সব জটিলতা কাটিয়ে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পথে আরেক ধাপ এগোল বাংলাদেশ। গতকাল মঙ্গলবার ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে নেপাল থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ কেনার প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। এতে বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ৮ টাকা ১৭ পয়সা।
ভারতের সঞ্চালন লাইন ব্যবহার করে নেপাল থেকে এই বিদ্যুৎ আমদানি করবে বাংলাদেশ। এ জন্য ভারতকে সঞ্চালন মাশুল দিতে হবে। ভারতের সঞ্চালন মাশুল এখনো নির্ধারণ করা হয়নি, তবে সঞ্চালন মাশুল যোগ করলে নেপালের বিদ্যুতের ইউনিটপ্রতি গড় আমদানি ব্যয় ৯ টাকার নিচে থাকবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ এর আগে ভারতের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুৎ কিনেছে। এই বিদ্যুতের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা থেকে ১৪ টাকা পর্যন্ত দাম দিতে হয়। এ ছাড়া দেশের অভ্যন্তরে থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে সরকার এখন গড়ে প্রতি ইউনিট ১০ টাকার বেশি মূল্যে বিদ্যুৎ কেনে। এর মধ্যে এমন বিদ্যুৎকেন্দ্রও আছে, যারা প্রতি ইউনিট ৫৬ টাকা দাম নেয়। এই অবস্থায় নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা গেলে কম দামে বিদ্যুৎ পাওয়ার একটা ব্যবস্থা হবে।
বিদ্যুৎ বিভাগের দুই কর্মকর্তা নাম-পরিচয় গোপন রাখার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেশ কয়েক বছর ধরে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে আলোচনা চলছিল। তবে ভারতের ভূমি ব্যবহারের অনুমতি পাওয়া বা ভারত অংশের সঞ্চালন নিয়ে জটিলতা থাকায় আনা যাচ্ছিল না নেপালের বিদ্যুৎ। ভারতের বিদ্যুৎবিষয়ক নীতিমালা অনুযায়ী, দেশটির ভূমি ব্যবহার করে অন্য কোনো দেশে বিদ্যুৎ নিতে হলে যে কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসবে, তার অন্তত ৫০ ভাগ মালিকানা থাকতে হবে ভারতের। এ ছাড়া সঞ্চালন লাইনটিও থাকবে ভারতের। এই জটিলতার কারণে বাংলাদেশ নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারছিল না। তবে ভারতের উচ্চপর্যায়ের মন্ত্রীদের হস্তক্ষেপে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি ফয়সালা হওয়ার পরই গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে নেপালের বিদ্যুতের দামে অনুমতি দেওয়া হয়।
জানা যায়, গত বছরের জুনে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহল ভারত সফর করেন। ওই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় নেপালের। ওই চুক্তি অনুযায়ী, ভারতের সঞ্চালন লাইন দিয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আসবে।
আরও ছয় বছর আগে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির আলোচনা শুরু করে বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে ২০১৮ সালে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে দুই দেশ। এরপর গত বছরের মে মাসে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। সেই চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ত্রিশূলি প্রকল্প থেকে ২৪ মেগাওয়াট, আরেকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসার কথা। বাংলাদেশের ভেড়ামারায় জাতীয় সঞ্চালন লাইনে এই বিদ্যুৎ আসবে ভারতের বহরমপুর সঞ্চালন লাইন দিয়ে। এরপর নেপাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি, ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ভাইপার নিগাম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) মধ্যে চুক্তি সই হবে। তাহলেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করা যাবে। ইতিমধ্যে ভারতের এনটিপিসির সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে পিডিবি।
বিদ্যুতের তুলনামূলক দাম
বাংলাদেশে বর্তমানে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ ১০ টাকার বেশি। কোনো কোনো কেন্দ্রের ক্ষেত্রে বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের দাম ৫৬ টাকার বেশি পড়ে যায়। যেমন গত বছর সিরাজগঞ্জের প্যারামাউন্ট বিট্রাক এনার্জি কেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের দাম পড়েছে ৫৬ টাকা ৩৩ পয়সা। ইউনাইটেড গ্রুপের পায়রা ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুতের গড় দাম ছিল ৩৫ টাকা ৩৯ পয়সা, ফেনীর লংকাবাংলা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় দাম ছিল ২৫ টাকা ৬ পয়সা, ওরিয়ন গ্রুপের সোনারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রের গড় উৎপাদন ব্যয় ছিল ২৫ টাকা ৭১ পয়সা এবং সামিট গ্রুপের গাজীপুরের কেন্দ্রটির উৎপাদন ব্যয় ছিল ২০ টাকা ২৯ পয়সা।
অন্যদিকে ভারত থেকে তিনটি সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে ২ হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছে বাংলাদেশ। এই বিদ্যুৎ আমদানির একাধিক চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। চুক্তিভেদে এর দামেও ভিন্নতা রয়েছে। এর মধ্যে সরকারিভাবে তিনটি চুক্তি রয়েছে ভারতের এনভিএনের সঙ্গে। একটি চুক্তির প্রতি ইউনিটের দাম ৪ টাকা ২২ পয়সা পড়েছে গত বছর; আরেকটি চুক্তিতে একই সময়ে দাম পড়েছে ৭ টাকা ১৫ পয়সা। এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশের ভেড়ামারা দিয়ে আমদানি করা বিদ্যুৎ আসে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে। এ ছাড়া ত্রিপুরা থেকে আসা এনভিএনের বিদ্যুতের গড় আমদানি ব্যয় গত বছর পড়েছিল ৮ টাকা ৪৫ পয়সা।
এ ছাড়া ভারতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আদানি থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে সরকার। ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কেন্দ্রটি ভারতের ঝাড়খণ্ডে রয়েছে। সেখান থেকে আনা বিদ্যুতের গড় দাম গত বছর ছিল ১৪ টাকা ২ পয়সা।
সব জটিলতা কাটিয়ে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পথে আরেক ধাপ এগোল বাংলাদেশ। গতকাল মঙ্গলবার ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে নেপাল থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ কেনার প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। এতে বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ৮ টাকা ১৭ পয়সা।
ভারতের সঞ্চালন লাইন ব্যবহার করে নেপাল থেকে এই বিদ্যুৎ আমদানি করবে বাংলাদেশ। এ জন্য ভারতকে সঞ্চালন মাশুল দিতে হবে। ভারতের সঞ্চালন মাশুল এখনো নির্ধারণ করা হয়নি, তবে সঞ্চালন মাশুল যোগ করলে নেপালের বিদ্যুতের ইউনিটপ্রতি গড় আমদানি ব্যয় ৯ টাকার নিচে থাকবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ এর আগে ভারতের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুৎ কিনেছে। এই বিদ্যুতের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা থেকে ১৪ টাকা পর্যন্ত দাম দিতে হয়। এ ছাড়া দেশের অভ্যন্তরে থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে সরকার এখন গড়ে প্রতি ইউনিট ১০ টাকার বেশি মূল্যে বিদ্যুৎ কেনে। এর মধ্যে এমন বিদ্যুৎকেন্দ্রও আছে, যারা প্রতি ইউনিট ৫৬ টাকা দাম নেয়। এই অবস্থায় নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা গেলে কম দামে বিদ্যুৎ পাওয়ার একটা ব্যবস্থা হবে।
বিদ্যুৎ বিভাগের দুই কর্মকর্তা নাম-পরিচয় গোপন রাখার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেশ কয়েক বছর ধরে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে আলোচনা চলছিল। তবে ভারতের ভূমি ব্যবহারের অনুমতি পাওয়া বা ভারত অংশের সঞ্চালন নিয়ে জটিলতা থাকায় আনা যাচ্ছিল না নেপালের বিদ্যুৎ। ভারতের বিদ্যুৎবিষয়ক নীতিমালা অনুযায়ী, দেশটির ভূমি ব্যবহার করে অন্য কোনো দেশে বিদ্যুৎ নিতে হলে যে কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসবে, তার অন্তত ৫০ ভাগ মালিকানা থাকতে হবে ভারতের। এ ছাড়া সঞ্চালন লাইনটিও থাকবে ভারতের। এই জটিলতার কারণে বাংলাদেশ নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারছিল না। তবে ভারতের উচ্চপর্যায়ের মন্ত্রীদের হস্তক্ষেপে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি ফয়সালা হওয়ার পরই গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে নেপালের বিদ্যুতের দামে অনুমতি দেওয়া হয়।
জানা যায়, গত বছরের জুনে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহল ভারত সফর করেন। ওই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় নেপালের। ওই চুক্তি অনুযায়ী, ভারতের সঞ্চালন লাইন দিয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আসবে।
আরও ছয় বছর আগে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির আলোচনা শুরু করে বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে ২০১৮ সালে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে দুই দেশ। এরপর গত বছরের মে মাসে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। সেই চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ত্রিশূলি প্রকল্প থেকে ২৪ মেগাওয়াট, আরেকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসার কথা। বাংলাদেশের ভেড়ামারায় জাতীয় সঞ্চালন লাইনে এই বিদ্যুৎ আসবে ভারতের বহরমপুর সঞ্চালন লাইন দিয়ে। এরপর নেপাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি, ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ভাইপার নিগাম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) মধ্যে চুক্তি সই হবে। তাহলেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করা যাবে। ইতিমধ্যে ভারতের এনটিপিসির সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে পিডিবি।
বিদ্যুতের তুলনামূলক দাম
বাংলাদেশে বর্তমানে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ ১০ টাকার বেশি। কোনো কোনো কেন্দ্রের ক্ষেত্রে বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের দাম ৫৬ টাকার বেশি পড়ে যায়। যেমন গত বছর সিরাজগঞ্জের প্যারামাউন্ট বিট্রাক এনার্জি কেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের দাম পড়েছে ৫৬ টাকা ৩৩ পয়সা। ইউনাইটেড গ্রুপের পায়রা ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুতের গড় দাম ছিল ৩৫ টাকা ৩৯ পয়সা, ফেনীর লংকাবাংলা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় দাম ছিল ২৫ টাকা ৬ পয়সা, ওরিয়ন গ্রুপের সোনারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রের গড় উৎপাদন ব্যয় ছিল ২৫ টাকা ৭১ পয়সা এবং সামিট গ্রুপের গাজীপুরের কেন্দ্রটির উৎপাদন ব্যয় ছিল ২০ টাকা ২৯ পয়সা।
অন্যদিকে ভারত থেকে তিনটি সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে ২ হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছে বাংলাদেশ। এই বিদ্যুৎ আমদানির একাধিক চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। চুক্তিভেদে এর দামেও ভিন্নতা রয়েছে। এর মধ্যে সরকারিভাবে তিনটি চুক্তি রয়েছে ভারতের এনভিএনের সঙ্গে। একটি চুক্তির প্রতি ইউনিটের দাম ৪ টাকা ২২ পয়সা পড়েছে গত বছর; আরেকটি চুক্তিতে একই সময়ে দাম পড়েছে ৭ টাকা ১৫ পয়সা। এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশের ভেড়ামারা দিয়ে আমদানি করা বিদ্যুৎ আসে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে। এ ছাড়া ত্রিপুরা থেকে আসা এনভিএনের বিদ্যুতের গড় আমদানি ব্যয় গত বছর পড়েছিল ৮ টাকা ৪৫ পয়সা।
এ ছাড়া ভারতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আদানি থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে সরকার। ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কেন্দ্রটি ভারতের ঝাড়খণ্ডে রয়েছে। সেখান থেকে আনা বিদ্যুতের গড় দাম গত বছর ছিল ১৪ টাকা ২ পয়সা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৬ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৬ ঘণ্টা আগে