নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১ জুলাই থেকে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাব ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে খোলা যাবে না। বর্তমানে পরিচালিত ম্যানুয়াল হিসাব ২০২৪ সালের জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ওই সময়ের মধ্যেই সব হিসাব ডিজিটাল করতে হবে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) এ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, ১ জুলাই থেকে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবের কোন জমা ম্যানুয়াল পদ্ধতিদে গ্রহণ করা হবে না। এর আগে ম্যানুয়ালি খোলা সাধারণ হিসাবের বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত মুনাফা পাবেন। পরে হিসাব বন্ধ হয়ে যাবে। বিনিয়োগকারীরা চাইলেই অনলাইনে এক দিনেই নতুন ডিজিটাল সাধারণ হিসাব খুলতে পারবেন।
সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক স্কিমের আওতায় সাধারণ ও মেয়াদি হিসাব এবং ডাক জীবন বীমা হিসাব খোলা যায়। মেয়াদি হিসাব অনলাইন বা ডিজিটালের আওতায় এলেও সাধারণ হিসাব পরিচালিত হচ্ছে আগের নিয়মে বা ম্যানুয়ালি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে সাধারণ ও মেয়াদি উভয় হিসাবে একক নামে সর্বোচ্চ ১০ লাখ এবং যৌথ নামে ২০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা যায়।
আগামী ১ জুলাই থেকে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাব ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে খোলা যাবে না। বর্তমানে পরিচালিত ম্যানুয়াল হিসাব ২০২৪ সালের জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ওই সময়ের মধ্যেই সব হিসাব ডিজিটাল করতে হবে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) এ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, ১ জুলাই থেকে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবের কোন জমা ম্যানুয়াল পদ্ধতিদে গ্রহণ করা হবে না। এর আগে ম্যানুয়ালি খোলা সাধারণ হিসাবের বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত মুনাফা পাবেন। পরে হিসাব বন্ধ হয়ে যাবে। বিনিয়োগকারীরা চাইলেই অনলাইনে এক দিনেই নতুন ডিজিটাল সাধারণ হিসাব খুলতে পারবেন।
সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক স্কিমের আওতায় সাধারণ ও মেয়াদি হিসাব এবং ডাক জীবন বীমা হিসাব খোলা যায়। মেয়াদি হিসাব অনলাইন বা ডিজিটালের আওতায় এলেও সাধারণ হিসাব পরিচালিত হচ্ছে আগের নিয়মে বা ম্যানুয়ালি। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে সাধারণ ও মেয়াদি উভয় হিসাবে একক নামে সর্বোচ্চ ১০ লাখ এবং যৌথ নামে ২০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা যায়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে