হালাল পণ্যবিষয়ক কর্মশালা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হালাল পণ্য এখন কেবল খাদ্যপণ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। নিত্যব্যবহার্য পণ্য হালাল হতে পারে, যেমন— পোশাক, কলম ও চশমা। হালাল পণ্যের চাহিদা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যেখানে তৈরি পোশাকের বিশ্ববাজার ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, সেখানে হালাল পণ্যের বাজার ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার, যা প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এই বিশাল বাজারে বাংলাদেশ হালাল পণ্য রপ্তানি করছে মাত্র ৮৪৩ দশমিক শূন্য ৩ মিলিয়ন ডলার, যার বেশির ভাগই কৃষিভিত্তিক পণ্য।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আয়োজনে ‘হালাল পণ্যের বাজার, হালাল পণ্য উৎপাদনে অনুসরণীয় পদ্ধতি এবং হালাল সার্টিফিকেট সংগ্রহ পদ্ধতি’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আজ শনিবার রাজধানীর বিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরীর (পারভেজ) সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও খাতের ২২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
শিল্পসচিব বলেন, ‘হালাল পণ্যের বাজার বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল একটি খাত। শুধু মুসলিম নয়, অমুসলিম ভোক্তারাও স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তার কারণে হালাল পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এটি শুধু খাদ্য নয়, বরং প্রসাধনী, ওষুধ, পোশাক, পর্যটনসহ বহু খাতে বিস্তৃত। বিশ্বে বৃহত্তম হালাল ভোক্তা দেশগুলো হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, পাকিস্তান ও তুরস্ক। এ ছাড়া ইউরোপে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। হালাল পণ্য বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হচ্ছে ব্রাজিল, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ড।
‘মুসলিমপ্রধান বাংলাদেশের হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে একটি ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ এই বাজারে বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শুধু পরিকল্পিত উদ্যোগ, মানসম্পন্ন উৎপাদন ও সঠিক বিপণনের মাধ্যমে আমরা এই বিশ্ববাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান নিতে পারি। হালাল পণ্য হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী রপ্তানিযোগ্য সোনালি খাত।’
হালাল পণ্য এখন কেবল খাদ্যপণ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। নিত্যব্যবহার্য পণ্য হালাল হতে পারে, যেমন— পোশাক, কলম ও চশমা। হালাল পণ্যের চাহিদা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যেখানে তৈরি পোশাকের বিশ্ববাজার ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, সেখানে হালাল পণ্যের বাজার ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার, যা প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এই বিশাল বাজারে বাংলাদেশ হালাল পণ্য রপ্তানি করছে মাত্র ৮৪৩ দশমিক শূন্য ৩ মিলিয়ন ডলার, যার বেশির ভাগই কৃষিভিত্তিক পণ্য।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আয়োজনে ‘হালাল পণ্যের বাজার, হালাল পণ্য উৎপাদনে অনুসরণীয় পদ্ধতি এবং হালাল সার্টিফিকেট সংগ্রহ পদ্ধতি’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আজ শনিবার রাজধানীর বিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরীর (পারভেজ) সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও খাতের ২২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
শিল্পসচিব বলেন, ‘হালাল পণ্যের বাজার বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল একটি খাত। শুধু মুসলিম নয়, অমুসলিম ভোক্তারাও স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তার কারণে হালাল পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এটি শুধু খাদ্য নয়, বরং প্রসাধনী, ওষুধ, পোশাক, পর্যটনসহ বহু খাতে বিস্তৃত। বিশ্বে বৃহত্তম হালাল ভোক্তা দেশগুলো হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, পাকিস্তান ও তুরস্ক। এ ছাড়া ইউরোপে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। হালাল পণ্য বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হচ্ছে ব্রাজিল, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ড।
‘মুসলিমপ্রধান বাংলাদেশের হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে একটি ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ এই বাজারে বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শুধু পরিকল্পিত উদ্যোগ, মানসম্পন্ন উৎপাদন ও সঠিক বিপণনের মাধ্যমে আমরা এই বিশ্ববাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান নিতে পারি। হালাল পণ্য হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী রপ্তানিযোগ্য সোনালি খাত।’
হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তা পেতে যে দেশে পণ্য রপ্তানি করা হবে, কেবল সে দেশ থেকেই মূল্য প্রত্যাবাসন হতে হবে।
২০ মিনিট আগেরপ্তানি খাতে নগদ প্রবাহ বাড়ানো ও ব্যবসা সহজ করতে বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিমপ্রাপ্ত রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদন কার্যক্রম ও পণ্য সরবরাহ আরও সহজ হবে।
৩৬ মিনিট আগেইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রাম ও বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির (বিএমইউ) যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার সপ্তাহব্যাপী ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রামের অধীনে ‘স্মার্ট পোর্ট ম্যানেজমেন্ট: এমপাওয়ারিং ইকোনমিক প্রোসপারিটি উইথ এআই বুটক্
১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ব্যবসায় অর্জিত মুনাফার প্রায় ৬০ শতাংশ কোম্পানিতে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর শেয়ারহোল্ডারদের দেওয়া হবে ৪০ শতাংশ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে