জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ব্যাংকিং খাতে উচ্চ খেলাপি অতীতের রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দুর্বলতাকে সরাসরি ইঙ্গিত করেছে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। সংস্থাটির অভিমত, পরিদর্শন দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ব্যাংকগুলো বিশেষ গোষ্ঠীকে নিয়ম লঙ্ঘন করে ঋণ দিচ্ছে। পরবর্তী সময়ে তাদের একটা বড় অংশ নিয়মের মারপ্যাঁচে ঋণ পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হচ্ছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান দৃশ্যমান হচ্ছে না। খেলাপি ঋণ কমাতে সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরী পদক্ষেপ চায় সংস্থাটি, যার মাধ্যমে ঋণের অনিয়ম দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে অনুষ্ঠিত আইএমএফের প্রতিনিধিদলের বৈঠকে উচ্চ খেলাপি ঋণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন ব্যবস্থাপনা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপসংক্রান্ত আলোচনা হয়।
সূত্র জানায়, আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে খেলাপি ঋণ, যা নিয়ে উদ্বিগ্ন আইএমএফ। এটা নিয়ে আইএমএফের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মূলত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের কারণেই খেলাপির রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। খেলাপি কমাতে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রস্তুত করে তাদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলা হবে। পদক্ষেপের অংশ হিসেবে খেলাপির ওপর নিয়ন্ত্রণ ও ব্যাংকে সুশাসন ফেরাতে ইতিমধ্যে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করা হয়েছে। খেলাপি কমাতে পরিদর্শনে নতুনত্ব আনা হবে। যাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম পাওয়া যাবে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের জন্য নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, আইএমএফের সঙ্গে বৈঠকে গভর্নরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক দল অংশগ্রহণ করে। বেশ কিছু বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও নির্ধারিত রিজার্ভ সংরক্ষণ ও নির্ধারিত হারে ট্যাক্স রেভিনিউ অর্জন হয়নি। ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত বিশদ আলোচনা শেষ হবে।
ব্যাংকিং খাতে উচ্চ খেলাপি অতীতের রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দুর্বলতাকে সরাসরি ইঙ্গিত করেছে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। সংস্থাটির অভিমত, পরিদর্শন দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ব্যাংকগুলো বিশেষ গোষ্ঠীকে নিয়ম লঙ্ঘন করে ঋণ দিচ্ছে। পরবর্তী সময়ে তাদের একটা বড় অংশ নিয়মের মারপ্যাঁচে ঋণ পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হচ্ছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান দৃশ্যমান হচ্ছে না। খেলাপি ঋণ কমাতে সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরী পদক্ষেপ চায় সংস্থাটি, যার মাধ্যমে ঋণের অনিয়ম দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে অনুষ্ঠিত আইএমএফের প্রতিনিধিদলের বৈঠকে উচ্চ খেলাপি ঋণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন ব্যবস্থাপনা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপসংক্রান্ত আলোচনা হয়।
সূত্র জানায়, আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে খেলাপি ঋণ, যা নিয়ে উদ্বিগ্ন আইএমএফ। এটা নিয়ে আইএমএফের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মূলত ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের কারণেই খেলাপির রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। খেলাপি কমাতে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা প্রস্তুত করে তাদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলা হবে। পদক্ষেপের অংশ হিসেবে খেলাপির ওপর নিয়ন্ত্রণ ও ব্যাংকে সুশাসন ফেরাতে ইতিমধ্যে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করা হয়েছে। খেলাপি কমাতে পরিদর্শনে নতুনত্ব আনা হবে। যাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম পাওয়া যাবে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের জন্য নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, আইএমএফের সঙ্গে বৈঠকে গভর্নরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক দল অংশগ্রহণ করে। বেশ কিছু বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও নির্ধারিত রিজার্ভ সংরক্ষণ ও নির্ধারিত হারে ট্যাক্স রেভিনিউ অর্জন হয়নি। ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত বিশদ আলোচনা শেষ হবে।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১৮ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ দিন আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ দিন আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ দিন আগে