আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সংস্থার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর। নির্দেশনা অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে ঘুষ, অনৈতিক কাজ বা দুর্নীতির অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু হচ্ছে এবং প্রমাণ পেলে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইতিমধ্যেই কয়েকজন কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত হয়েছেন। এখনো অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন শতাধিক কর্মকর্তা। একই কাজে দুদকের তদন্তেও সরাসরি সহযোগিতা করছে এনবিআর।
পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বজায় রাখতেও চলছে সব দপ্তরে রদবদল। ইতিমধ্যে প্রায় ১৮০০ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন স্থানে বদলি করা হয়েছে। এভাবে ধাপে ধাপে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কাজে এগিয়ে যাচ্ছে এনবিআর।
সম্প্রতি একটি কোম্পানির ২৯৯ কোটি টাকার আয়কর মাত্র ৩৩ কোটি টাকায় কমিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুই কর্মকর্তা শাস্তি পেয়েছেন। এনবিআরের গোয়েন্দা তদন্তে জানা গেছে, এই অনিয়মের বিনিময়ে কর্মকর্তারা ৩৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। এনবিআরের শাস্তি হিসেবে যুগ্ম কর কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (১৫ সেপ্টেম্বর) বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে এবং অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমানকে গত ১৪ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে কর অঞ্চল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌসও ৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের দুই কর্মকর্তা ঘুষগ্রহণের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
উদ্দেশ্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বচ্ছ এনবিআর গঠনে জোর, যার মাধ্যমে সংস্থার ওপর সব শ্রেণির করদাতার আস্থা আরও সুদৃঢ় হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘দুর্নীতি রোধের একমাত্র উপায় হলো কঠোর ও দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া।’ তিনি জানান, যদি রোগ আছে তা চিহ্নিত করেও ওষুধ না নেওয়া হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হয়ে যাবে। তা প্রতিরোধেই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এনবিআরের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, একই স্থানে দীর্ঘ সময় কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করলে স্থানীয় প্রভাব ও স্বার্থগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ে, যা দুর্নীতি বা অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও গোষ্ঠীভিত্তিক প্রভাব গড়ে উঠতে পারে, যা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাধা দেয়। এ ধরনের প্রবণতা দূর করে সংস্থার কাজে স্বচ্ছতা বাড়িয়ে অধিকতর গতি আনতেই ব্যাপক আকারে বদলির উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা।
দুদকের তদন্তেও এনবিআর সহযোগিতা করছে। কর ও শুল্ক আদায়ের ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে করদাতাদের কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যে এনিবআরের ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করছে এনবিআর। দুদকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নথি চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা সরবরাহ করা হচ্ছে।
তবে এসব সাময়িক শাস্তি দুর্নীতি কমানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় জানিয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘একজন ঘুষখোরকে চাকরিতে রাখার কোনো যুক্তি নেই। ঠিক তেমনি চোরকে থাপ্পড় মেরে চুরি থামানো যায় না। তাই অবশ্যই কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকতে হবে। কঠোরতা ছাড়া অনৈতিকতা দমন সম্ভব নয়। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত, আর শুধু দেখানোর জন্য নয়—কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সংস্থার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর। নির্দেশনা অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে ঘুষ, অনৈতিক কাজ বা দুর্নীতির অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু হচ্ছে এবং প্রমাণ পেলে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইতিমধ্যেই কয়েকজন কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত হয়েছেন। এখনো অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন শতাধিক কর্মকর্তা। একই কাজে দুদকের তদন্তেও সরাসরি সহযোগিতা করছে এনবিআর।
পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বজায় রাখতেও চলছে সব দপ্তরে রদবদল। ইতিমধ্যে প্রায় ১৮০০ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন স্থানে বদলি করা হয়েছে। এভাবে ধাপে ধাপে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কাজে এগিয়ে যাচ্ছে এনবিআর।
সম্প্রতি একটি কোম্পানির ২৯৯ কোটি টাকার আয়কর মাত্র ৩৩ কোটি টাকায় কমিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুই কর্মকর্তা শাস্তি পেয়েছেন। এনবিআরের গোয়েন্দা তদন্তে জানা গেছে, এই অনিয়মের বিনিময়ে কর্মকর্তারা ৩৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। এনবিআরের শাস্তি হিসেবে যুগ্ম কর কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (১৫ সেপ্টেম্বর) বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে এবং অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমানকে গত ১৪ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে কর অঞ্চল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌসও ৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের দুই কর্মকর্তা ঘুষগ্রহণের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
উদ্দেশ্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বচ্ছ এনবিআর গঠনে জোর, যার মাধ্যমে সংস্থার ওপর সব শ্রেণির করদাতার আস্থা আরও সুদৃঢ় হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘দুর্নীতি রোধের একমাত্র উপায় হলো কঠোর ও দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া।’ তিনি জানান, যদি রোগ আছে তা চিহ্নিত করেও ওষুধ না নেওয়া হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হয়ে যাবে। তা প্রতিরোধেই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এনবিআরের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, একই স্থানে দীর্ঘ সময় কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করলে স্থানীয় প্রভাব ও স্বার্থগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ে, যা দুর্নীতি বা অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও গোষ্ঠীভিত্তিক প্রভাব গড়ে উঠতে পারে, যা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাধা দেয়। এ ধরনের প্রবণতা দূর করে সংস্থার কাজে স্বচ্ছতা বাড়িয়ে অধিকতর গতি আনতেই ব্যাপক আকারে বদলির উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা।
দুদকের তদন্তেও এনবিআর সহযোগিতা করছে। কর ও শুল্ক আদায়ের ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে করদাতাদের কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যে এনিবআরের ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করছে এনবিআর। দুদকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নথি চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা সরবরাহ করা হচ্ছে।
তবে এসব সাময়িক শাস্তি দুর্নীতি কমানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় জানিয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘একজন ঘুষখোরকে চাকরিতে রাখার কোনো যুক্তি নেই। ঠিক তেমনি চোরকে থাপ্পড় মেরে চুরি থামানো যায় না। তাই অবশ্যই কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকতে হবে। কঠোরতা ছাড়া অনৈতিকতা দমন সম্ভব নয়। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত, আর শুধু দেখানোর জন্য নয়—কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সংস্থার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর। নির্দেশনা অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে ঘুষ, অনৈতিক কাজ বা দুর্নীতির অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু হচ্ছে এবং প্রমাণ পেলে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইতিমধ্যেই কয়েকজন কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত হয়েছেন। এখনো অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন শতাধিক কর্মকর্তা। একই কাজে দুদকের তদন্তেও সরাসরি সহযোগিতা করছে এনবিআর।
পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বজায় রাখতেও চলছে সব দপ্তরে রদবদল। ইতিমধ্যে প্রায় ১৮০০ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন স্থানে বদলি করা হয়েছে। এভাবে ধাপে ধাপে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কাজে এগিয়ে যাচ্ছে এনবিআর।
সম্প্রতি একটি কোম্পানির ২৯৯ কোটি টাকার আয়কর মাত্র ৩৩ কোটি টাকায় কমিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুই কর্মকর্তা শাস্তি পেয়েছেন। এনবিআরের গোয়েন্দা তদন্তে জানা গেছে, এই অনিয়মের বিনিময়ে কর্মকর্তারা ৩৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। এনবিআরের শাস্তি হিসেবে যুগ্ম কর কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (১৫ সেপ্টেম্বর) বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে এবং অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমানকে গত ১৪ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে কর অঞ্চল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌসও ৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের দুই কর্মকর্তা ঘুষগ্রহণের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
উদ্দেশ্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বচ্ছ এনবিআর গঠনে জোর, যার মাধ্যমে সংস্থার ওপর সব শ্রেণির করদাতার আস্থা আরও সুদৃঢ় হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘দুর্নীতি রোধের একমাত্র উপায় হলো কঠোর ও দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া।’ তিনি জানান, যদি রোগ আছে তা চিহ্নিত করেও ওষুধ না নেওয়া হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হয়ে যাবে। তা প্রতিরোধেই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এনবিআরের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, একই স্থানে দীর্ঘ সময় কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করলে স্থানীয় প্রভাব ও স্বার্থগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ে, যা দুর্নীতি বা অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও গোষ্ঠীভিত্তিক প্রভাব গড়ে উঠতে পারে, যা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাধা দেয়। এ ধরনের প্রবণতা দূর করে সংস্থার কাজে স্বচ্ছতা বাড়িয়ে অধিকতর গতি আনতেই ব্যাপক আকারে বদলির উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা।
দুদকের তদন্তেও এনবিআর সহযোগিতা করছে। কর ও শুল্ক আদায়ের ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে করদাতাদের কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যে এনিবআরের ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করছে এনবিআর। দুদকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নথি চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা সরবরাহ করা হচ্ছে।
তবে এসব সাময়িক শাস্তি দুর্নীতি কমানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় জানিয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘একজন ঘুষখোরকে চাকরিতে রাখার কোনো যুক্তি নেই। ঠিক তেমনি চোরকে থাপ্পড় মেরে চুরি থামানো যায় না। তাই অবশ্যই কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকতে হবে। কঠোরতা ছাড়া অনৈতিকতা দমন সম্ভব নয়। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত, আর শুধু দেখানোর জন্য নয়—কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সংস্থার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর। নির্দেশনা অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে ঘুষ, অনৈতিক কাজ বা দুর্নীতির অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক তদন্ত শুরু হচ্ছে এবং প্রমাণ পেলে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ইতিমধ্যেই কয়েকজন কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত হয়েছেন। এখনো অনুসন্ধানের আওতায় রয়েছেন শতাধিক কর্মকর্তা। একই কাজে দুদকের তদন্তেও সরাসরি সহযোগিতা করছে এনবিআর।
পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা বজায় রাখতেও চলছে সব দপ্তরে রদবদল। ইতিমধ্যে প্রায় ১৮০০ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন স্থানে বদলি করা হয়েছে। এভাবে ধাপে ধাপে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কাজে এগিয়ে যাচ্ছে এনবিআর।
সম্প্রতি একটি কোম্পানির ২৯৯ কোটি টাকার আয়কর মাত্র ৩৩ কোটি টাকায় কমিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুই কর্মকর্তা শাস্তি পেয়েছেন। এনবিআরের গোয়েন্দা তদন্তে জানা গেছে, এই অনিয়মের বিনিময়ে কর্মকর্তারা ৩৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। এনবিআরের শাস্তি হিসেবে যুগ্ম কর কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (১৫ সেপ্টেম্বর) বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে এবং অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমানকে গত ১৪ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে কর অঞ্চল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জান্নাতুল ফেরদৌসও ৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের দুই কর্মকর্তা ঘুষগ্রহণের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
উদ্দেশ্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বচ্ছ এনবিআর গঠনে জোর, যার মাধ্যমে সংস্থার ওপর সব শ্রেণির করদাতার আস্থা আরও সুদৃঢ় হয়। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনবিআরের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘দুর্নীতি রোধের একমাত্র উপায় হলো কঠোর ও দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া।’ তিনি জানান, যদি রোগ আছে তা চিহ্নিত করেও ওষুধ না নেওয়া হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হয়ে যাবে। তা প্রতিরোধেই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এনবিআরের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, একই স্থানে দীর্ঘ সময় কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করলে স্থানীয় প্রভাব ও স্বার্থগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ে, যা দুর্নীতি বা অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও গোষ্ঠীভিত্তিক প্রভাব গড়ে উঠতে পারে, যা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাধা দেয়। এ ধরনের প্রবণতা দূর করে সংস্থার কাজে স্বচ্ছতা বাড়িয়ে অধিকতর গতি আনতেই ব্যাপক আকারে বদলির উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা।
দুদকের তদন্তেও এনবিআর সহযোগিতা করছে। কর ও শুল্ক আদায়ের ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে করদাতাদের কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যে এনিবআরের ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করছে এনবিআর। দুদকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নথি চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা সরবরাহ করা হচ্ছে।
তবে এসব সাময়িক শাস্তি দুর্নীতি কমানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় জানিয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, ‘একজন ঘুষখোরকে চাকরিতে রাখার কোনো যুক্তি নেই। ঠিক তেমনি চোরকে থাপ্পড় মেরে চুরি থামানো যায় না। তাই অবশ্যই কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকতে হবে। কঠোরতা ছাড়া অনৈতিকতা দমন সম্ভব নয়। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত, আর শুধু দেখানোর জন্য নয়—কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে...
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে...
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে...
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

দেরিতে হলেও এবার শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় নজর দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এ সংস্থায় দুর্নীতির সুযোগ কমিয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে অসৎ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে...
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে