বিজ্ঞপ্তি

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষ থেকে ভাইস চেয়ারপারসন সাচিমি হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সম্মানিত ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মি জেরাল্ড চোন যৌথভাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলমসহ র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ও এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারা।
ক্রেতাদের নতুন সিরিজের প্রতি আকর্ষণের কথা চিন্তা করে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস বরাবরই প্রিমিয়াম সিরিজ টিভি সবার আগে বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বাংলামোটরের সোনারতরী টাওয়ারে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নতুন সিরিজের এ টিভিসহ এলজির সব পণ্য পাওয়া যাবে দেশব্যাপী র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের বিভিন্ন শোরুম ও অনলাইন স্টোরে (shop.rangs.com.bd)।
উদ্বোধনী অফার হিসেবে এলজি ওলেড ইভো সি-৪-এর সঙ্গে থাকছে ফাইভ স্টার হোটেল দ্য কক্স টুডেতে ৩ দিন ২ রাতের কাপল ট্যুর প্যাকেজ।
লেটেস্ট মডেলের এই টিভিতে ব্রাইটনেস বুস্টার থাকার কারণে আগের তুলনায় ৩০ পারসেন্ট বেশি ব্রাইট ডিসপ্লে পাওয়া যাবে। আলফা ০৯,০৭ জেনারেশন প্রসেসর ব্যবহৃত হওয়ার জন্য যেকোনো গেম খেলা যাবে একদম নিরবচ্ছিন্নভাবে। ভার্চুয়াল ৯.১. ২ আপ-মিক্স অবজেক্ট বেজড ৩ডি সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেমে উপভোগ করা যাবে অনন্য সাউন্ড অ্যান্ড মিউজিক। আরও থাকছে আলট্রা স্লিম ডিজাইন এবং হ্যান্ডস-ফ্রি ভয়েস কমান্ড। চোখের প্রশান্তি দেয় এমন ডিসপ্লে টেকনোলজি ব্যবহার করার জন্য ৫০ পারসেন্ট কম ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি ও ফ্লিকার-ফ্রি টিভি দেখার অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে এই টিভিতে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড গত ৪০ বছর থেকে বাংলাদেশের বাজারে অফিশিয়াল ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাত করছে ও নিশ্চিত করে যাচ্ছে অফিশিয়াল বিক্রয়-উত্তর সেবা।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষ থেকে ভাইস চেয়ারপারসন সাচিমি হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সম্মানিত ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মি জেরাল্ড চোন যৌথভাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলমসহ র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ও এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারা।
ক্রেতাদের নতুন সিরিজের প্রতি আকর্ষণের কথা চিন্তা করে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস বরাবরই প্রিমিয়াম সিরিজ টিভি সবার আগে বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বাংলামোটরের সোনারতরী টাওয়ারে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নতুন সিরিজের এ টিভিসহ এলজির সব পণ্য পাওয়া যাবে দেশব্যাপী র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের বিভিন্ন শোরুম ও অনলাইন স্টোরে (shop.rangs.com.bd)।
উদ্বোধনী অফার হিসেবে এলজি ওলেড ইভো সি-৪-এর সঙ্গে থাকছে ফাইভ স্টার হোটেল দ্য কক্স টুডেতে ৩ দিন ২ রাতের কাপল ট্যুর প্যাকেজ।
লেটেস্ট মডেলের এই টিভিতে ব্রাইটনেস বুস্টার থাকার কারণে আগের তুলনায় ৩০ পারসেন্ট বেশি ব্রাইট ডিসপ্লে পাওয়া যাবে। আলফা ০৯,০৭ জেনারেশন প্রসেসর ব্যবহৃত হওয়ার জন্য যেকোনো গেম খেলা যাবে একদম নিরবচ্ছিন্নভাবে। ভার্চুয়াল ৯.১. ২ আপ-মিক্স অবজেক্ট বেজড ৩ডি সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেমে উপভোগ করা যাবে অনন্য সাউন্ড অ্যান্ড মিউজিক। আরও থাকছে আলট্রা স্লিম ডিজাইন এবং হ্যান্ডস-ফ্রি ভয়েস কমান্ড। চোখের প্রশান্তি দেয় এমন ডিসপ্লে টেকনোলজি ব্যবহার করার জন্য ৫০ পারসেন্ট কম ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি ও ফ্লিকার-ফ্রি টিভি দেখার অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে এই টিভিতে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড গত ৪০ বছর থেকে বাংলাদেশের বাজারে অফিশিয়াল ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাত করছে ও নিশ্চিত করে যাচ্ছে অফিশিয়াল বিক্রয়-উত্তর সেবা।
বিজ্ঞপ্তি

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষ থেকে ভাইস চেয়ারপারসন সাচিমি হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সম্মানিত ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মি জেরাল্ড চোন যৌথভাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলমসহ র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ও এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারা।
ক্রেতাদের নতুন সিরিজের প্রতি আকর্ষণের কথা চিন্তা করে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস বরাবরই প্রিমিয়াম সিরিজ টিভি সবার আগে বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বাংলামোটরের সোনারতরী টাওয়ারে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নতুন সিরিজের এ টিভিসহ এলজির সব পণ্য পাওয়া যাবে দেশব্যাপী র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের বিভিন্ন শোরুম ও অনলাইন স্টোরে (shop.rangs.com.bd)।
উদ্বোধনী অফার হিসেবে এলজি ওলেড ইভো সি-৪-এর সঙ্গে থাকছে ফাইভ স্টার হোটেল দ্য কক্স টুডেতে ৩ দিন ২ রাতের কাপল ট্যুর প্যাকেজ।
লেটেস্ট মডেলের এই টিভিতে ব্রাইটনেস বুস্টার থাকার কারণে আগের তুলনায় ৩০ পারসেন্ট বেশি ব্রাইট ডিসপ্লে পাওয়া যাবে। আলফা ০৯,০৭ জেনারেশন প্রসেসর ব্যবহৃত হওয়ার জন্য যেকোনো গেম খেলা যাবে একদম নিরবচ্ছিন্নভাবে। ভার্চুয়াল ৯.১. ২ আপ-মিক্স অবজেক্ট বেজড ৩ডি সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেমে উপভোগ করা যাবে অনন্য সাউন্ড অ্যান্ড মিউজিক। আরও থাকছে আলট্রা স্লিম ডিজাইন এবং হ্যান্ডস-ফ্রি ভয়েস কমান্ড। চোখের প্রশান্তি দেয় এমন ডিসপ্লে টেকনোলজি ব্যবহার করার জন্য ৫০ পারসেন্ট কম ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি ও ফ্লিকার-ফ্রি টিভি দেখার অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে এই টিভিতে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড গত ৪০ বছর থেকে বাংলাদেশের বাজারে অফিশিয়াল ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাত করছে ও নিশ্চিত করে যাচ্ছে অফিশিয়াল বিক্রয়-উত্তর সেবা।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষ থেকে ভাইস চেয়ারপারসন সাচিমি হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সম্মানিত ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মি জেরাল্ড চোন যৌথভাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলমসহ র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ও এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারা।
ক্রেতাদের নতুন সিরিজের প্রতি আকর্ষণের কথা চিন্তা করে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস বরাবরই প্রিমিয়াম সিরিজ টিভি সবার আগে বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার বাংলামোটরের সোনারতরী টাওয়ারে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নতুন সিরিজের এ টিভিসহ এলজির সব পণ্য পাওয়া যাবে দেশব্যাপী র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের বিভিন্ন শোরুম ও অনলাইন স্টোরে (shop.rangs.com.bd)।
উদ্বোধনী অফার হিসেবে এলজি ওলেড ইভো সি-৪-এর সঙ্গে থাকছে ফাইভ স্টার হোটেল দ্য কক্স টুডেতে ৩ দিন ২ রাতের কাপল ট্যুর প্যাকেজ।
লেটেস্ট মডেলের এই টিভিতে ব্রাইটনেস বুস্টার থাকার কারণে আগের তুলনায় ৩০ পারসেন্ট বেশি ব্রাইট ডিসপ্লে পাওয়া যাবে। আলফা ০৯,০৭ জেনারেশন প্রসেসর ব্যবহৃত হওয়ার জন্য যেকোনো গেম খেলা যাবে একদম নিরবচ্ছিন্নভাবে। ভার্চুয়াল ৯.১. ২ আপ-মিক্স অবজেক্ট বেজড ৩ডি সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেমে উপভোগ করা যাবে অনন্য সাউন্ড অ্যান্ড মিউজিক। আরও থাকছে আলট্রা স্লিম ডিজাইন এবং হ্যান্ডস-ফ্রি ভয়েস কমান্ড। চোখের প্রশান্তি দেয় এমন ডিসপ্লে টেকনোলজি ব্যবহার করার জন্য ৫০ পারসেন্ট কম ক্ষতিকর বেগুনি রশ্মি ও ফ্লিকার-ফ্রি টিভি দেখার অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে এই টিভিতে।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড গত ৪০ বছর থেকে বাংলাদেশের বাজারে অফিশিয়াল ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাত করছে ও নিশ্চিত করে যাচ্ছে অফিশিয়াল বিক্রয়-উত্তর সেবা।

দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি।
৪ ঘণ্টা আগে
সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক।
৫ ঘণ্টা আগে
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)। গত সোমবার এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে। গবেষণা-উন্নয়ন, উৎপাদন সম্প্রসারণ ও মূলধন সংগ্রহে পুঁজিবাজার হতে পারে বড় সহায়তা। তাই নীতিগত স্থিতিশীলতা, কর প্রণোদনা ও স্বচ্ছ বাজারকাঠামো নিশ্চিত করা জরুরি।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) কার্যালয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও বিএপিআইয়ের মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। সভায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ও বিএপিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মুক্তাদিরের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা জানান, দেশের ওষুধশিল্প ২০২৫ সালের মধ্যে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বর্তমানে ২৫৭টি কার্যকর ওষুধ কোম্পানির উৎপাদিত ওষুধ ১৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। জিডিপিতে ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের অবদান ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
বিএপিআই সভাপতি এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আব্দুল মুক্তাদির বলেন, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগযোগ্য অর্থের সরবরাহ, নীতিগত স্থিতিশীলতা ও করকাঠামোর সামঞ্জস্য নিশ্চিত করা জরুরি। বেসরকারি খাতে ঋণগ্রহণ ও রপ্তানি আয় কমছে, যা বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
আব্দুল মুক্তাদির বলেন, নীতিমালা ঘন ঘন পরিবর্তন করলে বিনিয়োগকারীর আস্থা নষ্ট হয়। পাবলিক ও প্রাইভেট কোম্পানির সমান করহার তালিকাভুক্তিকে নিরুৎসাহিত করে। পাবলিক কোম্পানির জন্য কর সুবিধা নিশ্চিত করা উচিত। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ মানে সম্পদের তারল্য বাড়ানো, যা ব্যাংক আমানতের তুলনায় বেশি সুবিধাজনক।
ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারকে কার্যকর, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রবৃদ্ধিমুখী করতে রূপান্তর প্রক্রিয়া চলছে। দেশের দীর্ঘমেয়াদি মূলধন জোগানে পুঁজিবাজার হতে পারে অন্যতম উৎস।
মমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ডিএসইতে বর্তমানে ৩৪টি ফার্মাসিউটিক্যালস ও কেমিক্যাল কোম্পানি তালিকাভুক্ত। স্থানীয়ভাবে ৯৮ শতাংশ ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। মূল বোর্ড ছাড়াও এসএমই এবং অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) বিভিন্ন আকারের প্রতিষ্ঠান দ্রুত লিস্টিং করতে পারবে, যা ব্যাংকনির্ভরতা কমাতে সহায়তা করবে।
ডেল্টা ফার্মা লিমিটেডের এমডি ও বিএপিআই সেক্রেটারি জেনারেল ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান এখনো রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স ও লিস্টিং সুবিধা নিতে পারছে না। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হলে কর সুবিধা, বিভিন্ন সম্মাননা, ব্র্যান্ড মর্যাদা ও ব্যবসায়িক অগ্রাধিকার পাওয়া যায়। এই সুবিধা শিল্প খাতকে শেয়ারবাজারে আসতে উৎসাহিত করবে।
ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ওষুধশিল্প আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। ভালো প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকাভুক্তি হলে প্রবৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। ভালো উদ্যোক্তারা বাজারে না এলে দুর্বল প্রতিষ্ঠান সুযোগ নেবে।
ডিএসই পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, অর্জিত মুনাফা কাজে লাগানোর কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ টেকসই নির্ধারণ করে। বড় কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হলে বাজার আরও শক্তিশালী হবে।
ডিএসইর আরেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, বিশ্বের বড় ওষুধ কোম্পানিগুলো নিজ নিজ দেশের স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত। তালিকাভুক্তি স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও আস্থা বাড়ায়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও এটি একটি বড় সুযোগ।
রেনাটা পিএলসির এমডি ও সিইও সৈয়দ এস কায়সার কবির বলেন, তালিকাভুক্তি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ায়। স্বচ্ছ আর্থিক তথ্য পাওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
বাংলাদেশ ল্যাম্পস পিএলসির এমডি ও সিইও সিমিন রহমান বলেন, উচ্চ সুদ ও মুদ্রার অবমূল্যায়নে ব্যবসায়ীরা চাপে আছেন। তা সত্ত্বেও ভবিষ্যতে পরিস্থিতি অনুকূলে এলে লিস্টিং বিবেচনা করা যেতে পারে।
বাংলাদেশ অ্যাগ্রোকেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অ্যাগ্রোকেমিক্যাল খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বাধা কমায় নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। পুঁজিবাজার সচেতনভাবে কাজ করলে নন-লিস্টেড অনেক প্রতিষ্ঠান যুক্ত হতে আগ্রহ দেখাবে।

দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে। গবেষণা-উন্নয়ন, উৎপাদন সম্প্রসারণ ও মূলধন সংগ্রহে পুঁজিবাজার হতে পারে বড় সহায়তা। তাই নীতিগত স্থিতিশীলতা, কর প্রণোদনা ও স্বচ্ছ বাজারকাঠামো নিশ্চিত করা জরুরি।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) কার্যালয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও বিএপিআইয়ের মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। সভায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ও বিএপিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মুক্তাদিরের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা জানান, দেশের ওষুধশিল্প ২০২৫ সালের মধ্যে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বর্তমানে ২৫৭টি কার্যকর ওষুধ কোম্পানির উৎপাদিত ওষুধ ১৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। জিডিপিতে ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের অবদান ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
বিএপিআই সভাপতি এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আব্দুল মুক্তাদির বলেন, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগযোগ্য অর্থের সরবরাহ, নীতিগত স্থিতিশীলতা ও করকাঠামোর সামঞ্জস্য নিশ্চিত করা জরুরি। বেসরকারি খাতে ঋণগ্রহণ ও রপ্তানি আয় কমছে, যা বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
আব্দুল মুক্তাদির বলেন, নীতিমালা ঘন ঘন পরিবর্তন করলে বিনিয়োগকারীর আস্থা নষ্ট হয়। পাবলিক ও প্রাইভেট কোম্পানির সমান করহার তালিকাভুক্তিকে নিরুৎসাহিত করে। পাবলিক কোম্পানির জন্য কর সুবিধা নিশ্চিত করা উচিত। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ মানে সম্পদের তারল্য বাড়ানো, যা ব্যাংক আমানতের তুলনায় বেশি সুবিধাজনক।
ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারকে কার্যকর, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রবৃদ্ধিমুখী করতে রূপান্তর প্রক্রিয়া চলছে। দেশের দীর্ঘমেয়াদি মূলধন জোগানে পুঁজিবাজার হতে পারে অন্যতম উৎস।
মমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ডিএসইতে বর্তমানে ৩৪টি ফার্মাসিউটিক্যালস ও কেমিক্যাল কোম্পানি তালিকাভুক্ত। স্থানীয়ভাবে ৯৮ শতাংশ ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। মূল বোর্ড ছাড়াও এসএমই এবং অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) বিভিন্ন আকারের প্রতিষ্ঠান দ্রুত লিস্টিং করতে পারবে, যা ব্যাংকনির্ভরতা কমাতে সহায়তা করবে।
ডেল্টা ফার্মা লিমিটেডের এমডি ও বিএপিআই সেক্রেটারি জেনারেল ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান এখনো রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স ও লিস্টিং সুবিধা নিতে পারছে না। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হলে কর সুবিধা, বিভিন্ন সম্মাননা, ব্র্যান্ড মর্যাদা ও ব্যবসায়িক অগ্রাধিকার পাওয়া যায়। এই সুবিধা শিল্প খাতকে শেয়ারবাজারে আসতে উৎসাহিত করবে।
ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ওষুধশিল্প আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। ভালো প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকাভুক্তি হলে প্রবৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। ভালো উদ্যোক্তারা বাজারে না এলে দুর্বল প্রতিষ্ঠান সুযোগ নেবে।
ডিএসই পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, অর্জিত মুনাফা কাজে লাগানোর কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ টেকসই নির্ধারণ করে। বড় কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হলে বাজার আরও শক্তিশালী হবে।
ডিএসইর আরেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, বিশ্বের বড় ওষুধ কোম্পানিগুলো নিজ নিজ দেশের স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত। তালিকাভুক্তি স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও আস্থা বাড়ায়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও এটি একটি বড় সুযোগ।
রেনাটা পিএলসির এমডি ও সিইও সৈয়দ এস কায়সার কবির বলেন, তালিকাভুক্তি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ায়। স্বচ্ছ আর্থিক তথ্য পাওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
বাংলাদেশ ল্যাম্পস পিএলসির এমডি ও সিইও সিমিন রহমান বলেন, উচ্চ সুদ ও মুদ্রার অবমূল্যায়নে ব্যবসায়ীরা চাপে আছেন। তা সত্ত্বেও ভবিষ্যতে পরিস্থিতি অনুকূলে এলে লিস্টিং বিবেচনা করা যেতে পারে।
বাংলাদেশ অ্যাগ্রোকেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অ্যাগ্রোকেমিক্যাল খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বাধা কমায় নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। পুঁজিবাজার সচেতনভাবে কাজ করলে নন-লিস্টেড অনেক প্রতিষ্ঠান যুক্ত হতে আগ্রহ দেখাবে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি।
৪ ঘণ্টা আগে
সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক।
৫ ঘণ্টা আগে
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)। গত সোমবার এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি। মূলত খাদ্যপণ্যের দাম কমায় অক্টোবরে গড় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় এখন বেশি।
আজ বুধবার মাসিক ভোক্তা মূল্যসূচকে (সিপিআই) মূল্যস্ফীতির এসব তথ্য তুলে ধরেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সিপিআইয়ের তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের অক্টোবর মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি কমেছে ২ দশমিক ৭ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১৭ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৪ সালের অক্টোবরে যে পণ্য ১০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল, একই পণ্য গত অক্টোবরে কিনতে হয়েছে ১০৮ টাকা ১৭ পয়সায়।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি ছিল। চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে রাখার কথা বলা হয়েছে। সে লক্ষ্যে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত মুদ্রানীতি অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর) জন্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল গড় মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনা। তবে মূল্যস্ফীতি এখনো লক্ষ্যমাত্রার ওপরে থাকায় এই অর্থবছরের জন্য এ লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে।
সিপিআইয়ের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৭ দশকি ০৮ শতাংশ হয়েছে; যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যদিও এক বছর আগে একই সময়ে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে প্রায় সাড়ে ৫ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও এ সময় দেশের খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ; যা সেপ্টেম্বরে কমে হয়েছিল ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
সর্বশেষ এ মাসে গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়েছে। অক্টোবরে শহরে বেশি দামে পণ্য কিনতে হয়েছে। এ সময় গ্রাম এলাকায় গড় মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ, কিন্তু একই সময়ে শহরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ; যা আগের মাস সেপ্টেম্বরে ছিল উল্টো। ওই মাসে শহরের তুলনায় গ্রামে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি ছিল।
অক্টোবরে গ্রাম এলাকায় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ ছিল। একই সময়ে শহরের নাগরিকদের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি। মূলত খাদ্যপণ্যের দাম কমায় অক্টোবরে গড় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় এখন বেশি।
আজ বুধবার মাসিক ভোক্তা মূল্যসূচকে (সিপিআই) মূল্যস্ফীতির এসব তথ্য তুলে ধরেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সিপিআইয়ের তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের অক্টোবর মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি কমেছে ২ দশমিক ৭ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১৭ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৪ সালের অক্টোবরে যে পণ্য ১০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল, একই পণ্য গত অক্টোবরে কিনতে হয়েছে ১০৮ টাকা ১৭ পয়সায়।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি ছিল। চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে রাখার কথা বলা হয়েছে। সে লক্ষ্যে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত মুদ্রানীতি অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর) জন্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল গড় মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনা। তবে মূল্যস্ফীতি এখনো লক্ষ্যমাত্রার ওপরে থাকায় এই অর্থবছরের জন্য এ লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে।
সিপিআইয়ের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৭ দশকি ০৮ শতাংশ হয়েছে; যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যদিও এক বছর আগে একই সময়ে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে প্রায় সাড়ে ৫ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও এ সময় দেশের খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ; যা সেপ্টেম্বরে কমে হয়েছিল ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
সর্বশেষ এ মাসে গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়েছে। অক্টোবরে শহরে বেশি দামে পণ্য কিনতে হয়েছে। এ সময় গ্রাম এলাকায় গড় মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ, কিন্তু একই সময়ে শহরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ; যা আগের মাস সেপ্টেম্বরে ছিল উল্টো। ওই মাসে শহরের তুলনায় গ্রামে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি ছিল।
অক্টোবরে গ্রাম এলাকায় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ ছিল। একই সময়ে শহরের নাগরিকদের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ৮ দশমিক ৫১ শতাংশ।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক।
৫ ঘণ্টা আগে
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)। গত সোমবার এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক। তাঁদের কাজ হবে ব্যবসা পরিচালনা, আইটি নিরাপত্তা, মানবসম্পদ বিভাগ নিয়ন্ত্রণ ও শাখার দায়িত্ব বণ্টন। মার্জারের পুরো প্রক্রিয়া শেষে নতুন ব্যাংকের নামে নতুন কার্যক্রম শুরু হবে। ব্যাংক অকার্যকর হলেও আগের নামেই এলসি, আমানত ও চেক নিষ্পত্তি হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, জাকির হোসেন চৌধুরী, মো. কবির আহাম্মদসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।
গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘পাঁচ শরিয়াহ ব্যাংকের বোর্ড বাতিল হলেও গ্রাহকসেবায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। ব্যাংকগুলোর পেমেন্ট, রেমিট্যান্স, এলসিসহ সব ধরনের কার্যক্রম আগের মতোই চলবে। পাঁচটি ব্যাংকের মোট ৭৫০টি শাখা ও ৭৫ লাখ আমানতকারী রয়েছে। আমরা তাদের নিরাপত্তা দিতে চাই। ব্যাংকগুলো যেহেতু সরকারের অধীনে যাচ্ছে, তাই আমানতকারীদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ। ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হলেও যাঁদের প্রয়োজন আছে, তাঁরাই শুধু অর্থ উত্তোলন করবেন। অযথা ব্যাংকে টাকা তোলার জন্য ভিড় করবেন না।’
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে জানতে চাইলে গভর্নর জানান, বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের আমানতের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক শিগগির একটি নির্দেশনা জারি করবে। ইসলামি ব্যাংক তার টাকার জন্য মুনাফা পাবে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকগুলোর দায়িত্ব সরকার নিলেও বেসরকারি নিয়মেই চলবে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামোতে কোনো ধরনের পরিবর্তন হবে না। বিদ্যমান বেতনকাঠামো অনুযায়ী কর্মকর্তারা বেতন-ভাতা পাবেন।
গভর্নর আরও বলেন, পাঁচ ইসলামি ব্যাংক মিলেই দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামি ব্যাংক হবে। নতুন এ সমন্বিত ব্যাংকের পেইড-আপ ক্যাপিটাল হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা; যা বর্তমানে দেশের যেকোনো ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি।
শেয়ারহোল্ডারদের বিষয়ে আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন নেগেটিভ। তাই শেয়ারের ভ্যালু জিরো বিবেচনা করা হবে। কাউকেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনযায়ী সব কোম্পানির মালিককে লভ্যাংশের পাশাপাশি ক্ষতির ভাগও নিতে হয়। কিন্তু আমরা এসব ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জরিমানা করছি না। শুধু শেয়ারমূল্যগুলো শূন্য বিবেচনা করছি। অন্য দেশে হলে তাদের থেকে জরিমানা আদায় করা হতো। এখন ব্যাংকগুলোর নেট অ্যাসেট ভ্যালু ঋণাত্বক ৩৫০ টাকা।’
গভর্নর আহসান মনসুর জনসাধারণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ২ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানতকারীরা ১০০ শতাংশ টাকা তুলতে পারবেন। বড় অঙ্কের আমানতের ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে। এর বিস্তারিত পরে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তবে তিনি সবাইকে উদ্বেগে না পড়ে শুধু প্রয়োজনীয় পরিমাণ অর্থ তোলার অনুরোধ জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকার পরিবর্তনের পর এ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে কি না—জানতে চাইলে গভর্নর বলেন, এটা দেশের স্বার্থে নেওয়া সিদ্ধান্ত। সরকার বদলালেও জনগণের স্বার্থেই সিদ্ধান্ত বজায় থাকবে। এটা সরকারের জন্য সহায়ক হবে।
আহসান মনসুর এস আলম ও নাসা গ্রুপের শেয়ারের বিষয়ে জানান, শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে। আদালতের রায় যখন হবে, তখন সেটা কার্যকর করা হবে। আদালতের রায় মেনে শেয়ারের অর্থ ব্যাংকের মূলধনে যোগ হবে।

সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক। তাঁদের কাজ হবে ব্যবসা পরিচালনা, আইটি নিরাপত্তা, মানবসম্পদ বিভাগ নিয়ন্ত্রণ ও শাখার দায়িত্ব বণ্টন। মার্জারের পুরো প্রক্রিয়া শেষে নতুন ব্যাংকের নামে নতুন কার্যক্রম শুরু হবে। ব্যাংক অকার্যকর হলেও আগের নামেই এলসি, আমানত ও চেক নিষ্পত্তি হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, জাকির হোসেন চৌধুরী, মো. কবির আহাম্মদসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।
গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘পাঁচ শরিয়াহ ব্যাংকের বোর্ড বাতিল হলেও গ্রাহকসেবায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। ব্যাংকগুলোর পেমেন্ট, রেমিট্যান্স, এলসিসহ সব ধরনের কার্যক্রম আগের মতোই চলবে। পাঁচটি ব্যাংকের মোট ৭৫০টি শাখা ও ৭৫ লাখ আমানতকারী রয়েছে। আমরা তাদের নিরাপত্তা দিতে চাই। ব্যাংকগুলো যেহেতু সরকারের অধীনে যাচ্ছে, তাই আমানতকারীদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ। ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হলেও যাঁদের প্রয়োজন আছে, তাঁরাই শুধু অর্থ উত্তোলন করবেন। অযথা ব্যাংকে টাকা তোলার জন্য ভিড় করবেন না।’
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে জানতে চাইলে গভর্নর জানান, বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের আমানতের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক শিগগির একটি নির্দেশনা জারি করবে। ইসলামি ব্যাংক তার টাকার জন্য মুনাফা পাবে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকগুলোর দায়িত্ব সরকার নিলেও বেসরকারি নিয়মেই চলবে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামোতে কোনো ধরনের পরিবর্তন হবে না। বিদ্যমান বেতনকাঠামো অনুযায়ী কর্মকর্তারা বেতন-ভাতা পাবেন।
গভর্নর আরও বলেন, পাঁচ ইসলামি ব্যাংক মিলেই দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামি ব্যাংক হবে। নতুন এ সমন্বিত ব্যাংকের পেইড-আপ ক্যাপিটাল হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা; যা বর্তমানে দেশের যেকোনো ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি।
শেয়ারহোল্ডারদের বিষয়ে আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন নেগেটিভ। তাই শেয়ারের ভ্যালু জিরো বিবেচনা করা হবে। কাউকেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনযায়ী সব কোম্পানির মালিককে লভ্যাংশের পাশাপাশি ক্ষতির ভাগও নিতে হয়। কিন্তু আমরা এসব ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জরিমানা করছি না। শুধু শেয়ারমূল্যগুলো শূন্য বিবেচনা করছি। অন্য দেশে হলে তাদের থেকে জরিমানা আদায় করা হতো। এখন ব্যাংকগুলোর নেট অ্যাসেট ভ্যালু ঋণাত্বক ৩৫০ টাকা।’
গভর্নর আহসান মনসুর জনসাধারণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ২ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানতকারীরা ১০০ শতাংশ টাকা তুলতে পারবেন। বড় অঙ্কের আমানতের ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে। এর বিস্তারিত পরে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তবে তিনি সবাইকে উদ্বেগে না পড়ে শুধু প্রয়োজনীয় পরিমাণ অর্থ তোলার অনুরোধ জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকার পরিবর্তনের পর এ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে কি না—জানতে চাইলে গভর্নর বলেন, এটা দেশের স্বার্থে নেওয়া সিদ্ধান্ত। সরকার বদলালেও জনগণের স্বার্থেই সিদ্ধান্ত বজায় থাকবে। এটা সরকারের জন্য সহায়ক হবে।
আহসান মনসুর এস আলম ও নাসা গ্রুপের শেয়ারের বিষয়ে জানান, শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে। আদালতের রায় যখন হবে, তখন সেটা কার্যকর করা হবে। আদালতের রায় মেনে শেয়ারের অর্থ ব্যাংকের মূলধনে যোগ হবে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি।
৪ ঘণ্টা আগে
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)। গত সোমবার এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)।
গত সোমবার (৩ নভেম্বর) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তফা কামাল।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বিশেষায়িত কেমিক্যাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিকা, নির্মাণ ও মোটরগাড়িশিল্পের জন্য বন্ডিং, সিলিং, ড্যাম্পিং, রিইনফোর্সিং এবং প্রোটেকশনের জন্য বিভিন্ন সিস্টেম, পণ্য উদ্ভাবন ও উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। শতাধিক দেশে সিকার সাবসিডিয়ারি ও ৪০০টির বেশি উৎপাদন কারখানা রয়েছে, যেখানে ৩৪ হাজারের বেশি কর্মী কর্মরত আছেন।
এ সময় সিকা বাংলাদেশের প্রধান সঞ্জীবন রায় নন্দী বলেন, ‘সিকা বাংলাদেশ হলো সিকার ১০০তম সাবসিডিয়ারি। সিকা এখন বিশ্বজুড়ে সর্বত্র। আমাদের এই সফল বৈশ্বিক যাত্রায় টেকসই উন্নয়ন সব সময়ই উদ্ভাবনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। নির্মাণ খাত ও শিল্প উভয় ক্ষেত্রেই সিকা দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং শক্তি ও উপকরণের কার্যকারিতা বাড়াতে কাজ করে আসছে। বাংলাদেশের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যালের বাজার বর্তমানে ১০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। সিকা বাংলাদেশে তাদের এই উৎপাদন ফ্যাক্টরি স্থাপনে প্রায় ৫ দশমিক ১৯ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঙ্ক বিনিয়োগ করেছে।’
প্রায় ৮ হাজার ৯৪ বর্গমিটার জায়গাজুড়ে নির্মিত এই নতুন ফ্যাক্টরিতে দুটি প্রোডাকশন লাইন (লিকুইড অ্যাডমিক্সচার, অন্যান্য কংক্রিট এসেনশিয়াল এবং পাউডারভিত্তিক পণ্য) রয়েছে। এই ফ্যাক্টরির মাধ্যমে দেশের স্থানীয় বাজারে সাপ্লাই চেইন ইফিসিয়েন্সি আরও বাড়বে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য দেশজুড়ে ব্যবসায়িক সম্ভাবনা ও প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও আরও বাড়বে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এ ছাড়া সিকা বাংলাদেশ বাজারে একটি নতুন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টাইল অ্যাডহেসিভ নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এই ভ্যালু অ্যাডেড প্রোডাক্টটি প্রচলিত মর্টারের তুলনায় অধিক দীর্ঘস্থায়ী ও বন্ডিং স্ট্রেন্থ দেবে।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন কারখানা চালু হলো নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে (এমআইইজেড)।
গত সোমবার (৩ নভেম্বর) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো রেংগলি উপস্থিত ছিলেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তফা কামাল।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বিশেষায়িত কেমিক্যাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিকা, নির্মাণ ও মোটরগাড়িশিল্পের জন্য বন্ডিং, সিলিং, ড্যাম্পিং, রিইনফোর্সিং এবং প্রোটেকশনের জন্য বিভিন্ন সিস্টেম, পণ্য উদ্ভাবন ও উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। শতাধিক দেশে সিকার সাবসিডিয়ারি ও ৪০০টির বেশি উৎপাদন কারখানা রয়েছে, যেখানে ৩৪ হাজারের বেশি কর্মী কর্মরত আছেন।
এ সময় সিকা বাংলাদেশের প্রধান সঞ্জীবন রায় নন্দী বলেন, ‘সিকা বাংলাদেশ হলো সিকার ১০০তম সাবসিডিয়ারি। সিকা এখন বিশ্বজুড়ে সর্বত্র। আমাদের এই সফল বৈশ্বিক যাত্রায় টেকসই উন্নয়ন সব সময়ই উদ্ভাবনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। নির্মাণ খাত ও শিল্প উভয় ক্ষেত্রেই সিকা দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং শক্তি ও উপকরণের কার্যকারিতা বাড়াতে কাজ করে আসছে। বাংলাদেশের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যালের বাজার বর্তমানে ১০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। সিকা বাংলাদেশে তাদের এই উৎপাদন ফ্যাক্টরি স্থাপনে প্রায় ৫ দশমিক ১৯ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঙ্ক বিনিয়োগ করেছে।’
প্রায় ৮ হাজার ৯৪ বর্গমিটার জায়গাজুড়ে নির্মিত এই নতুন ফ্যাক্টরিতে দুটি প্রোডাকশন লাইন (লিকুইড অ্যাডমিক্সচার, অন্যান্য কংক্রিট এসেনশিয়াল এবং পাউডারভিত্তিক পণ্য) রয়েছে। এই ফ্যাক্টরির মাধ্যমে দেশের স্থানীয় বাজারে সাপ্লাই চেইন ইফিসিয়েন্সি আরও বাড়বে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য দেশজুড়ে ব্যবসায়িক সম্ভাবনা ও প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও আরও বাড়বে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এ ছাড়া সিকা বাংলাদেশ বাজারে একটি নতুন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টাইল অ্যাডহেসিভ নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এই ভ্যালু অ্যাডেড প্রোডাক্টটি প্রচলিত মর্টারের তুলনায় অধিক দীর্ঘস্থায়ী ও বন্ডিং স্ট্রেন্থ দেবে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিকস কোম্পানি এবং বাংলাদেশে এলজি ইলেকট্রনিকসের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এলজি ওলেড ইভো সি-৪ সিরিজের টিভি উদ্বোধন করেছে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ওষুধশিল্প দ্রুত সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে নতুন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে বাড়তি প্রতিযোগিতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা, সুদের চাপ, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির স্বল্পতা শিল্পটির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে
চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) সেপ্টেম্বর মাসে বাড়লেও অক্টোবরে এসে আবারও কমেছে দেশের মূল্যস্ফীতি। সরকারি হিসাবে সদ্য শেষ হওয়া অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ; সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি।
৪ ঘণ্টা আগে
সংকটাপন্ন পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক।
৫ ঘণ্টা আগে