নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাওনা ৫১ হাজার ৩৯১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে নোয়াখালী-২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর তথ্য অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি পাওনা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কাছে। বিএডিসির কাছে ব্যাংকগুলোর পাওনা ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি ৩২ লাখ টাকা; চিনিকলগুলোর কাছে ৭ হাজার ৮১৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা; ফার্টিলাইজার, কেমিক্যাল ও ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ৭ হাজার ২৫০ কোটি ৭১ লাখ টাকা; টিসিবির কাছে ৫ হাজার ১৮ কোটি ৬ লাখ টাকা এবং বাংলাদেশ বিমান করপোরেশনের কাছে ৪ হাজার ৪৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যান্ড কমিশনসহ (ইউজিসি) দেশের ১৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে সরকারি বা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাওনা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাওনা ১৪৪ কোটি ৭৮ লাখ এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাওনা ১৩৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
এদিকে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন ৩০ ঋণখেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী তা জানাতে পারেননি। ফরিদা ইয়াসমিন তাঁর প্রশ্নে দেশের ৩০ জন ঋণখেলাপি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠানের নাম ও তাঁদের কাছে পাওনার পরিমাণ জানতে চান। জবাবে শীর্ষ ঋণখেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
৬ জুন ঋণখেলাপি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ না করলেও জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বেড়েছে।
পটুয়াখালী-১ আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের প্রশ্নের জবাবে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, মে, ২০২৪ ভিত্তিতে দেশে বর্তমানে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৪ হাজার ১৬১ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইএমএফ এর BPM 6 অনুযায়ী এই পরিমাণ ১৮ হাজার ৬৩৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বশেষ মার্চ-২৪ ভিত্তিক গ্রস রিজার্ভ দিয়ে সাড়ে ৪ মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহের সক্ষমতা রয়েছে।
আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১০ হাজার ৭৫২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
মন্ত্রী জানান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির পাশাপাশি বৈদেশিক ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে দেশের অর্থনীতিকে স্বাবলম্বী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের ১৭৬টি দেশে ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সময়ে ১০ লাখ ৮৫ হাজার ১১ জন নারী কর্মীসহ ৯৭ লাখ ৭ হাজার ২৫০ জন কর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থান হয়েছে। বৈদেশিক কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাওয়ায় রেমিট্যান্স আহরণের গতি বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯-১০ সালে প্রবাস আয়ের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ২১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
ভোলা-১ আসনের আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাময়িক হিসাব মতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এসএফএস) বর্তমানে (মার্চ ২০২৪) নিবন্ধিত এজেন্টের সংখ্যায় প্রায় ১৭ লাখ ৭০ হাজার। এমএফএস গ্রাহক ২২ কোটি ৪০ লাখ। এর মধ্যে নারী ৯ কোটি ৩৩ লাখের বেশি। এসএফএসসহ অন্যান্য পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে আগের তুলনায় অনেক সহজে রেমিট্যান্স পাঠানো সম্ভব হচ্ছে।
ঢাকা-১৪ আসনের মইনুল হোসেন খানের প্রশ্নের জবাবে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, বর্তমানে দেশে কর প্রদানকারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭৪৬। এর মধ্যে মে ২০২৪ পর্যন্ত রিটার্ন দাখিল করেছে ৪২ লাখ ৬২ হাজার ৭০৬ জন।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত আদায়ের পরিমাণ ২ লাখ ৮৯ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাওনা ৫১ হাজার ৩৯১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে নোয়াখালী-২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর তথ্য অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি পাওনা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কাছে। বিএডিসির কাছে ব্যাংকগুলোর পাওনা ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি ৩২ লাখ টাকা; চিনিকলগুলোর কাছে ৭ হাজার ৮১৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা; ফার্টিলাইজার, কেমিক্যাল ও ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ৭ হাজার ২৫০ কোটি ৭১ লাখ টাকা; টিসিবির কাছে ৫ হাজার ১৮ কোটি ৬ লাখ টাকা এবং বাংলাদেশ বিমান করপোরেশনের কাছে ৪ হাজার ৪৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যান্ড কমিশনসহ (ইউজিসি) দেশের ১৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে সরকারি বা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাওনা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাওনা ১৪৪ কোটি ৭৮ লাখ এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাওনা ১৩৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
এদিকে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন ৩০ ঋণখেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী তা জানাতে পারেননি। ফরিদা ইয়াসমিন তাঁর প্রশ্নে দেশের ৩০ জন ঋণখেলাপি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠানের নাম ও তাঁদের কাছে পাওনার পরিমাণ জানতে চান। জবাবে শীর্ষ ঋণখেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
৬ জুন ঋণখেলাপি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ না করলেও জানিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বেড়েছে।
পটুয়াখালী-১ আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের প্রশ্নের জবাবে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, মে, ২০২৪ ভিত্তিতে দেশে বর্তমানে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৪ হাজার ১৬১ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইএমএফ এর BPM 6 অনুযায়ী এই পরিমাণ ১৮ হাজার ৬৩৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বশেষ মার্চ-২৪ ভিত্তিক গ্রস রিজার্ভ দিয়ে সাড়ে ৪ মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহের সক্ষমতা রয়েছে।
আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১০ হাজার ৭৫২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
মন্ত্রী জানান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির পাশাপাশি বৈদেশিক ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে দেশের অর্থনীতিকে স্বাবলম্বী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের ১৭৬টি দেশে ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সময়ে ১০ লাখ ৮৫ হাজার ১১ জন নারী কর্মীসহ ৯৭ লাখ ৭ হাজার ২৫০ জন কর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থান হয়েছে। বৈদেশিক কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাওয়ায় রেমিট্যান্স আহরণের গতি বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯-১০ সালে প্রবাস আয়ের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ২১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
ভোলা-১ আসনের আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাময়িক হিসাব মতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সোহরাব উদ্দিনের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এসএফএস) বর্তমানে (মার্চ ২০২৪) নিবন্ধিত এজেন্টের সংখ্যায় প্রায় ১৭ লাখ ৭০ হাজার। এমএফএস গ্রাহক ২২ কোটি ৪০ লাখ। এর মধ্যে নারী ৯ কোটি ৩৩ লাখের বেশি। এসএফএসসহ অন্যান্য পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে আগের তুলনায় অনেক সহজে রেমিট্যান্স পাঠানো সম্ভব হচ্ছে।
ঢাকা-১৪ আসনের মইনুল হোসেন খানের প্রশ্নের জবাবে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, বর্তমানে দেশে কর প্রদানকারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭৪৬। এর মধ্যে মে ২০২৪ পর্যন্ত রিটার্ন দাখিল করেছে ৪২ লাখ ৬২ হাজার ৭০৬ জন।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত আদায়ের পরিমাণ ২ লাখ ৮৯ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে