নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিরাপদ পরিবেশ, চাঁদাবাজি, প্রতারণামূলক অনলাইন কার্যক্রম, পণ্য পরিবহনে ঝুঁকি এবং প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণে ব্যবসা ও বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। গতকাল বুধবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে উন্নত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার অত্যাবশ্যকীয়তা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এসব অভিযোগ তোলেন ভোগ্যপণ্যের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
সভায় ডিসিসিআই সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, দাবি আদায় গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও এটি যেন জনজীবন ও অর্থনীতির স্বাভাবিক প্রবাহে ব্যাঘাত না ঘটায়, সেদিকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। ঢাকার ওপর অতিরিক্ত চাপ কমাতে প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক বিকেন্দ্রীকরণ জরুরি।
ডিসিসিআইয়ের সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমরা কীভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করব, তা নিয়ে চিন্তিত। ব্যবসায়ীরা নিয়মিত ভ্যাট-ট্যাক্স দিলেও বর্তমানে অনাকাঙ্ক্ষিত ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করতে হচ্ছে, যা মোটেও কাম্য নয়।’
সাবেক সহসভাপতি এম আবু হোরায়রাহ বলেন, ঢাকা দক্ষিণে পার্কিং সুবিধা বাড়াতে হবে এবং শান্তিনগরে থাকা ট্রাফিক অফিস গুলিস্তানে স্থানান্তর করতে হবে। তিনি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শহরের বাইরে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন এবং দ্রুত পরিবহন কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মওলা বলেন, রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরও আইনশৃঙ্খলায় প্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়নি। স্থলবন্দরে দালালের মাধ্যমে ট্রাক ভাড়া করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাচ্ছে, যা ব্যবসার ব্যয় বাড়াচ্ছে। অনিয়ন্ত্রিতভাবে মৌলভীবাজার এলাকায় ট্রাকের স্ট্যান্ড থাকায় বাবুবাজার ব্রিজে প্রচণ্ড যানজট হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে।
চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আবুল হাসেম বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চিনির ওপর অতিরিক্ত করের ফলে দাম বেড়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে চাপে পড়ছেন। সরকারকে ট্যাক্স পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বশির উদ্দিন বলেন, পুলিশ সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্রিয় নন। চিনি ও ভোজ্যতেল আমদানি সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে, যাতে প্রতিযোগিতা বাড়ে ও মজুতদারি বন্ধ হয়।
ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সিনিয়র সহসভাপতি নেসার উদ্দিন খান বলেন, কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ বিষয়ে পুলিশের দ্রুত ও কঠোর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
সভায় ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহসভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ চেম্বারের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনিরাপদ পরিবেশ, চাঁদাবাজি, প্রতারণামূলক অনলাইন কার্যক্রম, পণ্য পরিবহনে ঝুঁকি এবং প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণে ব্যবসা ও বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। গতকাল বুধবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে উন্নত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার অত্যাবশ্যকীয়তা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এসব অভিযোগ তোলেন ভোগ্যপণ্যের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
সভায় ডিসিসিআই সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, দাবি আদায় গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও এটি যেন জনজীবন ও অর্থনীতির স্বাভাবিক প্রবাহে ব্যাঘাত না ঘটায়, সেদিকে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। ঢাকার ওপর অতিরিক্ত চাপ কমাতে প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক বিকেন্দ্রীকরণ জরুরি।
ডিসিসিআইয়ের সাবেক ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমরা কীভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করব, তা নিয়ে চিন্তিত। ব্যবসায়ীরা নিয়মিত ভ্যাট-ট্যাক্স দিলেও বর্তমানে অনাকাঙ্ক্ষিত ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করতে হচ্ছে, যা মোটেও কাম্য নয়।’
সাবেক সহসভাপতি এম আবু হোরায়রাহ বলেন, ঢাকা দক্ষিণে পার্কিং সুবিধা বাড়াতে হবে এবং শান্তিনগরে থাকা ট্রাফিক অফিস গুলিস্তানে স্থানান্তর করতে হবে। তিনি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শহরের বাইরে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন এবং দ্রুত পরিবহন কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মওলা বলেন, রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরও আইনশৃঙ্খলায় প্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়নি। স্থলবন্দরে দালালের মাধ্যমে ট্রাক ভাড়া করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাচ্ছে, যা ব্যবসার ব্যয় বাড়াচ্ছে। অনিয়ন্ত্রিতভাবে মৌলভীবাজার এলাকায় ট্রাকের স্ট্যান্ড থাকায় বাবুবাজার ব্রিজে প্রচণ্ড যানজট হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে।
চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আবুল হাসেম বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চিনির ওপর অতিরিক্ত করের ফলে দাম বেড়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে চাপে পড়ছেন। সরকারকে ট্যাক্স পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বশির উদ্দিন বলেন, পুলিশ সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্রিয় নন। চিনি ও ভোজ্যতেল আমদানি সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে, যাতে প্রতিযোগিতা বাড়ে ও মজুতদারি বন্ধ হয়।
ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সিনিয়র সহসভাপতি নেসার উদ্দিন খান বলেন, কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ বিষয়ে পুলিশের দ্রুত ও কঠোর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
সভায় ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহসভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ চেম্বারের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৫ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৯ ঘণ্টা আগে