বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান লকহিড মার্টিন বছরজুড়ে এক শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। গত শুক্রবার কোম্পানির এক মুখপাত্র বলেন, ব্য়য় কমানোর জন্য এবং প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতেই কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছে।
ওই মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, এই কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানটির সমস্ত ব্যবসা এবং কার্যক্রমের সব পদেই প্রভাব ফেলবে। ব্যয় সংকোচনের জন্য নিয়োগ বন্ধ রাখা হবে এবং স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ রেখে সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্য ভিত্তিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরি এবং প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি এ প্রতিষ্ঠানের বিশ্বজুড়ে কর্মী রয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজার বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী। এ হিসাবে লকহিড মার্টিন ১ হাজারের বেশি কর্মী ছাঁটাই করবে। ব্য়য় সংকোচনের মাধ্যমে কোম্পানিটি এর কার্যক্রম ডিজিটালি পরিচালিত করবে।
গত ২৩ জানুয়ারি কোম্পানির কনফারেন্স কলে লকহিড মার্টিনের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার জে মালাভে বলেন, ‘আমরা কারখানার উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে, সাপ্লাই চেইন ত্বরান্বিত করে এবং ওয়ানএলএমএক্স–চালিত দক্ষতা বাড়িয়ে আমাদের প্রত্যক্ষ ব্য়য় কমানোর চেষ্টা করছি।’
ওয়ানএলএমএক্স হলো লকহিডের ট্রান্সফরমেশন প্রোগ্রামের নাম।
গত মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) লকহিড ২০২৪ সালের প্রত্যাশিত মুনাফা ওয়াল স্ট্রিটের ভবিষ্যদ্বাণীর চেয়েও কম বলে ঘোষণা করেছে। এফ–৩৫ জেট বিমানের সবচেয়ে বড় অ্যারোনটিক্স সেগমেন্টে সাপ্লাই চেইন বিঘ্নিত হওয়ার কারণে এমনটা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে কোম্পানিটি।
রাশিয়া–ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ, চীন–ফিলিপাইন এবং মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে মার্কিন প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলোর ব্যবসা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তবে মহামারির কারণে শ্রম ও সাপ্লাই চেইনে বিঘ্ন ঘটায় এ খাতের ওপর প্রভাব পড়েছে।
ব্য়য় সংকোচনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে শুধু প্রতিরক্ষা শিল্পেই নয়, আরও বিভিন্ন খাতেই কর্মী ছাঁটাই চলছে এবং এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো।
উল্লেখ্য, লকহিড মার্টিন মহাকাশ, সামরিক সহায়তা, নিরাপত্তা এবং প্রযুক্তি শিল্পের বৃহৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম। ২০১৪ অর্থবছরে রাজস্বের দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ছিল এটি। ২০১৩ সালে লকহিড মার্টিনের রাজস্বের ৭৮ শতাংশই এসেছে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি থেকে। এই বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের ঠিকাদারদের তালিকায় শীর্ষে এবং পেন্টাগনের দেওয়া তহবিলের প্রায় ১০ শতাংশ পেয়েছে লকহিড মার্টিন। ২০০৯ সালে মার্কিন সরকারের সঙ্গে ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার, বিদেশি সরকারের সঙ্গে ৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন এবং বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৯০ কোটি ডলারের চুক্তি করে লকহিড মার্টিন।
লকহিড মার্টিনের বার্ষিক বিক্রির অর্ধেকই কেনে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগ এবং ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (নাসা) একটি ঠিকাদারও এ প্রতিষ্ঠান।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান লকহিড মার্টিন বছরজুড়ে এক শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। গত শুক্রবার কোম্পানির এক মুখপাত্র বলেন, ব্য়য় কমানোর জন্য এবং প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতেই কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছে।
ওই মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, এই কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানটির সমস্ত ব্যবসা এবং কার্যক্রমের সব পদেই প্রভাব ফেলবে। ব্যয় সংকোচনের জন্য নিয়োগ বন্ধ রাখা হবে এবং স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ রেখে সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্য ভিত্তিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরি এবং প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি এ প্রতিষ্ঠানের বিশ্বজুড়ে কর্মী রয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার। এর মধ্যে প্রায় ৬০ হাজার বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী। এ হিসাবে লকহিড মার্টিন ১ হাজারের বেশি কর্মী ছাঁটাই করবে। ব্য়য় সংকোচনের মাধ্যমে কোম্পানিটি এর কার্যক্রম ডিজিটালি পরিচালিত করবে।
গত ২৩ জানুয়ারি কোম্পানির কনফারেন্স কলে লকহিড মার্টিনের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার জে মালাভে বলেন, ‘আমরা কারখানার উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে, সাপ্লাই চেইন ত্বরান্বিত করে এবং ওয়ানএলএমএক্স–চালিত দক্ষতা বাড়িয়ে আমাদের প্রত্যক্ষ ব্য়য় কমানোর চেষ্টা করছি।’
ওয়ানএলএমএক্স হলো লকহিডের ট্রান্সফরমেশন প্রোগ্রামের নাম।
গত মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) লকহিড ২০২৪ সালের প্রত্যাশিত মুনাফা ওয়াল স্ট্রিটের ভবিষ্যদ্বাণীর চেয়েও কম বলে ঘোষণা করেছে। এফ–৩৫ জেট বিমানের সবচেয়ে বড় অ্যারোনটিক্স সেগমেন্টে সাপ্লাই চেইন বিঘ্নিত হওয়ার কারণে এমনটা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে কোম্পানিটি।
রাশিয়া–ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ, চীন–ফিলিপাইন এবং মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে মার্কিন প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলোর ব্যবসা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তবে মহামারির কারণে শ্রম ও সাপ্লাই চেইনে বিঘ্ন ঘটায় এ খাতের ওপর প্রভাব পড়েছে।
ব্য়য় সংকোচনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে শুধু প্রতিরক্ষা শিল্পেই নয়, আরও বিভিন্ন খাতেই কর্মী ছাঁটাই চলছে এবং এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো।
উল্লেখ্য, লকহিড মার্টিন মহাকাশ, সামরিক সহায়তা, নিরাপত্তা এবং প্রযুক্তি শিল্পের বৃহৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম। ২০১৪ অর্থবছরে রাজস্বের দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ছিল এটি। ২০১৩ সালে লকহিড মার্টিনের রাজস্বের ৭৮ শতাংশই এসেছে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি থেকে। এই বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের ঠিকাদারদের তালিকায় শীর্ষে এবং পেন্টাগনের দেওয়া তহবিলের প্রায় ১০ শতাংশ পেয়েছে লকহিড মার্টিন। ২০০৯ সালে মার্কিন সরকারের সঙ্গে ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার, বিদেশি সরকারের সঙ্গে ৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন এবং বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৯০ কোটি ডলারের চুক্তি করে লকহিড মার্টিন।
লকহিড মার্টিনের বার্ষিক বিক্রির অর্ধেকই কেনে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগ এবং ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (নাসা) একটি ঠিকাদারও এ প্রতিষ্ঠান।
দেশের শীর্ষস্থানীয় নির্মাণসামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম আয়োজিত স্থাপত্যবিষয়ক সম্মেলন ‘আর্কিটেকচার: হোয়ার টু গো’ রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের খ্যাতনামা স্থপতি, একাডেমিশিয়ান ও উদ্ভাবনী তরুণ প্রজন্ম অংশ নেয়।
৩৪ মিনিট আগেদেশের ই-কমার্স খাতের সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) ২০২৫-২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। ৩১ মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। নির্বাচনের ১৭ দিন আগে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচন স্থগিতের বিষয়টি জানায় ই-ক্যাবের নির্বাচন বোর্ড।
২ ঘণ্টা আগেঢাকার এক দম্পতির বিরুদ্ধে গৃহপালিত বিড়ালকে নির্মমভাবে নির্যাতনের অভিযোগ ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কর্মস্থল গ্রামীণফোন ও অ্যারিস্টোফার্মাকে ট্যাগ করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছেন নেটিজেনরা। ঘটনা প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠান দুটিও নিজ নিজ...
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক সংস্থা ব্র্যান্ড ফিন্যান্সের হিসেব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে এমিরেটসের ব্র্যান্ড ভ্যালু আগের বছরের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী আকাশভ্রমণকারীদের মধ্যে প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতা অর্জনের ক্রমবর্ধমান প্রবণতাকে উল্লেখ করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে