেন, ‘তৈরি পোশাক কর্মীদের মতো মানুষেরা, যারা এখনো ডিজিটাল লেনদেনের ব্যবহার থেকে পিছিয়ে আছেন, তাদের সমসাময়িক প্রথাগত ও ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের আওতায় আনার এই উদ্যোগে সম্পৃক্ত হতে পেরে নগদ অত্যন্ত গর্ব বোধ করছে। আমাদের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের ব্যাংকিং সুবিধার বাইরে থাকা আরও বেশি জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক অন্তর্ভূক্তিতে এনে সহজ সেবা প্রদান করা।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান (সেজান) বলেন, ‘সুইসকন্টাক্ট বাংলাদেশে বেশ কিছু বছর যাবত স্বল্প আয় জনগোষ্ঠীর, বিশেষ করে তৈরী পোশাক শিল্প কর্মীদের, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের পেছনে কাজ করে যাচ্ছে। সারথী প্রকল্পের মাধ্যমে ‘নগদ’ এই জনগোষ্ঠীর জীবন মানের উন্নয়নে সফল ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।’
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২৮ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৩৮ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪১ মিনিট আগে