নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ৮ টাকা বাড়াল সরকার। আর পাম তেলের লিটারপ্রতি বাড়ানো হয়েছে ১৫ টাকা। যদিও দুই সপ্তাহ আগেই ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে বাজারে ছেড়েছেন।
আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের কক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৩৬ টাকা। বর্তমানে তা লিটারপ্রতি ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দরে বাজারে বর্তমানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে। আজ প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫০ টাকা।
আগে প্রতি লিটার বোতলের দাম ছিল ১৬০ টাকা। ৮ টাকা বাড়িয়ে তা ১৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫৫-১৬৫ টাকায়।
এদিকে ৫ লিটার বোতলের দাম লিটারপ্রতি ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আগে প্রতি ৫ লিটারের বোতল সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৭৬০ টাকা। বর্তমানে তা ৭৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে ৫ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৭৩০-৭৬০ টাকায়। আর আগে প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ছিল ১১৮ টাকা। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ১৩৩ টাকা করা হয়েছে। তবে বাজারে তা চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। আজ প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৪-১৩৬ টাকায়।
আন্তর্জাতিক ডেটা পোর্টাল ইনডেক্স মুন্ডি ডটকমের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৯৮ মার্কিন ডলার। অক্টোবরে বেড়ে হয় ১ হাজার ৪৮৩ ডলার। তবে নভেম্বরে কিছুটা কমে বিক্রি হয় ১ হাজার ৪৩৯ ডলার।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো লিটারপ্রতি ১২ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। পরে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর লিটারপ্রতি ৮ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। এরপর ১৯ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভোজ্যতেলের দাম আপাতত বাড়ছে না। আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি এবং আনুষঙ্গিক অবস্থা পর্যালোচনা করে আগামী ৬ বা ৭ ফেব্রুয়ারি ভোজ্যতেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ৮ টাকা বাড়াল সরকার। আর পাম তেলের লিটারপ্রতি বাড়ানো হয়েছে ১৫ টাকা। যদিও দুই সপ্তাহ আগেই ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে বাজারে ছেড়েছেন।
আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের কক্ষে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৩৬ টাকা। বর্তমানে তা লিটারপ্রতি ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দরে বাজারে বর্তমানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে। আজ প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫০ টাকা।
আগে প্রতি লিটার বোতলের দাম ছিল ১৬০ টাকা। ৮ টাকা বাড়িয়ে তা ১৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫৫-১৬৫ টাকায়।
এদিকে ৫ লিটার বোতলের দাম লিটারপ্রতি ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আগে প্রতি ৫ লিটারের বোতল সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৭৬০ টাকা। বর্তমানে তা ৭৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বাজারে ৫ লিটারের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৭৩০-৭৬০ টাকায়। আর আগে প্রতি লিটার পাম তেলের দাম ছিল ১১৮ টাকা। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ১৩৩ টাকা করা হয়েছে। তবে বাজারে তা চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। আজ প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৪-১৩৬ টাকায়।
আন্তর্জাতিক ডেটা পোর্টাল ইনডেক্স মুন্ডি ডটকমের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৯৮ মার্কিন ডলার। অক্টোবরে বেড়ে হয় ১ হাজার ৪৮৩ ডলার। তবে নভেম্বরে কিছুটা কমে বিক্রি হয় ১ হাজার ৪৩৯ ডলার।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো লিটারপ্রতি ১২ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। পরে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর লিটারপ্রতি ৮ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। এরপর ১৯ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভোজ্যতেলের দাম আপাতত বাড়ছে না। আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি এবং আনুষঙ্গিক অবস্থা পর্যালোচনা করে আগামী ৬ বা ৭ ফেব্রুয়ারি ভোজ্যতেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১ দিন আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ দিন আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ দিন আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ দিন আগে