নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। এ জন্য সরকারের আর্থিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে না। আবার আর্থিক দৈন্যের কারণে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে অনেকটাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সাধারণ মানুষ। এতে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধস নেমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৩ কোটি টাকা ঋণাত্মক। এই অর্থ সরকার আগের বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধে ব্যয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য বলছে, ডিসেম্বর মাসে সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২০৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা ঋণাত্মক। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এই খাতে বিনিয়োগ বেশ বেড়েছিল। জুলাইয়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। আগস্টে ছিল ২ হাজার ৩১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে নিট বিক্রি ঋণাত্মক ধারায় ফেরে। ওই মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে সরকার যে পরিমাণ ধার করেছিল, তার চেয়ে ১৪৮ কোটি টাকা বেশি ব্যয় করতে হয়েছে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সঞ্চয়পত্র বিক্রির নিট নেগেটিভ হয়েছে। এ জন্য সরকারকে কোষাগার থেকে সুদ-আসল পরিশোধ করতে হচ্ছে। নেপথ্যে ছিল মূল্যস্ফীতি। কেননা, বাজারে সব জিনিসের দামই চড়া। মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে। পরিবহন, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ অন্য সব খাতেই খরচ বেড়েছে। এতে মানুষের সঞ্চয় করার ক্ষমতা কমে গেছে। এর প্রভাবে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধস নেমেছে।’
সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। এ জন্য সরকারের আর্থিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে না। আবার আর্থিক দৈন্যের কারণে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে অনেকটাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সাধারণ মানুষ। এতে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধস নেমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৩ কোটি টাকা ঋণাত্মক। এই অর্থ সরকার আগের বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধে ব্যয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য বলছে, ডিসেম্বর মাসে সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২০৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা ঋণাত্মক। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এই খাতে বিনিয়োগ বেশ বেড়েছিল। জুলাইয়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। আগস্টে ছিল ২ হাজার ৩১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে নিট বিক্রি ঋণাত্মক ধারায় ফেরে। ওই মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে সরকার যে পরিমাণ ধার করেছিল, তার চেয়ে ১৪৮ কোটি টাকা বেশি ব্যয় করতে হয়েছে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সঞ্চয়পত্র বিক্রির নিট নেগেটিভ হয়েছে। এ জন্য সরকারকে কোষাগার থেকে সুদ-আসল পরিশোধ করতে হচ্ছে। নেপথ্যে ছিল মূল্যস্ফীতি। কেননা, বাজারে সব জিনিসের দামই চড়া। মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে। পরিবহন, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ অন্য সব খাতেই খরচ বেড়েছে। এতে মানুষের সঞ্চয় করার ক্ষমতা কমে গেছে। এর প্রভাবে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধস নেমেছে।’
পূবালী ব্যাংক পিএলসি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এরই ধারাবাহিকতায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ৫০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছে পূবালী ব্যাংক।
১৫ মিনিট আগেদেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। দেশের উন্নয়ন ও শিল্পায়নের স্বার্থে রেমিট্যান্সসংক্রান্ত সেবা আরও সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক।
২৩ মিনিট আগেআপগ্রেড কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৪ জুন রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত টেলিটকের নম্বরে সব ধরনের রিচার্জ সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। আজ রোববার (২২ জুন) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
৪১ মিনিট আগেএখন থেকে ভ্রমণ হবে আরও সাশ্রয়ী ও ঝামেলামুক্ত। দেশের জনপ্রিয় অনলাইন ট্রাভেল টেক প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ ও গ্রামীণফোনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১ ঘণ্টা আগে