নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির সময় অর্থনীতি সচল রাখতে ঋণের কিস্তি পরিশোধে বিশেষ সুযোগ (মরিটোরিয়াম) দেওয়ার পাশাপাশি প্রণোদনার আওতায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্থায়ন করা হয়েছিল ব্যবসায়ীদের। এতে একটা পর্যায়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ায়। এমনকি বাড়তে থাকে ধনীর সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, করোনার পর সাড়ে ৩ বছরে দেশে কোটিপতি বেড়েছে ২৫ হাজারেও বেশি। যদিও একই সময়ে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে নিত্যপণ্য জোগাড় করতে হাঁসফাঁস অবস্থা নিম্ন আয়ের মানুষের।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছর জুন প্রান্তিক (মার্চ-জুন) শেষে ব্যাংকে ১ কোটি টাকার ওপরে আছে–এমন হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজারটি।
এ সংখ্যা ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ছিল ৯৩ হাজার ৮৯০টি। সেই হিসেবে মাত্র সাড়ে ৩ বছরে কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে ২৫ হাজার ১১০টি।
এদিকে দেশে কোটিপতি যখন বাড়ছে তখন নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে দুবেলা খাদ্য জোটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি। গত অর্থবছরে ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশে দাঁড়ানোর পর চলতি বছরের জুলাইয়ে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ হয়। মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেছেন, কোটি টাকার হিসাব মানেই কোটিপতি ব্যক্তির হিসাব নয়। কারণ, ব্যাংকে এক কোটি টাকার বেশি অর্থ রাখার তালিকায় ব্যক্তি ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।
আবার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কতটি ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই। ফলে এক প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির একাধিক হিসাবও রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কোটি টাকার হিসাবও রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতি আমানতকারী ছিলেন মাত্র ৫ জন। ১৯৭৫ সালে তা ৪৭ জনে উন্নীত হয়। ১৯৮০ সালে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়ে হয় ৯৮টি। এরপর বাড়তে থাকে কোটিপতি আমানতকারী। ১৯৯০ সালে ৯৪৩টি, ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪টি, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি।
করোনা মহামারির সময় অর্থনীতি সচল রাখতে ঋণের কিস্তি পরিশোধে বিশেষ সুযোগ (মরিটোরিয়াম) দেওয়ার পাশাপাশি প্রণোদনার আওতায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্থায়ন করা হয়েছিল ব্যবসায়ীদের। এতে একটা পর্যায়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ায়। এমনকি বাড়তে থাকে ধনীর সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, করোনার পর সাড়ে ৩ বছরে দেশে কোটিপতি বেড়েছে ২৫ হাজারেও বেশি। যদিও একই সময়ে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে নিত্যপণ্য জোগাড় করতে হাঁসফাঁস অবস্থা নিম্ন আয়ের মানুষের।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছর জুন প্রান্তিক (মার্চ-জুন) শেষে ব্যাংকে ১ কোটি টাকার ওপরে আছে–এমন হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজারটি।
এ সংখ্যা ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ছিল ৯৩ হাজার ৮৯০টি। সেই হিসেবে মাত্র সাড়ে ৩ বছরে কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে ২৫ হাজার ১১০টি।
এদিকে দেশে কোটিপতি যখন বাড়ছে তখন নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে দুবেলা খাদ্য জোটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি। গত অর্থবছরে ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশে দাঁড়ানোর পর চলতি বছরের জুলাইয়ে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ হয়। মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেছেন, কোটি টাকার হিসাব মানেই কোটিপতি ব্যক্তির হিসাব নয়। কারণ, ব্যাংকে এক কোটি টাকার বেশি অর্থ রাখার তালিকায় ব্যক্তি ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।
আবার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কতটি ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই। ফলে এক প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির একাধিক হিসাবও রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কোটি টাকার হিসাবও রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতি আমানতকারী ছিলেন মাত্র ৫ জন। ১৯৭৫ সালে তা ৪৭ জনে উন্নীত হয়। ১৯৮০ সালে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়ে হয় ৯৮টি। এরপর বাড়তে থাকে কোটিপতি আমানতকারী। ১৯৯০ সালে ৯৪৩টি, ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪টি, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
১১ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১২ ঘণ্টা আগে