নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের প্রকোপ কিছুটা কমায় বেশ চাঙা হয়ে উঠেছে জ্বালানি তেলের বাজার। কয়েক দফা দাম বেড়ে বিশ্ববাজারে প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলারে উঠেছে। ফলে গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে তেলের দাম।
আন্তর্জাতিক বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ১ দশমিক ২৯ ডলার বেড়ে ৭৯ দশমিক ৫৯ ডলারে দাঁড়ায়। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত এক সপ্তাহে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ায় এখন অশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৮০ ডলার স্পর্শ করেছে। এর মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলার স্পর্শ করেছে।
গত বছরের নভেম্বর থেকে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তবে চলতি বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন মাত্রা পায়। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭৫ ডলারে দাঁড়ায়।
অশোধিত জ্বালানি তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েল ও হান্টিং ওয়েলের দামও ধারাবাহিকভাবে বেড়ে সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। গত এক মাসে বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েলের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৫ শতাংশ। আর হান্টিং ওয়েলের দাম বেড়েছে ১৭ শতাংশের ওপরে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রকোপের ভয়াবহতায় গত বছরের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারের ইতিহাসে তেলের সর্বোচ্চ দরপতন ঘটে। সেদিন প্রতি ব্যারেল অশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
রেকর্ড এই দরপতনের পর থেকেই অবশ্য তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে গত বছরের বেশির ভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারের আশপাশে ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বাড়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে বিশ্ববাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে গত বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচেই ছিল। চলতি বছরের শুরুতেও তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে ওঠে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের অবস্থানে আসে তেলের দাম।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত এক মাসে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ার মাধ্যমে চলতি বছর অশোধিত তেলের দাম ৬৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েলের দাম ৫৯ দশমিক ২৭ শতাংশ ও হান্টিং ওয়েলের দাম ৬৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়লে পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন ব্যয় বাড়ে। ফলে বেড়ে যায় সামগ্রিক জীবনযাত্রা ব্যয়। এর ধকল পড়ে সাধারণ মানুষের ওপর।
করোনাভাইরাসের প্রকোপ কিছুটা কমায় বেশ চাঙা হয়ে উঠেছে জ্বালানি তেলের বাজার। কয়েক দফা দাম বেড়ে বিশ্ববাজারে প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলারে উঠেছে। ফলে গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে তেলের দাম।
আন্তর্জাতিক বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ১ দশমিক ২৯ ডলার বেড়ে ৭৯ দশমিক ৫৯ ডলারে দাঁড়ায়। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত এক সপ্তাহে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ায় এখন অশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৮০ ডলার স্পর্শ করেছে। এর মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলার স্পর্শ করেছে।
গত বছরের নভেম্বর থেকে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তবে চলতি বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন মাত্রা পায়। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭৫ ডলারে দাঁড়ায়।
অশোধিত জ্বালানি তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েল ও হান্টিং ওয়েলের দামও ধারাবাহিকভাবে বেড়ে সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। গত এক মাসে বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েলের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৫ শতাংশ। আর হান্টিং ওয়েলের দাম বেড়েছে ১৭ শতাংশের ওপরে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রকোপের ভয়াবহতায় গত বছরের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারের ইতিহাসে তেলের সর্বোচ্চ দরপতন ঘটে। সেদিন প্রতি ব্যারেল অশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
রেকর্ড এই দরপতনের পর থেকেই অবশ্য তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে গত বছরের বেশির ভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারের আশপাশে ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বাড়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে বিশ্ববাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে গত বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত প্রতি ব্যারেল অশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচেই ছিল। চলতি বছরের শুরুতেও তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে ওঠে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের অবস্থানে আসে তেলের দাম।
পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত এক মাসে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ার মাধ্যমে চলতি বছর অশোধিত তেলের দাম ৬৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েলের দাম ৫৯ দশমিক ২৭ শতাংশ ও হান্টিং ওয়েলের দাম ৬৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়লে পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন ব্যয় বাড়ে। ফলে বেড়ে যায় সামগ্রিক জীবনযাত্রা ব্যয়। এর ধকল পড়ে সাধারণ মানুষের ওপর।
প্রথম দফায় চারজনের পর এনবিআরের আরও পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে একদিনেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৯ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় নতুন করে ১৮০ দিন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য বৃদ্ধি ৩৬০ দিন করায় ব্যবসায়ীরা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস বিভাগের দুই অতিরিক্ত কমিশনারসহ চার কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে