অনলাইন ডেস্ক
পরিবার সঞ্চয়পত্রের নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন এনেছে সরকার। এখন থেকে একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকার পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এই সঞ্চয়পত্র যৌথ নামে কেনা যাবে না এবং প্রতিষ্ঠানের টাকাও এই সঞ্চয়পত্রে খাটানো যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ—সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ২০১২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপন বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১৮ বছর এবং তার বেশি বয়সের যে কোনো বাংলাদেশি নারী, যে কোনো বাংলাদেশি শারীরিক প্রতিবন্ধী (পুরুষ ও নারী) এবং ৬৫ ও তার বেশি বয়সের বয়োজ্যেষ্ঠ যে কোনো বাংলাদেশি পুরুষ নির্ধারিত ফরমে এই সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করতে পারবেন। একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকার এই সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এই সঞ্চয়পত্র যৌথ নামে কেনা যাবে না এবং প্রতিষ্ঠানের টাকাও এই সঞ্চয়পত্রে খাটানো যাবে না।
এর আগে, গত বুধবার সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার বাড়িয়ে আদেশ জারি করে আইআরডি। মেয়াদ পূরণ সাপেক্ষে সঞ্চয়পত্রের ধরন অনুসারে এ হার বেড়ে হয়েছে সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত। অর্থ বিভাগের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে আইআরডি এই সিদ্ধান্ত নেয়।
এতে সর্বোচ্চ মুনাফা পাবেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁদের পেনশনার সঞ্চয়পত্রে। নতুন হারে কোনো সঞ্চয়পত্রেই মুনাফার হার ১২ শতাংশের কম হবে না। আবার বিনিয়োগ সীমার ভিত্তিতেও মুনাফার হারে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে সাড়ে ৭ লাখ টাকার কম বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে একরকম। আর সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে কম। অর্থাৎ, কম বিনিয়োগে তুলনামূলক বেশি মুনাফা আর বেশি বিনিয়োগে কিছুটা কম মুনাফা।
এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে যাঁরা সঞ্চয়পত্র কিনেছেন, তাঁরাই নতুন হারে মুনাফা পাবেন। যাঁদের এরই মধ্যে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ রয়েছে, তাঁরা আগের হারেই মুনাফা পাবেন।
পরিবার সঞ্চয়পত্রের নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন এনেছে সরকার। এখন থেকে একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকার পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এই সঞ্চয়পত্র যৌথ নামে কেনা যাবে না এবং প্রতিষ্ঠানের টাকাও এই সঞ্চয়পত্রে খাটানো যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ—সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ২০১২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপন বাতিল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১৮ বছর এবং তার বেশি বয়সের যে কোনো বাংলাদেশি নারী, যে কোনো বাংলাদেশি শারীরিক প্রতিবন্ধী (পুরুষ ও নারী) এবং ৬৫ ও তার বেশি বয়সের বয়োজ্যেষ্ঠ যে কোনো বাংলাদেশি পুরুষ নির্ধারিত ফরমে এই সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করতে পারবেন। একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকার এই সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এই সঞ্চয়পত্র যৌথ নামে কেনা যাবে না এবং প্রতিষ্ঠানের টাকাও এই সঞ্চয়পত্রে খাটানো যাবে না।
এর আগে, গত বুধবার সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার বাড়িয়ে আদেশ জারি করে আইআরডি। মেয়াদ পূরণ সাপেক্ষে সঞ্চয়পত্রের ধরন অনুসারে এ হার বেড়ে হয়েছে সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত। অর্থ বিভাগের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে আইআরডি এই সিদ্ধান্ত নেয়।
এতে সর্বোচ্চ মুনাফা পাবেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁদের পেনশনার সঞ্চয়পত্রে। নতুন হারে কোনো সঞ্চয়পত্রেই মুনাফার হার ১২ শতাংশের কম হবে না। আবার বিনিয়োগ সীমার ভিত্তিতেও মুনাফার হারে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে সাড়ে ৭ লাখ টাকার কম বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে একরকম। আর সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে কম। অর্থাৎ, কম বিনিয়োগে তুলনামূলক বেশি মুনাফা আর বেশি বিনিয়োগে কিছুটা কম মুনাফা।
এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে যাঁরা সঞ্চয়পত্র কিনেছেন, তাঁরাই নতুন হারে মুনাফা পাবেন। যাঁদের এরই মধ্যে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ রয়েছে, তাঁরা আগের হারেই মুনাফা পাবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে