নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা বাজেট উপস্থাপন করেছেন। প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়েছে। যা দেশের জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
বাজেট বিশ্লেষণের বর্ণনায় দেখা গেছে, নতুন অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য সরকারকে বেশি নির্ভর করতে হবে ব্যাংকিং খাতের ওপর। এই খাত থেকে নিট ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ ৬৮ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেওয়া হবে ৩৮ হাজার ১৪২ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক থেকে ঋণ লক্ষ্য ছিল ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। পরবর্তী সময়ে সংশোধিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ৮৭ হাজার ২৮৭ কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের ব্যাংক বহির্ভূত ঋণের মধ্যে শুধু সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। এটি ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। এছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে বিদেশি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে নিট ঋণ নেওয়া হবে ৯৫ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। আর ঋণ পরিশোধে ব্যয় করা হবে ১৭৮ হাজার কোটি টাকা।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
এদিকে চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। পরে এটি সংশোধন করে নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা বাজেট উপস্থাপন করেছেন। প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়েছে। যা দেশের জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
বাজেট বিশ্লেষণের বর্ণনায় দেখা গেছে, নতুন অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য সরকারকে বেশি নির্ভর করতে হবে ব্যাংকিং খাতের ওপর। এই খাত থেকে নিট ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ ৬৮ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেওয়া হবে ৩৮ হাজার ১৪২ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক থেকে ঋণ লক্ষ্য ছিল ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। পরবর্তী সময়ে সংশোধিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ৮৭ হাজার ২৮৭ কোটি টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের ব্যাংক বহির্ভূত ঋণের মধ্যে শুধু সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। এটি ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। এছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে বিদেশি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে নিট ঋণ নেওয়া হবে ৯৫ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। আর ঋণ পরিশোধে ব্যয় করা হবে ১৭৮ হাজার কোটি টাকা।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
এদিকে চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। পরে এটি সংশোধন করে নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৪ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৪ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে