নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছর কৃষি খাতে এই ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এবার এই ঋণের পরিধি আগের তুলনায় ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা টাকার অঙ্কে ৩ হাজার কোটি বাড়ানো হয়েছে। কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য সামনে রেখে এ বাড়তি ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর চলতি অর্থবছরের জন্য কৃষিঋণ বিতরণের এই লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা দেন।
নতুন কৃষিঋণ বিতরণ নীতিতে বলা হয়, রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ দেবে ১২ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিতরণ করবে ২৫ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষি খাতে গ্রাহক পর্যায়ে স্বল্প সুদে (৪ শতাংশ হারে) ঋণ অর্থায়নে গঠিত ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিলকে পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের আওতায় মেয়াদ ও ঋণের সীমা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঘোষিত কৃষিঋণ নীতিমালায় আরও বলা হয়, এবার ঋণ বিতরণ কর্মসূচিতে নতুন শস্য ও ফসল হিসেবে শজনে, মুর্তা ও পেরিলা চাষের ঋণ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আর কৃষিঋণ অর্থায়নের আয় উৎসারী খাতের হিসেবে শীতলপাটি বুনন, গ্রামীণ শুঁটকি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং মুক্তা চাষকেও কৃষিঋণ বিতরণের আওতায় আনা হয়েছে। ভুট্টা (রবি) ও পেঁয়াজ চাষের জন্য ঋণ বিতরণের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এ ছাড়া অ্যাকোয়াকালচার খাতে ঋণ বিতরণ এবং কাঁকড়া, কুঁচিয়া, সিবাস বা ভেটকি বা কোরাল ও অন্যান্য অপ্রচলিত মৎস্য চাষেও ঋণ বিতরণ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। খাঁচায় মাছ চাষে ঋণ বিতরণ এবং ভেনামি চিংড়ি চাষের ক্ষেত্রেও ঋণে অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়।
কৃষিঋণ নীতিমালা ঘোষণা উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের প্রক্রিয়া আগের তুলনায় সহজ করা হয়েছে। বিশেষ করে প্রাণিসম্পদ খাত ১ লাখ টাকা এবং পল্লিঋণের ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার স্ট্যাম্প, সরকারি নির্দেশনা, লেটার অব গ্যারান্টি দিতে হবে না। পাশাপাশি অন্য কোনো চার্জ আরোপ কিংবা ডকুমেন্ট নেওয়ারও প্রয়োজন হবে না। তিনি বলেন, কৃষিঋণ বিতরণের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানো গেলে আমদানি কমে আসবে। এ লক্ষ্যে কৃষিঋণ বিতরণে দালালদের উৎপাত কমানো হবে। প্রকৃত কৃষকেরা যাতে ঋণ পান, তা নিশ্চিত করা হবে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছর কৃষি খাতে এই ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এবার এই ঋণের পরিধি আগের তুলনায় ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা টাকার অঙ্কে ৩ হাজার কোটি বাড়ানো হয়েছে। কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য সামনে রেখে এ বাড়তি ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর চলতি অর্থবছরের জন্য কৃষিঋণ বিতরণের এই লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা দেন।
নতুন কৃষিঋণ বিতরণ নীতিতে বলা হয়, রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ দেবে ১২ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিতরণ করবে ২৫ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষি খাতে গ্রাহক পর্যায়ে স্বল্প সুদে (৪ শতাংশ হারে) ঋণ অর্থায়নে গঠিত ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিলকে পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের আওতায় মেয়াদ ও ঋণের সীমা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঘোষিত কৃষিঋণ নীতিমালায় আরও বলা হয়, এবার ঋণ বিতরণ কর্মসূচিতে নতুন শস্য ও ফসল হিসেবে শজনে, মুর্তা ও পেরিলা চাষের ঋণ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আর কৃষিঋণ অর্থায়নের আয় উৎসারী খাতের হিসেবে শীতলপাটি বুনন, গ্রামীণ শুঁটকি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং মুক্তা চাষকেও কৃষিঋণ বিতরণের আওতায় আনা হয়েছে। ভুট্টা (রবি) ও পেঁয়াজ চাষের জন্য ঋণ বিতরণের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এ ছাড়া অ্যাকোয়াকালচার খাতে ঋণ বিতরণ এবং কাঁকড়া, কুঁচিয়া, সিবাস বা ভেটকি বা কোরাল ও অন্যান্য অপ্রচলিত মৎস্য চাষেও ঋণ বিতরণ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। খাঁচায় মাছ চাষে ঋণ বিতরণ এবং ভেনামি চিংড়ি চাষের ক্ষেত্রেও ঋণে অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়।
কৃষিঋণ নীতিমালা ঘোষণা উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের প্রক্রিয়া আগের তুলনায় সহজ করা হয়েছে। বিশেষ করে প্রাণিসম্পদ খাত ১ লাখ টাকা এবং পল্লিঋণের ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার স্ট্যাম্প, সরকারি নির্দেশনা, লেটার অব গ্যারান্টি দিতে হবে না। পাশাপাশি অন্য কোনো চার্জ আরোপ কিংবা ডকুমেন্ট নেওয়ারও প্রয়োজন হবে না। তিনি বলেন, কৃষিঋণ বিতরণের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানো গেলে আমদানি কমে আসবে। এ লক্ষ্যে কৃষিঋণ বিতরণে দালালদের উৎপাত কমানো হবে। প্রকৃত কৃষকেরা যাতে ঋণ পান, তা নিশ্চিত করা হবে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে