ফারুক মেহেদী, ঢাকা
শুধু মামলা করে আটকে দেওয়া ভ্যাট বাবদ সরকারের প্রাপ্য ২৭ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা। এ জন্য বিভিন্ন সময়ে মামলা হয়েছে অন্তত ১০ হাজার ৩৭১টি। আর বড় ভ্যাটদাতা ইউনিট–এলটিইউর আওতায় দেশসেরা মাত্র ১৭০টি প্রতিষ্ঠানই আটকে রেখেছে ১৮ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা।
যদিও এই বিপুল টাকা ভোক্তাদের কাছ থেকে নিয়ে নিজেদের পকেটে রেখে মামলা করেছে ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। অন্যদিকে ভ্যাট মামলা পরিচালনায় খুব একটা তৎপরতাও নেই এনবিআরের। বিশ্লেষকদের হিসাবে, মামলায় আটকে যাওয়া ভ্যাটের টাকায় দ্বিতীয় মেঘনা সেতুর মতো এ রকম অন্তত আরও ১৫টি সেতু বানানো যেত। দ্বিতীয় মেঘনা সেতু বানাতে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে এনবিআরের ভ্যাট শাখার সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্যাটদাতা ব্যবসায়ী বা প্রতিষ্ঠান মনে করে, তাদের কাছে যে পরিমাণ ভ্যাট চাওয়া হয়েছে, একসঙ্গে পরিশোধ করতে গেলে তা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। তাই তারা মামলায় যায় এবং ভ্যাট দেওয়া আটকে দেয়। তারা জানে যে মামলা করলে শুনানি, আপিলসহ নানান প্রক্রিয়ায় অনেক সময় পাবে। মোটকথা সময়ক্ষেপণ করা। তবে মামলায় হেরে গেলে তখন তাদের জরিমানাসহ পুরো ভ্যাটের টাকা দিতে হয়।
ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ভ্যাটদাতাদের বুঝিয়ে সচেতন করে আদায়ের চেষ্টা করি। আবার যারা ফাঁকি দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানও চালিয়ে যাচ্ছি। তাদের এই বার্তা দিতে চাই যে ভ্যাট দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে কমপ্লায়েন্ট হতে হবে।’
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, ভ্যাটে এখন রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। হাজারো মামলায় জর্জরিত পুরো ভ্যাটব্যবস্থা। সম্প্রতি এনবিআরের নির্দেশনায় ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, ৮৮ শতাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভ্যাট দেয় না। সংস্থাটির পক্ষ থেকে রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও সাভারের ২৫টি মার্কেটের ১৫ হাজার ৪৮২টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে জরিপ করে দেখা যায়, তাদের ১২ হাজার ৮৭১টিই ভ্যাট দেয় না। তালিকায় দেশের শীর্ষ মার্কেটের ব্যবসায়ীরাও রয়েছেন। কর্মকর্তারা বলছেন, একদিকে ব্যবসায়ীরা ভ্যাট দেন না, অন্যদিকে প্রাপ্য ভ্যাট দাবি করলেই আবার মামলা করে তা আটকে দেন।
তথ্য বলছে, গত মে পর্যন্ত হিসাবে ১২টি কমিশনারেটের আওতায় ১০ হাজার ৩৭১টি মামলা হয়েছে। যে কারণে ২৭ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা আদায় করতে পারছে না এনবিআর। বছরের পর বছর ধরে মামলাগুলো চলছে। অথচ তাদের কাছে চাওয়া ভ্যাটের পুরো টাকাটাই ভোক্তার কাছ থেকে নেওয়া হয়ে গেছে। ভ্যাট এলটিইউ সূত্রে জানা যায়, এ তালিকায় তামাক পণ্য, মোবাইল ফোন অপারেটর, ওষুধ, ব্যাংক, বিমা কোম্পানি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টয়লেট্রিজ, কোমলপানীয়, সিমেন্ট, সিরামিক, পেইন্টস, কসমেটিক, ইলেকট্রনিক, হোটেল, খাদ্যপণ্যের ১৭০টি শীর্ষ ব্যবসায়িক ও করপোরেট প্রতিষ্ঠান ভ্যাট দেওয়ায় এগিয়ে থাকলেও ফাঁকি ও ভ্যাট না দিতে মামলা করায়ও তারা প্রথম সারিতে।
বিভিন্ন কমিশনারেটের আওতায় ৯ হাজার ৭৩০ মামলায় আটকা পড়ে আছে ৯ হাজার ৮২ কোটি টাকা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভ্যাটের এক কর্মকর্তা জানান, ভ্যাট হলো ভোক্তার কাছ থেকে আদায় করা টাকা। এটা তাদের পকেটে ঢোকানোর কোনো সুযোগ নেই। তারপরও তারা তা সরকারি তহবিলে না দিয়ে নিজের কাছে রেখে দেয়। এমনকি ভ্যাট কর্তৃপক্ষের তদন্তে ধরা পড়লেও তারা তা দিতে চায় না; উল্টো মামলা করে। তিনি মনে করেন, ভ্যাটদাতারা ফাঁকি কিংবা পাওনা ভ্যাট ঠিকমতো দিলে দেশের উন্নয়নের জন্য সরকারকে কারও কাছে হাত পাততে হতো না।
জানা যায়, উচ্চ আদালতে রাজস্বসংক্রান্ত মামলা পরিচালনার জন্য এনবিআরের নিজের আইনজীবী প্যানেল নেই। অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় এসব মামলা পরিচালনা করে। এ কাজ সমন্বয়ের জন্য একজন সমন্বয়ক কর্মকর্তা পদায়ন করে এনবিআর। তবে ঘন ঘন সমন্বয়ক কর্মকর্তা পরিবর্তনের কারণে দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে এসব রাজস্ব মামলা।
এনবিআর সূত্র জানায়, বর্তমানে রাজস্বসংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তিতে হাইকোর্টে তিনটি বেঞ্চ রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ভার্চুয়াল ও একটি সশরীরে উপস্থিতিতে চলা বেঞ্চ। এই তিন বেঞ্চে প্রতিদিন গড়ে ১৪ থেকে ১৫টি মামলা নিষ্পত্তি হচ্ছে। তবে মামলার সংখ্যা অনুযায়ী এ তিনটি বেঞ্চ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া এনবিআরের অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের আওতায় আয়কর খাতের জন্য সাতটি বেঞ্চ এবং ভ্যাট ও শুল্ক খাতের জন্য তিনটি বেঞ্চ রয়েছে। তবে নিষ্পন্ন মামলার তুলনায় নতুন মামলার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। ফলে আটকে যাচ্ছে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।
শুধু মামলা করে আটকে দেওয়া ভ্যাট বাবদ সরকারের প্রাপ্য ২৭ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা। এ জন্য বিভিন্ন সময়ে মামলা হয়েছে অন্তত ১০ হাজার ৩৭১টি। আর বড় ভ্যাটদাতা ইউনিট–এলটিইউর আওতায় দেশসেরা মাত্র ১৭০টি প্রতিষ্ঠানই আটকে রেখেছে ১৮ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা।
যদিও এই বিপুল টাকা ভোক্তাদের কাছ থেকে নিয়ে নিজেদের পকেটে রেখে মামলা করেছে ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। অন্যদিকে ভ্যাট মামলা পরিচালনায় খুব একটা তৎপরতাও নেই এনবিআরের। বিশ্লেষকদের হিসাবে, মামলায় আটকে যাওয়া ভ্যাটের টাকায় দ্বিতীয় মেঘনা সেতুর মতো এ রকম অন্তত আরও ১৫টি সেতু বানানো যেত। দ্বিতীয় মেঘনা সেতু বানাতে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে এনবিআরের ভ্যাট শাখার সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্যাটদাতা ব্যবসায়ী বা প্রতিষ্ঠান মনে করে, তাদের কাছে যে পরিমাণ ভ্যাট চাওয়া হয়েছে, একসঙ্গে পরিশোধ করতে গেলে তা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। তাই তারা মামলায় যায় এবং ভ্যাট দেওয়া আটকে দেয়। তারা জানে যে মামলা করলে শুনানি, আপিলসহ নানান প্রক্রিয়ায় অনেক সময় পাবে। মোটকথা সময়ক্ষেপণ করা। তবে মামলায় হেরে গেলে তখন তাদের জরিমানাসহ পুরো ভ্যাটের টাকা দিতে হয়।
ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ভ্যাটদাতাদের বুঝিয়ে সচেতন করে আদায়ের চেষ্টা করি। আবার যারা ফাঁকি দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানও চালিয়ে যাচ্ছি। তাদের এই বার্তা দিতে চাই যে ভ্যাট দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে কমপ্লায়েন্ট হতে হবে।’
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, ভ্যাটে এখন রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। হাজারো মামলায় জর্জরিত পুরো ভ্যাটব্যবস্থা। সম্প্রতি এনবিআরের নির্দেশনায় ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, ৮৮ শতাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভ্যাট দেয় না। সংস্থাটির পক্ষ থেকে রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও সাভারের ২৫টি মার্কেটের ১৫ হাজার ৪৮২টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে জরিপ করে দেখা যায়, তাদের ১২ হাজার ৮৭১টিই ভ্যাট দেয় না। তালিকায় দেশের শীর্ষ মার্কেটের ব্যবসায়ীরাও রয়েছেন। কর্মকর্তারা বলছেন, একদিকে ব্যবসায়ীরা ভ্যাট দেন না, অন্যদিকে প্রাপ্য ভ্যাট দাবি করলেই আবার মামলা করে তা আটকে দেন।
তথ্য বলছে, গত মে পর্যন্ত হিসাবে ১২টি কমিশনারেটের আওতায় ১০ হাজার ৩৭১টি মামলা হয়েছে। যে কারণে ২৭ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা আদায় করতে পারছে না এনবিআর। বছরের পর বছর ধরে মামলাগুলো চলছে। অথচ তাদের কাছে চাওয়া ভ্যাটের পুরো টাকাটাই ভোক্তার কাছ থেকে নেওয়া হয়ে গেছে। ভ্যাট এলটিইউ সূত্রে জানা যায়, এ তালিকায় তামাক পণ্য, মোবাইল ফোন অপারেটর, ওষুধ, ব্যাংক, বিমা কোম্পানি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টয়লেট্রিজ, কোমলপানীয়, সিমেন্ট, সিরামিক, পেইন্টস, কসমেটিক, ইলেকট্রনিক, হোটেল, খাদ্যপণ্যের ১৭০টি শীর্ষ ব্যবসায়িক ও করপোরেট প্রতিষ্ঠান ভ্যাট দেওয়ায় এগিয়ে থাকলেও ফাঁকি ও ভ্যাট না দিতে মামলা করায়ও তারা প্রথম সারিতে।
বিভিন্ন কমিশনারেটের আওতায় ৯ হাজার ৭৩০ মামলায় আটকা পড়ে আছে ৯ হাজার ৮২ কোটি টাকা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভ্যাটের এক কর্মকর্তা জানান, ভ্যাট হলো ভোক্তার কাছ থেকে আদায় করা টাকা। এটা তাদের পকেটে ঢোকানোর কোনো সুযোগ নেই। তারপরও তারা তা সরকারি তহবিলে না দিয়ে নিজের কাছে রেখে দেয়। এমনকি ভ্যাট কর্তৃপক্ষের তদন্তে ধরা পড়লেও তারা তা দিতে চায় না; উল্টো মামলা করে। তিনি মনে করেন, ভ্যাটদাতারা ফাঁকি কিংবা পাওনা ভ্যাট ঠিকমতো দিলে দেশের উন্নয়নের জন্য সরকারকে কারও কাছে হাত পাততে হতো না।
জানা যায়, উচ্চ আদালতে রাজস্বসংক্রান্ত মামলা পরিচালনার জন্য এনবিআরের নিজের আইনজীবী প্যানেল নেই। অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় এসব মামলা পরিচালনা করে। এ কাজ সমন্বয়ের জন্য একজন সমন্বয়ক কর্মকর্তা পদায়ন করে এনবিআর। তবে ঘন ঘন সমন্বয়ক কর্মকর্তা পরিবর্তনের কারণে দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে এসব রাজস্ব মামলা।
এনবিআর সূত্র জানায়, বর্তমানে রাজস্বসংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তিতে হাইকোর্টে তিনটি বেঞ্চ রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ভার্চুয়াল ও একটি সশরীরে উপস্থিতিতে চলা বেঞ্চ। এই তিন বেঞ্চে প্রতিদিন গড়ে ১৪ থেকে ১৫টি মামলা নিষ্পত্তি হচ্ছে। তবে মামলার সংখ্যা অনুযায়ী এ তিনটি বেঞ্চ পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া এনবিআরের অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের আওতায় আয়কর খাতের জন্য সাতটি বেঞ্চ এবং ভ্যাট ও শুল্ক খাতের জন্য তিনটি বেঞ্চ রয়েছে। তবে নিষ্পন্ন মামলার তুলনায় নতুন মামলার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। ফলে আটকে যাচ্ছে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।
নগদ অর্থের সংকট সামলাতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই ব্যাংক খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে ৯৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য থাকলেও গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেকারিগরি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার (টিটিএফ)’ নামক একটি প্রকল্পে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেবে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, বাকি অংশ সরকারের।
২ ঘণ্টা আগেইরানে ইসরায়েলের হামলার পর দুই দেশের যুদ্ধে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এতে আমদানিনির্ভর অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গত শনিবার ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা। ইতিমধ্যে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন সতর্কবার্তার পর উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার সাময়িকভাবে আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে ঢাকা-কাতার রুটের ফ্লাইট চলাচলে। ফলে বাংলাদেশ থেকে দোহাগামী বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের গন্তব্য পরিবর্তন বা বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে