জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি। চলতি সপ্তাহের বাকি কার্যদিবসেও এ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আগে থেকেই শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত পাঁচ দুর্বল ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের ৭ ডিসেম্বর থেকে নির্দিষ্ট সিলিং অনুযায়ী টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হবে বলে প্রচারণা চালিয়েছিল। একই তথ্য ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংকও তাদের গ্রাহকদের জানায়। কিন্তু ঘোষিত সময় পেরিয়ে গেলেও ব্যাংকগুলো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি; কারণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাপত্র এখনো প্রস্তুত হয়নি। এই নির্দেশনা ছাড়া ব্যাংকগুলোর পক্ষে আমানতের টাকা ছাড় করার সুযোগ নেই।
দায়িত্বশীলরা জানান, যেসব গ্রাহকের হিসাবে সুদসহ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত রয়েছে, তাঁরা পুরো টাকা তুলতে পারবেন। দুই লাখ টাকার বেশি আমানত থাকলেও সর্বোচ্চ দুই লাখ তোলার সুযোগ থাকবে। তবে একজন গ্রাহকের একাধিক হিসাব থাকলেও শুধু একটি হিসাবের বিপরীতে টাকা তোলা যাবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে হিসাব বৈধভাবে খোলা থাকতে হবে। যাঁদের আমানতের বিপরীতে ঋণ রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আগে ঋণ সমন্বয় করতে হবে; সুদের হারও নতুনভাবে যোগ হবে।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের জন্য গ্রাহকদের দুই লাখ টাকা ফেরত দিতে প্রয়োজন হবে প্রায় ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যা গভর্নরের অনুমোদনের ওপর নির্ভর করছে। সংশ্লিষ্টরা বলেন, যাচাই-বাছাই শেষে নির্দেশনা দিতে আরও কিছুদিন সময় লাগতে পারে। তবে শুধু দুই লাখ টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণায় ব্যাংক খাতে আস্থা ফিরবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘোষণা শোনার পর ৭ ডিসেম্বর থেকেই গ্রাহকেরা বিভিন্ন শাখায় ভিড় করলেও কেউ টাকা পাননি। শাহজাহানপুরের শিক্ষক শেফালী আক্তার জানান, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইউনিয়ন ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় গিয়ে এক টাকাও পাননি; এর আগে তাঁর মাত্র ৫ হাজার টাকার চেকও বারবার বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ব্যবসায়ী মনির হোসেনও দীর্ঘদিন ধরে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে সঞ্চয়ের টাকা তুলতে ব্যর্থ। একই অভিজ্ঞতার কথা জানান এক্সিম ব্যাংকের গ্রাহক ও টিকাটুলির বাসিন্দা আফিয়া মিমি।
মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ৩৫ হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে সরকার দিয়েছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানত বিমা তহবিল থেকে আসবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। ইতিমধ্যে সরকারি অংশ ছাড় করা হয়েছে।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া বলেন, নতুন ব্যাংকের লক্ষ্য আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, দুই লাখ টাকা ফেরত শিগগির শুরু হবে; ব্যাংক ঘুরে দাঁড়ালে সবার টাকাও পরিশোধ করা হবে, তবে এতে সময় লাগবে।

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি। চলতি সপ্তাহের বাকি কার্যদিবসেও এ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আগে থেকেই শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত পাঁচ দুর্বল ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের ৭ ডিসেম্বর থেকে নির্দিষ্ট সিলিং অনুযায়ী টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হবে বলে প্রচারণা চালিয়েছিল। একই তথ্য ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংকও তাদের গ্রাহকদের জানায়। কিন্তু ঘোষিত সময় পেরিয়ে গেলেও ব্যাংকগুলো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি; কারণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাপত্র এখনো প্রস্তুত হয়নি। এই নির্দেশনা ছাড়া ব্যাংকগুলোর পক্ষে আমানতের টাকা ছাড় করার সুযোগ নেই।
দায়িত্বশীলরা জানান, যেসব গ্রাহকের হিসাবে সুদসহ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত রয়েছে, তাঁরা পুরো টাকা তুলতে পারবেন। দুই লাখ টাকার বেশি আমানত থাকলেও সর্বোচ্চ দুই লাখ তোলার সুযোগ থাকবে। তবে একজন গ্রাহকের একাধিক হিসাব থাকলেও শুধু একটি হিসাবের বিপরীতে টাকা তোলা যাবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে হিসাব বৈধভাবে খোলা থাকতে হবে। যাঁদের আমানতের বিপরীতে ঋণ রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আগে ঋণ সমন্বয় করতে হবে; সুদের হারও নতুনভাবে যোগ হবে।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের জন্য গ্রাহকদের দুই লাখ টাকা ফেরত দিতে প্রয়োজন হবে প্রায় ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যা গভর্নরের অনুমোদনের ওপর নির্ভর করছে। সংশ্লিষ্টরা বলেন, যাচাই-বাছাই শেষে নির্দেশনা দিতে আরও কিছুদিন সময় লাগতে পারে। তবে শুধু দুই লাখ টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণায় ব্যাংক খাতে আস্থা ফিরবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘোষণা শোনার পর ৭ ডিসেম্বর থেকেই গ্রাহকেরা বিভিন্ন শাখায় ভিড় করলেও কেউ টাকা পাননি। শাহজাহানপুরের শিক্ষক শেফালী আক্তার জানান, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইউনিয়ন ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় গিয়ে এক টাকাও পাননি; এর আগে তাঁর মাত্র ৫ হাজার টাকার চেকও বারবার বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ব্যবসায়ী মনির হোসেনও দীর্ঘদিন ধরে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে সঞ্চয়ের টাকা তুলতে ব্যর্থ। একই অভিজ্ঞতার কথা জানান এক্সিম ব্যাংকের গ্রাহক ও টিকাটুলির বাসিন্দা আফিয়া মিমি।
মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ৩৫ হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে সরকার দিয়েছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানত বিমা তহবিল থেকে আসবে ১৫ হাজার কোটি টাকা। ইতিমধ্যে সরকারি অংশ ছাড় করা হয়েছে।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া বলেন, নতুন ব্যাংকের লক্ষ্য আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, দুই লাখ টাকা ফেরত শিগগির শুরু হবে; ব্যাংক ঘুরে দাঁড়ালে সবার টাকাও পরিশোধ করা হবে, তবে এতে সময় লাগবে।

প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে...
৩৩ মিনিট আগে
বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে (বেপজা ইজেড) উইং তাই গার্মেন্টস (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড নামের আরও একটি চীনা কোম্পানি বিনিয়োগ করবে।
প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এ লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বেপজার পক্ষে সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক লি কিংকি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বেপজা জানায়, উইং তাই গার্মেন্টস (বাংলাদেশ) বিভিন্ন ধরনের পোশাক পণ্য, যেমন—নারী, পুরুষ ও বাচ্চাদের জন্য বার্ষিক ১৫ লাখ ৬০ হাজার পিস টপস, টি-শার্ট, ট্রাউজার ও শর্টস এবং ৪০ লাখ ১০ হাজার পিস জ্যাকেট, প্যান্ট ও শর্টস উৎপাদন করবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেপজার সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (এন্টারপ্রাইজ সার্ভিসেস) মো. খুরশিদ আলম, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) সমীর বিশ্বাস, নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজ, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন—অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. ফজলুল হক মজুমদার, উইং তাই গার্মেন্টসের (বাংলাদেশ) কোম্পানি অ্যাডভাইজর এ জেড এম আজিজুর রহমানসহ বেপজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে (বেপজা ইজেড) উইং তাই গার্মেন্টস (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড নামের আরও একটি চীনা কোম্পানি বিনিয়োগ করবে।
প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এ লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বেপজার পক্ষে সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক লি কিংকি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বেপজা জানায়, উইং তাই গার্মেন্টস (বাংলাদেশ) বিভিন্ন ধরনের পোশাক পণ্য, যেমন—নারী, পুরুষ ও বাচ্চাদের জন্য বার্ষিক ১৫ লাখ ৬০ হাজার পিস টপস, টি-শার্ট, ট্রাউজার ও শর্টস এবং ৪০ লাখ ১০ হাজার পিস জ্যাকেট, প্যান্ট ও শর্টস উৎপাদন করবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেপজার সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (এন্টারপ্রাইজ সার্ভিসেস) মো. খুরশিদ আলম, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) সমীর বিশ্বাস, নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজ, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন—অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. ফজলুল হক মজুমদার, উইং তাই গার্মেন্টসের (বাংলাদেশ) কোম্পানি অ্যাডভাইজর এ জেড এম আজিজুর রহমানসহ বেপজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে...
৩৩ মিনিট আগে
বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে সকল পর্যায়ে নিষ্পত্তিযোগ্য নোটিং ই-ডেস্কের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে।
আজ মঙ্গলবার ই-ডেস্ক সিস্টেমের উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সব ডেপুটি গভর্নর, নির্বাহী পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট ডিরেক্টররা উপস্থিত ছিলেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগ-১ (এইচআরডি-১) এবং আইসিটি ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তারা যৌথভাবে সিস্টেমটি ডেভেলপ করেছেন। গভর্নর উদ্বোধনী বক্তব্যে সিস্টেমটি বাস্তবায়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন।
জানা গেছে, ১০ ডিসেম্বর থেকে বিভাগীয় পর্যায়ে ডিরেক্টর লেভেল পর্যন্ত নিষ্পত্তিযোগ্য সব নোটিং ই-ডেস্কের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে সকল পর্যায়ে নিষ্পত্তিযোগ্য নোটিং ই-ডেস্কের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে।
আজ মঙ্গলবার ই-ডেস্ক সিস্টেমের উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সব ডেপুটি গভর্নর, নির্বাহী পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট ডিরেক্টররা উপস্থিত ছিলেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগ-১ (এইচআরডি-১) এবং আইসিটি ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তারা যৌথভাবে সিস্টেমটি ডেভেলপ করেছেন। গভর্নর উদ্বোধনী বক্তব্যে সিস্টেমটি বাস্তবায়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন।
জানা গেছে, ১০ ডিসেম্বর থেকে বিভাগীয় পর্যায়ে ডিরেক্টর লেভেল পর্যন্ত নিষ্পত্তিযোগ্য সব নোটিং ই-ডেস্কের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
১৬ মিনিট আগে
দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে...
৩৩ মিনিট আগে
বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ (হেড অফিস) মারফত ডিসকাউন্ট কমিটির কাছে এ-সংক্রান্ত আবেদন দাখিল করতে পারবেন।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, প্রস্তুতকৃত পোশাক ও চামড়াজাত পণ্যের চালানের বিপরীতে আমদানিকারকদের ডিসকাউন্ট দাবি আগে থেকে করতে পারতেন। গতকাল নতুন করে পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে সুযোগ করে দেয়। পাটজাত পণ্যের রপ্তানির জন্য বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশন সরকারি কমিটির সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। আর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পাটজাত পণ্য রপ্তানি-সংক্রান্ত ডিসকাউন্ট দাবির আবেদনগুলো ডিসকাউন্ট কমিটি বিবেচনা করবে।

দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ (হেড অফিস) মারফত ডিসকাউন্ট কমিটির কাছে এ-সংক্রান্ত আবেদন দাখিল করতে পারবেন।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, প্রস্তুতকৃত পোশাক ও চামড়াজাত পণ্যের চালানের বিপরীতে আমদানিকারকদের ডিসকাউন্ট দাবি আগে থেকে করতে পারতেন। গতকাল নতুন করে পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে সুযোগ করে দেয়। পাটজাত পণ্যের রপ্তানির জন্য বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশন সরকারি কমিটির সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। আর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পাটজাত পণ্য রপ্তানি-সংক্রান্ত ডিসকাউন্ট দাবির আবেদনগুলো ডিসকাউন্ট কমিটি বিবেচনা করবে।

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২.২৭ থেকে ১২২.২৯ টাকা, আর গড় কাট-অফ রেট ছিল ১২২.২৯ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নিলামের মাধ্যমে ২৫১ কোটি ৪০ লাখ ডলার (২.৫১ বিলিয়ন ডলার) কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১৩ জুলাই থেকে মাল্টিপল প্রাইস অকশনের মাধ্যমে ডলার কেনার কার্যক্রম শুরু হয়। এ প্রক্রিয়ায় সংগ্রহকৃত বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে সরবরাহ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, গতকাল মাল্টিপল প্রাইস অকশনের মাধ্যমে ১৩ ব্যাংক থেকে ২০২ মিলিয়ন বা ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কেনা হয়েছে। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরে নিলাম পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক মোট ২৫১ কোটি ৪০ লাখ ডলার কিনেছে।

বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহকে সহায়তা দিতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ মঙ্গলবার ১৩টি ব্যাংক থেকে আরও ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার (২০২ মিলিয়ন ডলার) কেনা হয়েছে।
এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২.২৭ থেকে ১২২.২৯ টাকা, আর গড় কাট-অফ রেট ছিল ১২২.২৯ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নিলামের মাধ্যমে ২৫১ কোটি ৪০ লাখ ডলার (২.৫১ বিলিয়ন ডলার) কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১৩ জুলাই থেকে মাল্টিপল প্রাইস অকশনের মাধ্যমে ডলার কেনার কার্যক্রম শুরু হয়। এ প্রক্রিয়ায় সংগ্রহকৃত বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে সরবরাহ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, গতকাল মাল্টিপল প্রাইস অকশনের মাধ্যমে ১৩ ব্যাংক থেকে ২০২ মিলিয়ন বা ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কেনা হয়েছে। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরে নিলাম পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক মোট ২৫১ কোটি ৪০ লাখ ডলার কিনেছে।

আগাম ঘোষণা দিয়েও একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা কোনো ব্যাংকই আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেনি। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রাহকের সুদসহ সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া গত সোমবার পর্যন্ত শুরু করা সম্ভব হয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রতিষ্ঠানটি তৈরি পোশাক খাতে বিনিয়োগ করবে ১ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ হাজার ১৫৮ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাইজেশনের পথযাত্রায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছে। ই-ডেস্ক সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন যুগে প্রবেশ করল। এখন থেকে গতানুগতিক নোটিং সিস্টেমের বাইরে অনলাইনভিত্তিক নোটিং সিস্টেম চালু হবে। শুরুতে শুধু প্রধান কার্যালয়ে এই সিস্টেমটি চালু করা হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
দেশে তৈরি পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ডিসকাউন্ট দাবি-সংক্রান্ত আবেদন করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক বিদেশিরা পণ্য জাহাজীকরণের তথ্যসহ ডিসকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদিত ডিলাররা প্রচলিত নিয়মনীতি ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে...
৩৩ মিনিট আগে