শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর ২১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আজ বৃহস্পতিবার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে (অনলাইন ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ।
বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং নিরীক্ষা প্রতিবেদন গৃহীত ও অনুমোদিত হয়। এছাড়াও ২০২১ সালের সমাপ্ত বছরে শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশসহ মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদিত হয়। সভায় ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব এম. শহীদুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ব্যাংকের ইভিপি ও কোম্পানি সচিব জনাব মো. আবুল বাশার।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ ও জনাব মো. গোলাম কুদ্দুস, পরিচালকবৃন্দ জনাব মো. সানাউল্লাহ সাহিদ, জনাব মো. হারুন মিয়া, জনাব মো. আব্দুল বারেক, জনাব আব্দুল হালিম, জনাব আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, খন্দকার শাকিব আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌহিদুর রহমান, জনাব এ কে আজাদ, জনাব ফকির আখতারুজ্জামান, জনাব মো. মশিউর রহমান চমক, মিসেস তাহেরা ফারুক, মিসেস জেবুন নাহার, জনাব ফকির মাশরিকুজ্জামান, স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব একরামুল হক, জনাব কে. এ. এম. মাজেদুর রহমান ও জনাব নাসির উদ্দিন আহমেদ, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এস. এম. মঈনুদ্দীন চৌধুরী ও মিঞা কামরুল হাসান চৌধুরী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ জনাব মো. শাহ্জাহান সিরাজ, জনাব এম. আখতার হোসেন ও জনাব নাসিম সেকান্দার, ব্যাংকের আইন উপদেষ্টা ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজীজ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এর প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এর প্রতিনিধি, ব্যাংকের বহিঃনিরীক্ষক একনাবিন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম এর প্রতিনিধি ও পরিচালক জনাব ফয়েজ আহমেদ, ইন্ডিপেনডেন্ট স্ক্রুটিনাইজার চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম-আর্টিসান এর প্রতিনিধি জনাব আহসান হাবীব, ব্যাংকের সিএফও জনাব মো. জাফর ছাদেক, এফসিএ এবং শেয়ার হোল্ডারগণ অনলাইনে উক্ত এজিএম এ অংশগ্রহণ করেন।
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর ২১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আজ বৃহস্পতিবার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে (অনলাইন ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ।
বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং নিরীক্ষা প্রতিবেদন গৃহীত ও অনুমোদিত হয়। এছাড়াও ২০২১ সালের সমাপ্ত বছরে শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশসহ মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদিত হয়। সভায় ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব এম. শহীদুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ব্যাংকের ইভিপি ও কোম্পানি সচিব জনাব মো. আবুল বাশার।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ ও জনাব মো. গোলাম কুদ্দুস, পরিচালকবৃন্দ জনাব মো. সানাউল্লাহ সাহিদ, জনাব মো. হারুন মিয়া, জনাব মো. আব্দুল বারেক, জনাব আব্দুল হালিম, জনাব আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, খন্দকার শাকিব আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌহিদুর রহমান, জনাব এ কে আজাদ, জনাব ফকির আখতারুজ্জামান, জনাব মো. মশিউর রহমান চমক, মিসেস তাহেরা ফারুক, মিসেস জেবুন নাহার, জনাব ফকির মাশরিকুজ্জামান, স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব একরামুল হক, জনাব কে. এ. এম. মাজেদুর রহমান ও জনাব নাসির উদ্দিন আহমেদ, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এস. এম. মঈনুদ্দীন চৌধুরী ও মিঞা কামরুল হাসান চৌধুরী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ জনাব মো. শাহ্জাহান সিরাজ, জনাব এম. আখতার হোসেন ও জনাব নাসিম সেকান্দার, ব্যাংকের আইন উপদেষ্টা ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজীজ, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এর প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এর প্রতিনিধি, ব্যাংকের বহিঃনিরীক্ষক একনাবিন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম এর প্রতিনিধি ও পরিচালক জনাব ফয়েজ আহমেদ, ইন্ডিপেনডেন্ট স্ক্রুটিনাইজার চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম-আর্টিসান এর প্রতিনিধি জনাব আহসান হাবীব, ব্যাংকের সিএফও জনাব মো. জাফর ছাদেক, এফসিএ এবং শেয়ার হোল্ডারগণ অনলাইনে উক্ত এজিএম এ অংশগ্রহণ করেন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৯ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১০ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে