নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত করার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা। এ ছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ বাতিল এবং জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের ক্ষতিপূরণ দিতে আসন্ন বাজেটে বরাদ্দ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির কার্যালয়ে আজ রোববার আগামী বাজেট সুপারিশ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও গবেষক মুনতাসীর কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ২০২৫–২০২৬ অর্থবছরের জন্য সমন্বিত ও দূরদর্শী বাজেট প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী ছিল। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এ ছাড়া শহরের চেয়ে গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। সাধারণ মানুষ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আগামী বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা বর্তমানের চেয়ে ৫০ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা করা যৌক্তিক বলে তাঁরা মনে করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন শেষে মূল্যস্ফীতির হার ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনার যে পরিকল্পনার কথা বলেছে, তা অর্জন করা অসম্ভব হবে। কারণ, এটি বাস্তবসম্মত নয়। মূলত বোরো চাষ, সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও অনান্য বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। এটি বাস্তবায়ন গত কয়েক বছর ধরে সম্ভব হয়নি।
বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের ওপর ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ শতাংশ হারে কর ধার্য রয়েছে। প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার ওপর কর নেই। পরের প্রথম এক লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী ৪ লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে কর বসে। মহিলা করদাতা এবং ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা চার লাখ টাকা। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা এবং প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা পৌনে পাঁচ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয় সীমা পাঁচ লাখ টাকা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাবা–মা বা আইনানুগ অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যর জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি।
আগামী ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত করার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা। এ ছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ বাতিল এবং জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের ক্ষতিপূরণ দিতে আসন্ন বাজেটে বরাদ্দ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির কার্যালয়ে আজ রোববার আগামী বাজেট সুপারিশ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও গবেষক মুনতাসীর কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ২০২৫–২০২৬ অর্থবছরের জন্য সমন্বিত ও দূরদর্শী বাজেট প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী ছিল। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এ ছাড়া শহরের চেয়ে গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। সাধারণ মানুষ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আগামী বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা বর্তমানের চেয়ে ৫০ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা করা যৌক্তিক বলে তাঁরা মনে করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন শেষে মূল্যস্ফীতির হার ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনার যে পরিকল্পনার কথা বলেছে, তা অর্জন করা অসম্ভব হবে। কারণ, এটি বাস্তবসম্মত নয়। মূলত বোরো চাষ, সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও অনান্য বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। এটি বাস্তবায়ন গত কয়েক বছর ধরে সম্ভব হয়নি।
বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের ওপর ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ শতাংশ হারে কর ধার্য রয়েছে। প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার ওপর কর নেই। পরের প্রথম এক লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী ৪ লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে কর বসে। মহিলা করদাতা এবং ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা চার লাখ টাকা। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা এবং প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা পৌনে পাঁচ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয় সীমা পাঁচ লাখ টাকা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বাবা–মা বা আইনানুগ অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যর জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১০ ঘণ্টা আগে